Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
MANAS BHANDARI
Binding
Hardcover
Language
BENGALI
Publisher
KHORI PRAKASHANI
Publishing Year
2022
Nei Kichu Nei - নেই কিছু নেই
Shree Subhash Chandra Basu Samagra 11 - শ্রী সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী ১১
Reporting To Lalbazar - রিপোর্টিং টু লালবাজার
Rail Manuser Tadantakatha-3 - রেল মানুষের তদন্তকথা - ৩
Shree Subhash Chandra Basu Samagra 3 - শ্রী সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী ৩
Chandal । Mahua GHosh চণ্ডাল। মহুয়া ঘোষ।
Debi Durga - দেবী দুর্গা
Ekti 'Sahityik' Mahakabyer Kissa: Lionel Andrés Messi
Raja Rammohan : Prothom Padatik - রাজা রামমোহন : প্রথম পদাতিক
Dainiburi O Anaynya - ডাইনিবুড়ি ও অন্যান্য
Kalanker Olympics - কলঙ্কের অলিম্পিক্স
FBI File Theke-এফ বি আই ফাইল থেকে 2
Nei Kichu Nei - নেই কিছু নেই
Shree Subhash Chandra Basu Samagra 11 - শ্রী সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী ১১
Reporting To Lalbazar - রিপোর্টিং টু লালবাজার
Rail Manuser Tadantakatha-3 - রেল মানুষের তদন্তকথা - ৩
Shree Subhash Chandra Basu Samagra 3 - শ্রী সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী ৩
Chandal । Mahua GHosh চণ্ডাল। মহুয়া ঘোষ।
Debi Durga - দেবী দুর্গা
Ekti 'Sahityik' Mahakabyer Kissa: Lionel Andrés Messi
Raja Rammohan : Prothom Padatik - রাজা রামমোহন : প্রথম পদাতিক
Dainiburi O Anaynya - ডাইনিবুড়ি ও অন্যান্য
Kalanker Olympics - কলঙ্কের অলিম্পিক্স
FBI File Theke-এফ বি আই ফাইল থেকে 2
Pre Booking Last Date – 14th December 2026
কলকাতার হৃদপিণ্ড লালবাজার, যেখানে প্রতিদিন জমা হয় অপরাধ, রহস্য আর অমীমাংসিত কেস ফাইল। শহরের ভিড়, আঁকাবাঁকা গলি আর রাতের অন্ধকারে লুকিয়ে থাকে অগণিত অচেনা গল্প, যা সাধারণ মানুষের চোখ এড়িয়ে যায়। সেই অদৃশ্য রহস্যকে দৃশ্যমান করে তোলার দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছেন লালবাজার স্পেশাল ক্রাইম ডিপার্টমেন্টের নতুন অফিসার, স্বর্ণালী পাল চৌধুরী।
কঠোর শৃঙ্খলা, দৃঢ় মানসিকতা আর সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ ক্ষমতা নিয়ে স্বর্ণালী এগিয়ে চলেন একে একে পাঁচটি ভিন্ন কেসের পথে। কখনো হাওড়ার নদীপথে ভেসে ওঠা অঙ্গহীন দেহ, কখনো কলকাতার বুকে ঘটে যাওয়া অদ্ভুত খুন, আবার কখনো কলকাতার সঙ্গে জুড়ে যাওয়া পাহাড়ি শহরের নির্জন রাস্তায় চাপা পড়ে থাকা মৃত্যু। প্রতিটি রহস্য আলাদা, অথচ তাদের সুতো জুড়ে যায় অপরাধের অন্ধকার জগতে।
এই গল্পগুলো নিছক পুলিশের ডায়েরি নয়, এগুলো এক নারীর সাহসিকতা, তার মনের দ্বন্দ্ব আর ন্যায় প্রতিষ্ঠার অবিরাম সংগ্রামের কথা। আর সেই সংগ্রামের প্রতিটি মুহূর্তকে শব্দে বন্দি করছেন তার সঙ্গী, স্বামী ও লেখক ভাস্কর পাল চৌধুরী।
বুড়ি কলকাতার তন্বী রূপের প্রেমে পড়েছি কবে‚ আজ আর তা মনে পড়ে না‚ শুধু জানি এই শহর এক স্বভাব জাদুকরী,কারণ‚ এই তিনশো বছরের শহরের অলি গলি রাস্তাঘাট দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে কখন যেন চোখের সামনে ঝলসে ওঠে এক ক্যালাইডোস্কোপ‚ যেখানে একদিকে মাথা তোলে নন্দরামের মন্দির‚আর একদিকে বাংলার গ্যারিক‚ ওই ভেসে আসে নবাব ওয়াজেদের লখনৌ বিরিয়ানির খুশবু‚ আর তার সাথেই চিৎপুরের আতরওয়ালাদের আতরের অলৌকিক সুগন্ধ। উত্তরের এঁদোগলিতে শুনতে পাই গান বাঁধছেন সলিল চৌধুরী‚ আবার দক্ষিণে সারারাত দরজা খুলে বসে থাকে এক ওষুধ-দোকান‚ নাম‚ বাথগেট। ময়দানের সন্ধ্যায় গোলের চিৎকার মিলিয়ে যেতে যেতে ছলকে ওঠে চিকেন স্ট্যু আর মধ্যরাতের পার্ক স্ট্রিটের মায়া-সরণিতে জেগে ওঠেন পাম ক্রেইন আর উষা আইয়ার। আমরা হাঁটতে থাকি‚ আমাদের সঙ্গে হাঁটেন রবীন্দ্রনাথ‚ জীবনানন্দ‚ শক্তি, সুনীল‚ সত্যজিৎ। দক্ষিণের দেব বর্মনদের গানবাড়ির সঙ্গে উত্তরে পাথুরেঘাটার জ্ঞান গোঁসাই মিয়াঁ-কি-মলহারে সুর তোলেন‚ আমরা নিজেদের হারিয়ে ফেলি এই শহরের অলি গলি পাকস্থলিতে‚ যে শহরের নাম ছিল ক্যালকাটা।
সময়ের হাত ধরে আমাদের চিন্তা-চেতনায়, আচার-আচরণে এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন।
বাতিল হয়েছে অনেক পুরনো মূল্যবোধ। কিন্তু জন্মের দ্বিশত বর্ষ পরেও মানুষের মনের মণিকোঠায় সমান উজ্জ্বল বীরসিংহের সিংহশিশু, করশাসাগর বিদ্যাসাগর। কালপ্রাচীন শাস্ত্রগ্রন্থকে আধুনিক যুগে মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করার অনন্য নজির গড়ে তুলেছেন তিনি। মানবিকতার প্রশ্নে, আত্মমর্যাদা রক্ষার সংগ্রামে, সামাজিকতা ও যুক্তিবাদী মানসিকতায় স্বাতন্ত্র্য-চিহ্নিত পুরুষ বিদ্যাসাগর আজও একক।
যুগপুরুষ পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের স্পষ্ট ও পূর্ণাঙ্গ পরিচয় তুলে ধরার পাশাপাশি তাঁর স্বাতন্ত্র্য এবং প্রাসঙ্গিকতা বিশ্লেষণ এই গ্রন্থের প্রধান অভিমুখ। এসেছে তাঁর সাফল্য ও সীমাবদ্ধতার প্রসঙ্গও। মোহমুক্ত হয়ে সেই কাজটি করার চেষ্টা করেছেন এপার-ওপার দুই বাংলার আটত্রিশ জন বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক।
গ্রন্থের পরিশিষ্ট অংশটি অনেক দুষ্প্রাপ্য মূল্যবান নথি ও তথ্যে সমৃদ্ধ।
বাংলা থিয়েটারের পটভূমি প্রতিষ্ঠা এবং বিকাশ ১
ডঃ বৃন্দাবন কুণ্ডু
বাংলা থিয়েটারের পটভূমি প্রতিষ্ঠা এবং বিকাশ ৪
ডঃ বৃন্দাবন কুণ্ডু
বাংলা থিয়েটারের পটভূমি প্রতিষ্ঠা এবং বিকাশ ৩
ডঃ বৃন্দাবন কুণ্ডু
রবীন্দ্রনাথ নিবেদিতাকে বলেছিলেন ‘লোকমাতা’, অরবিন্দ বলেছিলেন ‘শিখাময়ী’। নিবেদিতা নিজেকে বলতেন ‘রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের নিবেদিতা’। রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দ-নিবেদিতা শাশ্বত ভারতাত্মারই চিৎশক্তির অবিচ্ছেদ তরঙ্গায়ণ।
ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ ভারতবর্ষের আত্মোন্মীলনের একটা সংক্রান্তিপর্ব। প্রতীচ্য-শক্তির শতবর্ষব্যাপী অভিঘাতের প্রত্যুত্তরে ভারত-চেতনায় জাগল এক বিরাট বিপ্লব। বাইরে সে-বিপ্লব প্রকাশ পেল ভারতের ক্ষাত্রশক্তির বিস্ফোরণে, তার রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতার অদম্য আকাঙ্ক্ষায়; অন্তরের বিপ্লব ফুটল তার ব্রাহ্মী-চেতনার সহস্রদল উন্মেষণে, তার আত্ম-আবিষ্কারের অতন্দ্র সাধনায়। দুটির মধ্যেই দেখেছি, ভারতবর্ষ চাইছে তার অখণ্ড বৃহৎ সত্তাকে স্পষ্ট দিবালোকে অনুভব করতে।
‘আমপাতা জামপাতা’ নিবেদিত, সমকালীন প্রায় একশত লব্ধপ্রতিষ্ঠ লেখক-শিল্পী ও সাহিত্যিকের সৃষ্টির নবীন ফসল আনন্দবার্ষিকী ১৪৩২।৯টি দীর্ঘ উপন্যাস, ৩টি বড়গল্প, ১৩টি মনোমুগ্ধকর ছোটগল্প, প্রতিনিধিস্থানীয় কবিদের নানারঙের ২১টি কবিতা, বিষয় বৈচিত্র্যে অনন্য বিশেষ রচনা, সাহিত্য, তীর্থযাত্রীর ডায়েরি, কমিকস্ ও কার্টুন, নাটক, ৩টি বিজ্ঞান রচনা, খেলা বিষয়ক রচনা, অনুবাদ গল্প, একটি জমজমাট বেড়ানোর গল্প, কুইজের আসর ও শব্দবাজি
বইয়ের কথা:
রবীন্দ্রনাথ বিশ্বনাগরিক। তিনি দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন প্রতিভাধর উজ্জ্বল ব্যক্তিদের সংস্পর্শে এসেছিলেন। বিশেষ করে বিভিন্ন বাঙালি ব্যক্তিদের সঙ্গে তাঁর যে গভীর মধুর সম্পর্ক ও হৃদ্যতা গড়ে উছেছিল আলোচ্যগ্রন্থে সেসব কাহিনী তথ্যসমৃদ্ধ সহকারে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে লেখকের প্রয়াস প্রশংসনীয়। আলোচ্য প্রবন্ধ নিবন্ধগুলির মধ্য দিয়ে বিশ্বকবি যেমন আমাদের সামনে উন্মোচিত হয়, তেমনি রবীন্দ্রনাথ নতুন করে আবিষ্কৃত হন। রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে জানার তো শেষ নেই। সুধী পাঠকগণ এ গ্রন্থ থেকে রবীন্দ্রনাথ সম্বন্ধে অনেক কিছু জানতে পারবেন। এই সংকলনটি ইতিহাস তথা সময়ের দলিল হিসেবেও চিহ্নিত হয়ে থাকবে।
লেখক পরিচিতি:
অলক মণ্ডলের জন্ম ১৯৬২ সালের ৭ মে দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার ফলতা থানার অন্তর্গত মাতুলালয় মাখনা গ্রামে। পৈতৃক বাসস্থান ওই থানার কৈখালি গ্রামে। নব্বই দশক থেকে সরকারি চাকুরির পাশাপাশি বিভিন্ন সাময়িক পত্রপত্রিকায় সমকালীন সাহিত্য, জীবন, ইতিহাস প্রভৃতি নিয়ে গবেষণামূলক প্রবন্ধ-নিবন্ধ লিখে চলেছেন। ইতিমধ্যে প্রকৃতিপ্রেমিক কালজয়ী কথা সাহিত্যিক বিভূতিভূষণকে নিয়ে তাঁর দুটি গবেষণাগ্রন্থ (নানা রঙের বিভূতিভূষণ ও দেবযানের সাধককবি বিভূতিভূষণ) প্রকশিত হয়েছে ও সুধীজনের প্রশংসা লাভ করেছে। এছাড়া আরও শতাধিক প্রবন্ধ-নিবন্ধ অগ্রন্থিত অবস্থায় আছে।
বাউল, ফকির, সাধুসন্ত, ভৈরবী, তান্ত্রিক, কাপালিক, দরবেশ, সহজিয়া, অঘোরী সাধুদের সঙ্গে আখড়া শ্মশানে দীর্ঘ আঠারো- উনিশ বছর ধরে বাস করবার অভিজ্ঞতাগুলো নিয়েই গড়ে উঠেছে আখড়া শ্মশানের ডায়েরি। এই বই লেখকের দিনলিপি, আত্মজীবনের অংশভাগ। এর ভেতর ধরা রয়েছে দেহসাধনা, দেহতত্ত্বের হরেক রকমের গুহ্য গোপন যোগাচার, তন্ত্র সাধনার গুপ্তক্রিয়া। যা সিংহভাগ মানুষের কাছেই একেবারে অজানা।
/ নবরত্নের ‘এবং জলঘড়ি’ //
২০১৬ সালে নবরত্নের (ন’জন সম্পাদক) উদ্যোগে শুরু হয়েছিল চতুর্মাসিক বাংলা সাহিত্য পত্রিকা ‘জলঘড়ি’-র পথচলা। প্রকাশনার প্রথম সংখ্যা থেকেই সাহিত্যের নানা ক্ষেত্রের সাথে নির্দিষ্ট বিষয়কেন্দ্রীক ক্রোড়পত্র প্রকাশনাটিকে আকর্ষণীয় করে তোলে। সম্ভবত নিবন্ধন সম্পর্কিত কারণেই ২০১৯ সালে ‘জলঘড়ি’ ‘এবং জলঘড়ি’তে রূপান্তরিত হলেও পত্রিকার প্রকৃতি এবং সংখ্যা অপরিবর্তিত রয়ে যায়। কেবল বাড়তে থাকে বৈচিত্র্য আর আয়তন। এই পত্রিকার আর একটি বিশেষত্ব হল, নবরত্ন সম্পাদকমণ্ডলীর প্রত্যেক সদস্য এককভাবে অথবা যৌথভাবে চক্রবত প্রতিটি সংখ্যার সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেন। স্বাগতা দাশ মুখোপাধ্যায় এবং মেঘ মুখোপাধ্যায় সম্পাদিত সপ্তম বর্ষ, প্রথম – দ্বিতীয় যুগ্ম সংখ্যা (ডিসেম্বর’২৪ – জুলাই’২৫)।
পাখির মতো হালকা মানুষ। ছোট্ট। বাবার কোলে চেপে বিকেলবেলা নৈহাটি ইস্টিশনের ওভারব্রিজ। পায়ের নীচে রেলগাড়ি। ভোঁ দেয় ব্রিজ কাঁপিয়ে।
“রেলগাড়ি কী বলছে বাবা?”
“আমাদের ডাক দিচ্ছে তো। বলছে, দূরদেশে চললাম। কে যাবি আয়…’”
“আমি যাবো।”
“যাবি বইকি। আর একটু বড়ো হ…”
বাবার কোলে পাঁচ বছুরের বিস্ময়ভরা চোখ চেয়ে দেখে সামনে দিগন্ত পেরিয়ে এগিয়ে চলেছে সুদীর্ঘ রেলপথ। তারই পাশে পাশে এগিয়ে চলে পিচবাঁধানো নগরপথ। কোথায় যায় তারা? কে জানে? জানে রেলগাড়ি, জানে তার পেটে বোঝাই সৌভাগ্যবানেরা। জানে ওই পিচবাঁধানো সড়কপথে পায়ে পায়ে এগিয়ে চলা মুসাফিরের দল।
পাঁচ বছুরে বালক, তার চোখে পথ সেই যে মায়া অঞ্জন মাখিয়ে দিল, আজও তার সে মোহ ঘুচল না। কদিন স্থির হয়ে বসলেই ফের ডাক আসে। পথের ডাক শুনে ফের এগিয়ে যাই… পায়ে পায়ে… কুড়িয়ে নিই যা মেলে পথের পাশে পাশে।
এ বই সেই কুড়িয়ে আনা কিছু স্মৃতিকণা, দেশ ও মানুষের মাঝে ঘুরে বেড়াবার স্মৃতির ধুলোমুঠি, সোনামুঠি।
ইজরায়েলের বহুচর্চিত ‘মোসাদ’ ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি হিসেবে পৃথিবীর অনেক দেশের কাছেই ত্রাসের কারণ। বিগত কয়েক দশক ধরে এই সংগঠন গুপ্তচরবৃত্তির দুনিয়ায় সেরার সেরা। পৃথিবীর একাধিক দেশে সংগঠিত তাদের সিক্রেট মিশনগুলোর জুড়ি মেলা ভার!
বিখ্যাত অথবা কুখ্যাত এই সংস্থা সম্পর্কে সাধারণের কাছে খুব কম তথ্যই পৌঁছয়। পাবলিক ডোমেনে এই সংক্রান্ত তথ্যও সীমিত। মোসাদের উৎপত্তি, তাদের অকথিত রোমাঞ্চকর অভিযানের খুঁটিনাটি, ইহুদি বিদ্বেষের কলঙ্কিত ইতিহাস এবং বর্তমান জিওপলিটিক্সের একাধিক গোপন কাহিনী নিয়ে পাঠকের দরবারে এবার হাজির—মোসাদ: যা আর্কাইভে নেই।
বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্য তাজমহলকে ঘিরে রয়েছে অজস্র মিথ ও রহস্য। দু’দশক ধরে প্রায় ২০ হাজার শ্রমিকের মেহনতের ফসল তাজমহল, যা কুতুব মিনারের থেকেও বেশি উঁচু। তাজমহলের নির্মাণসামগ্রী এসেছিল সারা পৃথিবী থেকে।… সত্যিই কি তাজমহল নির্মাণের পর শ্রমিকদের হাতা কেটে ফেলা হয়েছিল?… তাজমহল নির্মাণের চেয়ে দ্বিগুণ খরচ হয়েছিল ময়ূর সিংহাসন তৈরিতে!… কোথায় আছে মমতাজের আসল সমাধি?… তাজমহলের জমির আসল মালিক কারা?… এই বিরাট স্থাপত্য এবং তার সঙ্গে জড়িয়ে থাকা বিভিন্ন রহস্যের অনুসন্ধান করেছেন সাংবাদিক-গবেষক অনিরুদ্ধ সরকার।
রহস্যে ঘেরা হিমালয় এবং রহস্যে ঘেরা তিব্বতের পর এই সিরিজের তৃতীয় বই— রহস্যে ঘেরা তাজ।
লিঙ্গসন্ত্রাস’ গ্রন্থটির স্বকীয়তা এখানেই। নিছক সমাজের দৃশ্যগ্রাহ্য বৈষম্য ও হিংস্রতা বা ধর্মকে গালাগালি নয়; সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্মভাবে সূত্রনির্দেশ করে নারী ও শিশুর প্রতি হিংসার বিবিধ সংজ্ঞা, সারাবিশ্বে অদ্যাবধি নথিভুক্ত নারীনিগ্রহগুলির শ্রেণিবিভাগ ও বর্ণনা, সামাজিক ও বাণিজ্যিক অনুমোদন পেয়ে যাওয়া কিছু কদাচারকে লিঙ্গহিংসা হিসাবে শনাক্তকরণ এবং তৎসহ লেখিকার ক্ষুরধার বিশেষণ এই বইটিকে শুধু মনুষ্যত্ববাদের স্তম্ভ নয়, অ্যাকাডেমিক উৎকর্ষের একটি শিখরেও পরিণত করেছে। সুদীর্ঘ ১৪ বছর লিঙ্গবিজ্ঞান নিয়ে নিরলস তপস্যা যে গূঢ়তর সত্য উদ্ঘাটন করেছে, তার অন্যতম উপজাত ফল হল, ‘লিঙ্গসন্ত্রাস’।
Yuddha-Katha Abhinaba Roy, যুদ্ধ কথা। অভিনব রায়।, প্রাচীন যুদ্ধের কৌশল ও মানচিত্র, Shabdo Prokashon, YEAR OF PUBLICATION 2024
দীপন ভট্টাচার্য
৪২৫
সিন্ধু সভ্যতার অগ্নি পূজা ও বৈদিক যজ্ঞ একটি তুলনামূলক আলোচনা।
দীপন ভট্টাচার্য
গুপ্তচরবৃত্তির কথা বলেই আমাদের চোখে ভেসে ওঠে কোনও না কোনও হলিউড বা বলিউড সিনেমার দৃশ্য। গল্পের নায়ক পাহাড়ের মাথা থেকে লাফিয়ে পড়ছে, সমস্ত সিকিউরিটি ভেঙে কোনও গুপ্তকক্ষে প্রবেশ করছে, শত্রুদেশে গিয়ে গোপনে সব জেনে চলে আসছে। আসলে কি সত্যিই গুপ্তচরবৃত্তি এতটাই গ্ল্যামারাস? যেকোনো গুপ্তচরবৃত্তি আসলেই ভীষণ গোপনে এবং সাবধানে সমাধা করা হল। সিনেমার মতো ঢাক-ঢোল পিটিয়ে তো নয়ই। গুপ্তচরবৃত্তির সমস্ত অভিযানই বেশ কতগুলো ধরন বা স্ট্র্যাটেজি অনুসরণ করেই পরিকল্পনা করা হয়। ‘দেশ বিদেশের গুপ্তচর: গঠনরীতি ও পরিকল্পনা’ (তৃতীয় খণ্ড)-এ একত্র করা হল সেই সমস্ত স্ট্র্যাটেজির পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ ও সে সম্পর্কিত কিছু গল্প।
বাংলা ভাষায় গুপ্তচর বৃত্তি নিয়ে লেখা সবথেকে ধারবাহিক ও বিশ্লেষণ ভিত্তিক সিরিজ ‘দেশ বিদেশের গুপ্তচর’ সিরিজে আপনাকে স্বাগত। বইয়ের পাতা উলটে পৌঁছে যান গুপ্তচরবৃত্তির অদ্ভুত দুনিয়ায়।
উনিশ শতকের মধ্যভাগ থেকে ভারতের বিজ্ঞানাকাশে যে ক’জন ভারতীয় নক্ষত্রের আবির্ভাব হয়েছিল, রামব্রহ্ম সান্যাল তাঁদের মধ্যে অন্যতম। দুঃখের বিষয় আজ সম্ভবত তিনি সবচেয়ে বিস্মৃত।
রামব্রহ্মের ইচ্ছে ছিল ডাক্তার হওয়া, কিন্তু চোখের অসুখ তাঁর পড়া শেষ করার পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। অন্ধত্বের দিকে পা বাড়ানো হতাশাগ্রস্ত রামব্রহ্মের দিকে তখন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন তাঁরই এক প্রফেসর।
অতি সামান্য কর্মচারীরূপে রামব্রহ্মের চিড়িয়াখানাতে প্রথম চাকরী। পরে তাঁর আর এক ইংরেজ প্রফেসারের কাছে শিক্ষানবিশি করে তিনি নিজের কর্ম দক্ষতায় চিড়িয়াখানার কার্যনির্বাহক কমিটির আস্থাভাজন হন।
কমিটির সদস্যদের ইচ্ছে ছিল যে কোনও বিজ্ঞানমনস্ক নৈর মিলিয়ার ভার নিলে তারা চিড়িয়াখানাটিকে ঠিকভাবে গড়ে নিতে পারবেন। অনেক চেষ্টা করেও সেই রকম ইংরেজ বা ইংরেজি আদব কায়দা জানা মানুষ পাওয়া গেল না। তখন বাধ্য হয়েই রামব্রহ্মের ওপর চিড়িয়াখানার ভার দেওয়া হল। রামব্রহ্মাই হলেন চিড়িয়াখানার প্রথম ভারতীয় তত্ত্বাবধায়ক। অসামান্য দক্ষতার পরিচয় দিয়ে তিনি চিড়িয়াখানার এবং নিজের সুনাম বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছিলেন।
১৮৯২ খ্রীস্টাব্দে তাঁর লেখা বই ” A Handbook of the Management of Animals in Captivity in Lower Bengal” বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করে। লন্ডন জুলজিক্যাল সোসাইটি তাঁকে Corresponding Member হিসাবে সম্মান জানায়। ১৮৯৮ খ্রীস্টাব্দে ভারত সরকার তাঁকে “রায় বাহাদুর” উপাধিতে ভূষিত করেন এবং এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বেঙ্গল তাঁকে অ্যাসোসিয়েট মেম্বার নির্বাচিত করেন।
একজন বাঙালীর পক্ষে সেই যুগে এত সব সম্মানের অধিকারী হওয়া এক বিরল দৃষ্টান্ত।
আমেরিকা দেশটা যেমন বিশাল, তেমনই বিস্তৃত তার অপরাধ-জগৎ। আমেরিকার ইতিহাসে কিছু কিছু অপরাধের কাহিনি ‘হল অফ ফেম’-এ স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছে। ‘সান ফ্রানসিসকো এমনও এগজামিনার’ সংবাদপত্র গোষ্ঠীর মালিক এই বরনডল্ফ হার্স্টের মেয়ে প্যাট্রিসিয়াকে বাড়ি থেকে জোর করে তুলে নিয়ে গিয়েছিল একদল এ দুষ্কৃতী। সেই অপহরণের ঘটনা এক বিচিত্র পরিস্থিতি সৃষ্টি করে, যখন প্যাট্রিসিয়া হার্স্ট নিজেই তার অপহরণকারীদের সমর্থক হয়ে ওঠে। কিংবা ধরা যেতে পারে, সিআইএ-র অফিসার অলড্রিচ ‘রিক’ অ্যামিসের কথা। কেউ ভাবতে পারেনি সিআইএ-র অফিসে বসে নিঃশব্দে রুশদের কাছে দেশের নিরাপত্তা সংক্রান্ত তথ্য মোটা টাকায় বিক্রি করে চলেছে রিক অ্যামিস। অভিনেত্রী শ্যারন টেট হত্যাকাণ্ডের নৃশংসতা কাঁপিয়ে দিয়েছিল পুরো দেশকে। মাদকাসক্ত একদল তরুণ-তরুণী কোনও কারণ ছাড়াই কেন এ-রকম বীভৎস খুনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছিল, তা আজও রহস্য। তেমনই রহস্য অ্যালকাট্রাজ জেল থেকে পালানো তিন বন্দিকে ঘিরে। আমেরিকার সবচেয়ে সুরক্ষিত জেল থেকে পালিয়ে তারা কি শেষ পর্যন্ত পুলিশকে ধোঁকা দিতে পেরেছিল, না কি সমুদ্র পেরোতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত্যু হয় তাদের? এফবিআই এর এ রকম চারটি কেস স্থান পেয়েছে এই বইতে, যা রহস্য-প্রিয় পাঠককে ভাবাবে। লেখকের স্বানু পরিবেশনের মুনশিয়ানায় এফবিআই এজেন্টদের পাশাপাশি পাঠক নিজের অজান্তে তদন্তে শামিল হয়ে যাবেন।
সাক্ষাৎকার। তার আড়ালে গল্প। বিচিত্র, অভিনব, রকমারি। হলিউড অভিনেত্রী থেকে নোবেল লরিয়েট, আমস্টারডামের প্রাক্তন যৌনকর্মী থেকে প্যারিসের গ্রাফিক নভেল আর্টিস্ট- উঠে এসেছে তাঁদের কাহিনি। আছে দূরদেশে হারিয়ে যাওয়ার গল্প আবার ভিনদেশে বাংলা-বাঙালিকে খুঁজে পাওয়ার আখ্যান। ‘দূরের মানুষ দুই মলাটে’ আসলে এক জার্নি। দূরকে চেনার, হয়তো নিজেকে জানারও।
রোম মানে কেবল জুলিয়াস সিজার নয়, ব্রুটাস বা মার্ক অ্যান্টনি নয়। নয় মিশরের রানি ক্লিওপেট্রার শাসন-কাহিনি। নয় আবার নিরো বা ক্যালিগুলা। আবার এদের বাদ দিয়েও হয় না রোমের ইতিহাস। সঙ্গে যুক্ত হবে প্রথম রাজতন্ত্রের যুগের মিথ-মিশ্রিত নানান কাহিনি।
কীভাবে তিলে-তিলে রাজতন্ত্র পরিণত হল প্রজাতন্ত্রে এবং পাঁচশো বছর বাদে আবার প্রজাতন্ত্র নষ্ট হয়ে ফিরে এল সম্রাটদের শাসন— চমকপ্রদ এই ইতিহাসের অধ্যায় নিয়ে আমাদের যাত্রা।…
বাঙালির যৌন আচরণ, অভ্যাস, অভিমুখ ও দৃষ্টিকোণ বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম দিক। এই সবকিছু মিলিয়ে গড়ে উঠেছে বাঙালির যৌন-সন্দর্ভ। প্রাক্-ঔপনিবেশিক পর্যায়ে বাঙালির সাহিত্য, লোকাচার, সংস্কৃতির বিভিন্ন দিক বাঙালি যৌনতার যে স্বরূপ প্রকাশ করে, ইউরোপীয় প্রভাবের আওতায় আসার পর তা কিছুটা বদলে যায়। সংস্কৃতির অন্যান্য অংশের মতো যৌনতাও সমাজের বিভিন্ন স্তরে পৌঁছে এক মিশ্র চেহারা নেয় এবং উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে প্রকট হতে থাকে। আবার বিশ শতকে এসে সেই সন্দর্ভও বদলে যেতে শুরু করে।
পঞ্চাশ-ষাটের দশক থেকেই বাঙালির যৌনবোধ আরও দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছিল। নব্বই দশকের একেবারে গোড়ায় মুক্ত অর্থনীতির ধাক্কায় একদিকে যেমন ভুবনায়িত যৌনতার সংজ্ঞার্কেনিজেদের জীবনে গ্রহণ-বর্জনের মধ্যে দিয়ে আপন করল বাঙালি, তেমনই লিঙ্গরাজনীতির প্রশ্নগুলোও বাঙালিকে নতুন করে ভাবতে শেখাল।
দুর্লভ পত্রিকা, বই, ছবি ও একগুচ্ছ নতুন নিবন্ধের মধ্য দিয়ে বাঙালির সেই পরিবর্তমান যৌনচেতনার এক সংক্ষিপ্ত রূপরেখা আঁকা হয়েছে এই সংকলনে।
প্রত্নতত্ত্ববিদ ঐতিহাসিক রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘বাসন্তী’ পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত পরকীয়াবাদ বিষয়ক লেখাগুলি আমাদের বিস্মিত করে।
ভারতের প্রাচীন পরকীয়াবাদ থেকে আধুনিক সাহিত্যে পরকীয়ার প্রকাশ নিয়ে যেমন তিনি আলোচনা করেছেন, তেমনি বেশ্যা ও পরকীয়া, আধুনিক সতীত্ব নিয়েও মনোজ্ঞ আলোচনা করেছেন। এসেছে মৌর্য যুগের পরকীয়ার কথাও। বাৎসায়নের কামসূত্র এবং বৈষ্ণব পদাবলীর পরকীয়াবাদ বিষয়েও আলোকপাত করেছেন।
বিলুপ্তি উদ্ধারও এক ধরনের সৃষ্টি। বইটি সুচারু গ্রন্থনা করেছেন সৌমক পোদ্দার। অধ্যাপক কুন্তল মিত্রের মূল্যবান ভূমিকা বইটিকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে।
সিন্ধু সভ্যতায় শাঁখার প্রথম দেখা পাওয়া গেলেও আজ শাঁখা দেখতে পাওয়া যায় তার চেয়ে বহু দূরের দেশ বাংলায়। তাহলে শাঁখা নিয়ে নানান বিশ্বাসের জন্ম কি সিন্ধু সভ্যতায়? সিন্ধু শাঁখার সঙ্গে আজকের শাঁখার কতটা মিল? সিন্ধু সভ্যতার পতনের পরও যদি শাঁখার অস্তিত্ব থেকে যায়, তাহলে কি সিন্ধু সভ্যতার সেই মানুষগুলির হদিস আমরা শাঁখার সূত্র ধরে খুঁজে ফেলতে পারি? কারা সেই শঙ্খের কারিগরদের আশ্রয় দিয়েছিল? কীভাবে বাংলায় শাঁখা পৌঁছেছিল? শাঁখার মতো সিঁদুর ব্যবহারের কি কোন প্রাচীন প্রমাণ পাওয়া গেছে?…
সন ১৭৫১। বাবার মৃত্যুর পর শুভাকাঙ্খী মি. ক্যাম্বেলের পরামর্শে ডেভিড ব্যালফুর রওনা দেয় শ জমিদারবাড়ির উদ্দেশে। মনে আশা, বাপ-মা হারা হতভাগ্য জীবনে যদি একটু হাল ফেরে। কিন্তু ইষ্টদেবতা যে অন্য কিছু পরিকল্পনা করে রেখেছিলেন ডেভিডের জন্য!
ভাগ্যের চাকা ঘোরে ঠিকই, কিন্তু তার ইচ্ছানুসারে নয়। ঘটনাচক্রে ডেভিডের জীবন জড়িয়ে যায় রাজদ্রোহের অভিযোগে অভিযুক্ত অ্যালান স্টুয়ার্ট ব্রেকের সঙ্গে। এদিকে অ্যালানও ডেভিডের কাহিনি জানতে পেরে তাকে তার লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে বদ্ধপরিকর। কিন্তু কীভাবে হবে সেই অসাধ্য সাধন?
ডেভিড ব্যালফুরের সেই বিচিত্র অভিযান নিয়েই স্কটল্যান্ডের পটভূমিকায় রবার্ট লুই স্টিভেনসনের ইতিহাসাশ্রয়ী উপন্যাস ‘কিডন্যাপড’।
কখনও ভেবে দেখেছেন বাঙালি আজও স্বামী বিবেকানন্দকে কতটা নিতে পেরেছে? উত্তর সম্ভবত কারো কাছেই নেই। একশ্রেণির বাঙালি একটা সময় প্রতিপদে স্বামী বিবেকানন্দকে অপমান করেছে, হেয় করেছে। শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসের শিষ্যদের দেখে হাঁসের ডাক ডেকেছে। স্বামীজিকে কটাক্ষ করে বলেছে, “কায়েতের ছেলে হয়ে সন্ন্যাসী!” সেই বাঙালিদের একটা বৃহত্তরগোষ্ঠী আবার পরে স্বামী বিবেকানন্দকে নিয়ে মাতামাতি করেছে। স্বামীজির ঘনিষ্ঠ ভক্ত-শিষ্য থেকে প্রতাপচন্দ্র মজুমদার, স্যার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো বহু দিক্পাল বাঙালিই বিবেকানন্দের বিরোধিতা করেছেন প্রকাশ্যে। সে-যুগে কেউ কেউ বই অবধি ছাপিয়ে বিলি করেছেন। বাঙালির এই বিবেকানন্দ-বিরোধিতা প্রায় শতবর্ষ ছাড়িয়েছে। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের প্রায় পঞ্চাশজনের বিরোধিতা নিয়েই এই গ্রন্থের নির্মাণ।
বৈদিক শ্লোকের মতন বয়ে যায় কাল। কালের দীর্ঘ যাত্রা পথে গড়ে ওঠা নগর, গ্রাম, শিল্প, নটনটীদের চলমান চিত্র কালের স্রোতে এক ছলাতে কোথায় মিলিয়ে যায়। তারপর বর্তমানের বাঁকে এসে যুগযুগান্ত ধরে বহমান সভ্যতার নদীখাত শুকিয়ে জীবাস্মে পরিণত অতীত রয়ে যায় প্রত্নতত্ত্বে। সেই অতীত এক অত্যন্ত উন্নত সভ্যতার ব্লু-প্রিন্ট রূপে ধরা দেয়, সেই উন্নত বিজ্ঞান এবং ইতিহাসের বীজের সন্ধান দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে এই গ্রন্থের মাধ্যমে।
তিব্বত এক ‘রহস্যময় দেশ’। যে দেশের অধিকাংশ বিষয় আজও আমাদের অজানা। তিব্বতেই না-কি রয়েছে শাম্ভালা বা জ্ঞানগঞ্জ। তিব্বতে আর্যদের সন্ধানে হিটলারের নাৎসি বাহিনি অভিযান চালিয়েছিল। লেখক দীর্ঘ গবেষণা চালিয়েছেন তিব্বত দেশটির ওপর। যেমন তিব্বতের রাজধানী লাসার পোতালা প্রাসাদ থেকে দালাই লামার অলৌকিক নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেছেন, তেমনি তিব্বতের মিথ, রহস্য, অলৌকিক বিষয়, সীমান্ত, রাজ-পরম্পরা, খাওয়া-দাওয়া নিয়েও আলোচনা করেছেন। এর পাশাপাশি লেখক তিব্বতের সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় ইতিহাসের কথাও তুলে ধরেছেন এই বইয়ে।
এফবিআই-এর ইতিহাসে চারটি ক্লাসিক কেস হল বৈমানিক চার্লস লিন্ডবার্গের শিশুর অপহরণ ও হত্যাকাণ্ড, ব্ল্যাক ডালিয়ার হত্যারহস্য, সিরিয়াল কিলার জোডিয়াকের পাঁচটি খুন এবং জোনসটাউনে পিপলস টেম্পল নামে এক ধর্মীয় গোষ্ঠীর সদস্যের গণ আত্মহত্যা। এ বইতে স্থান পেয়েছে সেই চারটি ক্লাসিক ক্রাইম, অনেক ক্ষেত্রেই যার সম্পূর্ণ রহস্য আজও পুরোপুরি উন্মোচিত হয়নি।…
“And ye shall know the truth and The truth shall set ye free…”
আজ এতগুলো বছর পর কে যেন আবার হোমি জাহাঙ্গীর ভাবার রহস্যজনক মৃত্যুর পেছনে থাকা কনস্পিরেসিকে খুঁড়ে বের করার চেষ্টা করছে। সে বোধহয় জানে না এর পরিণাম কী হতে পারে…
বাংলা থিয়েটারের পটভূমি প্রতিষ্ঠা এবং বিকাশ 2
ডঃ বৃন্দাবন কুণ্ডু
ফের জ্বলছে কাশ্মীর। চারদিকে রক্তের গন্ধ। মৃত্যুর মিছিল ভূস্বর্গে। চিনারের বন পেরিয়ে যে হাওয়া সর্বাঙ্গ ছুঁয়ে ছুঁয়ে যায় সে হাওয়ায় আজ তীব্র বারুদের গন্ধ। সে হাওয়া অন্য এক ভারতের তীক্ষ্ণ হাহাকার আর সর্বগ্রাসী ক্ষোভের কথকতা শুনিয়ে যায়! কাশ্মীর মানে, বিধ্বস্ত নিরাপত্তা, সম্মান। ভূমিপুত্রদের সকলের নাম একযোগে অঘোষিত জঙ্গি তালিকায় তুলে দেওয়া! রাস্তায় বেরোলেই পদে পদে তল্লাশি আর উর্দিধারীদের শরীর ও চোখের চাউনি থেকে ঝরে পড়া অপমান। জনজীবন বিপর্যন্ত হওয়াটা তো বাইরে থেকে চোখে পড়ে! গোটা মানবজমিন যে তছনছ হয়ে যাচ্ছে, তা আমার ‘নিরাপদ’ আশ্রয়ে বসে টের পাই কই। এই ভূস্বর্গে দমবন্ধ হয়ে আসে!
সোভিয়েত সমাজে যখন সর্বব্যাপী ভাঙনের ঢল নেমেছিল, সেই সময়ের তিনটি কাহিনি নিয়ে এই বই। বিশ্বখ্যাত প্রকাশনা সংস্থা প্রগতি প্রকাশনের সদর দপ্তর ছিল মস্কোর ১৭ জুবোফস্কি বুলভারে। সেখানে অনুবাদকের কাজ করতেন বাংলাদেশের সৌমেন রায়, পশ্চিমবঙ্গের ননী ভৌমিক, অরুণ সোম এবং আ অনেকে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রগতি প্রকাশন বল হয়ে গেলে সেখানে যে গভীর বির্য নেমে এসেছিল, তারই গল্প জুবোফস্কি বৃচার। বাংলাদেশ থেকে মস্কোর এক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাওয়া এক তরুণ ছাত্রের চোখে দেখা সোভিয়েত সমাজের ভাঙনের কাহিনি হলো পানপর্ব। সোভিয়েত ভাঙনের কালে মস্কোর এক বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান থেকে যাওয়া দুই ছাত্রের ঐতিহাসিক মোকাবিলা হচ্ছে পাকিস্তান, যেখানে ফিরে ফিরে আসে ১৯৪৭ সালের ভারতভাগ এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাসের খুঁটিনাটি।
ইনসুলিন কী? কে আবিষ্কার করলেন ইনিসুলিন? কী ভাবে আবিষ্কার করলেন জিন? ইত্যাদি হাজারও প্রশ্নের উত্তর পতে হলে অবশ্যই পড়তে হবে এই বইটা। ইনসুলিন আবিষ্কারের পঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ সহজ সরল ভাষায় বর্ণনা করেছেন লেখক। সাথে রয়েছে আবিষ্কারক ডা. ফ্রেডরিক গ্রান্ট বান্টিঙের জীবনের রোমহর্ষক কাহিনী।
“গানই আমার প্রাণ, গানই আমার ভগবান,
গান গেয়ে গেয়ে যায় চলি এ প্রাণ,
যেখানে কেউ নাই সেথা দিও স্থান।
ভবার পরম আত্মা, গানই সাধন সত্ত্বা,
গানেই বাধ্য করে চঞ্চল প্রাণ।
জানি না সাধনা, জানি না উপাসনা,
ভবার বাসনা শুধু গানই প্রধান।”
গানের ছন্দে ভবাপাগলা এইভাবে নিজের পরিচয় দিয়েছেন। তিনি ছিলেন এমনই প্রাণখোলা স্বভাবের মানুষ, তাঁর সংস্পর্শে যে যখন এসেছেন তাঁকেই তিনি আপন করে নিয়েছিলেন। একজন ধার্মিক ব্যক্তি হয়েও তাঁর মধ্যে ছিল না কোনো আচার-বিচার, ভিন্ন ভেদ, কু-সংস্কারচ্ছন্নতা। শত্রু- মিত্র ভাবনাও তাঁর মধ্যে কখনও দেখা যেত না। জাতিভেদ প্রথা তিনি মানতেন না। মানতেন না খাদ্য নিয়ে আচার-বিচার। তিনি বলতেন তুমি সব খাবে, শুধু নিজের মাথা খাবে না। তিনি মনে করতেন মনুষ্যত্ব হারানো ও চরিত্রহীনতাই নিজের মাথা খাওয়া। মনে করতেন দেশকাল ভেদে সহজলভ্য, সহজপাচ্য খাদ্য খেলে ধর্ম নষ্ট হয় না। ধর্ম এত ঠুনকো জিনিস নয় যে হাত থেকে পড়ে ভেঙে যাবে। শাশ্বত সত্যই ধর্ম।
শ্রদ্ধেয় শ্রীসত্যানন্দ গিরি ভবাপ্যদলা সম্পর্কে লিখেছিলেন, ভবাপাগলার মধ্যে শান্ত, দাস্য, বাৎসল্য, সখ্য, মধুরাদি পঞ্চভাবের সমন্বয় ঘটেছিল। প্রেম, ভক্তি, কর্ম, জ্ঞান সমস্ত যোগমার্গের সমন্বয় ভবা। ভবাকে ভাবা, ভবাকে বোঝা বা বিশ্লেষণ করা সাধারণ মানুষের পক্ষ্যে দুঃসাধ্য; হয়তো বা অসাধ্যও।
(ভবাপাগলা, লেখক সত্যানন্দ গিরি, পৃষ্ঠা ৬)
তবুও সকলের জ্ঞাতার্থে ভবাপাগলাকে জানতে ও সকলকে জানাতে বদ্ধপরিকর হয়েছি এই দুঃসাধ্য কাজটিকে সাধ্যমতো লিখতে।
বাংলা থিয়েটারের পটভূমি প্রতিষ্ঠা এবং বিকাশ ৫
ডঃ বৃন্দাবন কুণ্ডু
Bharatpathik Raja Rammohan Roy er ek mulyaban grantha…
প্রফুল্ল চাকীর মৃত্যু : দেখি নাই ফিরে
নির্মল কুমার নাগ
পরাধীনতার বিরুদ্ধে সশস্ত্র স্বাধীনতা সংগ্রামের শুরু যাঁদের হাত ধরে ঘটেছিল, প্রফুল্ল চাকী ছিলেন তাঁদের পুরোভাগে। ক্ষুদিরাম-প্রফুল্ল চাকীর নাম একসাথে উচ্চারিত হওয়ার হলেও কী এক বিচিত্র কারণে প্রফুল্ল চাকী বারেবারেই সেই আলোকবৃত্তের বাইরে রয়ে গেছে। দুজনেরই আত্মোৎসর্গের শতবর্ষ অতিক্রান্ত। সেই অতিক্রান্ততাতেও প্রফুল্ল চাকী যথারীতি অনালোচিত ও অবহেলিত। শুধু তাই নয় তাঁর মৃতদেহের উপর যা অপমান করা হয়েছে তাও বোধ হয় কোনো বিপ্লবীর ভাগ্যে জোটেনি। আর তাঁর মৃত্যু সেতো রহস্যের কালো অন্ধকারে ঢাকা। ব্রিটিশ রাজ ও তার পোষা ভারতীয় শ্বাপদদের সাজানো তাঁর আত্মহত্যার কাহিনি যে ভ্রান্ত তাঁকে যে ব্রিটিশ বাহিনী ও তাদের দাস ভারতীয় পুঙ্গবরা নির্মমভাবে অত্যাচার করে গুলি করে খুন করেছিল তারই দলিল এই গ্রন্থ। এর পরতে পরতে সেই মৃত্যুরহস্যের আবরণ উন্মোচনের আঁচড়।
ধূপ ধুনুচি ও আরাত্রিক
অমিতেন্দু বিশ্বাস
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Amrita Konar
Weight – 0.5kg
Binding – Hard Bound
রানী কাহিনী
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Debjyoti Bhattacharyya
Weight – 0.35kg
Binding – Hard Bound
নিউগেট ক্যালেন্ডার
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Biswajit Saha
Weight – 0.3kg
Binding – Hard Bound
সভ্যতার শরীর
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Various Writers
Weight – 0.45kg
Binding – Hard Bound
হত্যান্বেষী
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Kajal Bhattacharya
Weight – 0.55kg
Binding – Hard Bound
এফবিআই ফাইল থেকে
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Aniruddha Sarkar
Weight – 0.5kg
Binding – Hard Bound
রহস্যে ঘেরা হিমালয়
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Riju Ganguly
Weight – 0.6kg
Binding – Hard Bound
পঞ্চম বৈদিক পৌরাণিক:প্রবন্ধ পর্ব
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Sujoy Ghosh
Weight – 0.5kg
Binding – Hard Bound
একজন পরশপাথর
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Debojyoti Bhattacharyya
Weight – 0.5kg
Binding – Hard Bound
আপনজন
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Soumya Basu
Weight – 0.6kg
Binding – Hard Bound
রাজনৈতিক সন্ন্যাসি
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Sujoy Ghosh
Weight – 0.5kg
Binding – Hard Bound
আলাপ চারিতায় সেকালের চিত্র তারকা
Publication – Shabdo Prokashon
Author -SRI BIRENDRANATH GHOSH
Weight – 0.4kg
Binding – Hard Bound
বাংলার বাহুবল
১৯৭১- এর মুক্তিযুদ্ধের পর এত বড় রক্ত স্নাত অভ্যুত্থান ও পটপরিবর্তন বিগত ৫৩ বছরে বাংলাদেশে আগে কখনও ঘটেনি। এই ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ ও বিশ্লেষণ এমন একজনের সম্পাদনায় গ্রথিত হয়েছে যিনি সম্মুখ থেকে এই আন্দোলনের অন্যতম নেতৃত্ব।
আজ থেকে ৪০০ বছর আগেও ইউরোপে রাজরাজড়ার ঘরে ছাড়া চিনির দেখা পাওয়া যেত না। কেক পেস্ট্রি পুডিং, কিচ্ছু ছিল না। কারণ, ইউরোপে চিনিই ছিল না।
৫০০ বছর আগে থেকে ইউরোপের কিছু কিছু দেশ তাদের দখল করা আমেরিকায় আফ্রিকা থেকে দাস এনে আখ চাষ ও চিনি প্রস্তুত শুরু করল। এই দাসদের রক্ত ঘাম অশ্রু দিয়ে তৈরি চিনি একদিকে কিছু ইউরোপীয় মালিকদের জন্য অশেষ মুনাফা এনে দিল, পাশাপাশি ইউরোপের খাবার টেবিলে পৌঁছে দিল মিষ্টি চা কফি চকলেট কেক ইত্যাদি নানা সুখাদ্য।
পৃথিবীর ইতিহাস বদলে গেল চিনি আর মুনাফার তাগিদে।
‘চিনি কাহিনী’ এক তিক্ত ইতিহাস।
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Panchkari Dey
Weight – 0.4kg
Binding – Hard Bound
রঘু ডাকাত
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Manas Bhandari
Weight – 0.2kg
Binding – Hard Bound
কলেজস্ট্রীট কফি হাউস
Author – Hrishikesh Sen
Publication – Khori
Weight 0.5kg
Author
Specifications
Binding
Hardcover
ISBN
978-81-939838-6-7
Publishing Year
2019
Pages
248
Author
Specifications
Binding
Hard Board Binding
Publishing Year
2023
Pages
272
Specifications
Binding
Hard Board Binding
ISBN
9789393833679
Publishing Year
2024
Pages
140
Specifications
Binding
Hard Board
Publishing Year
2025
Pages
320
Binding
Hard Board
Pages
171
Hardbound
0.8kg
শিল্পকলার ইতিহাসের চর্চায় গুরুদাস সরকারের অবদান নিয়ে বলা নিষ্প্রয়োজন। তা সত্ত্বেও মন্দিরের কথার ভূমিকার রচয়িতার নামটি একবার উল্লেখ
করতেই হয়। কারণ, সেই নামটি অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ‘কোনারকের কথা’ এবং ‘ভুবনেশ্বরের কথা’ আলাদা বই রূপে প্রকাশিত হওয়ায় দু’টি বইতেই সেই ভূমিকা এবং ‘মন্দিরের কথা’-র উপক্রমণিকা অংশটি সংযুক্ত করেছেন প্রকাশক। বর্তমান সংস্করণগুলির জন্য আলাদা করে নতুন ভূমিকাও যোগ করা হয়েছে .
Specifications
Binding
Hard Board
Publishing Year
2025
Pages
180
Specifications
Binding
Hard Board
Publishing Year
2025
Pages
198
Author :SOMABRATA SARKAR
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
পাঁচশো বছরের বাংলার লোকসাধনা
Author : SOUMYA BASU
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
ফিরে দেখা বাংলার বিপ্লববাদ
Author : SARDAR ABDUR RAHAMAN
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
ভারত মহাসাগরে ভাস্কো ডা গামার ধর্মযুদ্ধ ও গণহত্যা
Author : Sachindranath Chattopadhyay
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
প্রাচীন মিশর
Author : Somabrata Sarkar
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
কাপালিক তান্ত্রিক যোগী কথা
Author : Pinaki Biswas
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
বাংলার ডাকাত কালি
Author : Sushil Saha
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
দেশের বাড়ি
Author : Swapan kumar Thakur
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
বাংলার কৃষিকাজ ও কৃষিদেবতা
Author : SriVijaychandra Majumder
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
Author : DIPAK CHATTAPADHAYA
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
Author : Anandanath Roy
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
বারভুঁইয়া বা ষোড়শ শতাব্দীর বাংলার ইতিহাস
Author : Surendranath Dashgupta
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
Author : Asok Chattopadhyay
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
লালন হারিনাথ ও রবিন্দ্রনাথ
Author : Somobrata Sarkar
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
ভারতের প্রাচীন ধর্মীয় সম্প্রদায়
Author : Prasenjit Dashgupta
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
প্রত্নতথ্য
Dipan Bhattacharya
Pragga Prakashani
0.6kg
Author : ARJUN GOSSWAMI
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : Khori
দেশভাগ বিতর্কে দুই বাংলা
Author : William Irvine
Translator : Biswendu Nanda
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : Khori
দ্য আর্মি অব দ্য ইন্ডিয়ান মুঘলস : উইলিয়াম আর্ভিন
অনুবাদক : বিশ্বেন্দু নন্দ
Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
MANAS BHANDARI
Binding
Hardcover
Language
BENGALI
Publisher
KHORI PRAKASHANI
Publishing Year
2022
Publisher
Khori – খড়ি প্রকাশনী
Binding
Hardbound
Language
Bengali
Author : Asit Kumar Haldar
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Pages :
Publisher : Khori
ভারতের শিল্পকথা : অসিত কুমার হালদার
Author
Rajat Pal
Binding
Hard Cover
Publisher
Khori
Year of Publication
2023
Bhule Jawa Nadi ( ANANDAMOHAN KAR ) – ভুলে যাওয়া নদী
BINDING – HARDBOUND
YEAR – 2024
Publisher
Khori – খড়ি প্রকাশনী
Binding
Paperback
Language
Bengali
Type of Product
Physical
Publisher list
Khori Prakashani
Languages
Bengali
Binding
Hardbound
Publishing Year
2024
Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
SURENDRANATH DASGUPTA
ISBN
9788196904784
Language
BENGALI
Pages
100
Publisher
KHORI PRAKASHANI
Publishing Year
2024
Binding
Hardcover
Author
Fanindranath Dasgupta
Binding
Hard Cover
Publisher
Khori
Year of Publication
2023
পল্লীর দেবদেবী, বৈদিক দেবদেবী ও অপল্লীর দেবদেবী, বৈদিক দেবদেবী ও অন্যান্য
লিখেছেন/সম্পাদনা করেছেন: শ্যামল বেরা
প্রকাশক: খড়ি
2025
Binding
Hard Cover
Publisher
Amar Bharati
Year of Publication
2023
Binding
Hard Cover
Publisher
Amar Bharati
Year of Publication
2023
Weight
0.8 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
SOURAV GUHA
Language
BENGALI
Binding
Hardcover
Pages
232
Publisher
BLACKLETTERS
Publishing Year
2025
Bar Bar Mager Muluk
By Biswajit ray
Mandas
Klanto Uter Cholachol
Prithwi Basu
ক্লান্ত উটের চলাচল
Mandas
Bengali book
রান্নাবান্না, খাওয়াদাওয়ার মধ্যে যতই আটপৌরে প্রাত্যহিকতা থাক, দৈনন্দিন নৈমিত্তিকতা থাক, এই দৈনন্দিন চর্যার মধ্যেই লুকিয়ে আছে আমাদের মনন, কল্পনা, অভ্যাস, সংস্কার। খাওয়াদাওয়ার ইতিহাস আসলে সংযোগ আর আদানপ্রদানের ইতিহাস। তাই রান্না মানে নিছক রেসিপি নয়, তেল, নুন, হলুদ, লঙ্কার পরিমাণ নয়। রান্নার প্রকরণ, প্রণালীর হাত ধরে নির্দিষ্ট যাপনের স্বাদ নেওয়াই রন্ধন শিল্প। আর সে তো রূপকথার মতোই রঙিন, কখনো-বা অবিশ্বাস্য, অলীক। কামরাঙা স্নাত ওশেন ট্রাউট কিংবা বরফের স্তূপে শায়িত তীব্র লেবুগন্ধি লেমন জেলাতো আপনার সামনে হাজির হলে চেনা ছক কেমন যেন গুলিয়ে যাবে না? লবণ শয্যায় শায়িত অয়েস্টার প্লাম পিউরির নজরটিপ নিয়ে আপনার সামনে হাজির হলে বিশ্বাস অবিশ্বাসের জগাখিচুড়ি অবস্থা হতে বাধ্য। আবার ঘুঘু ডাকা দুপুরে ছেলেবেলার কাঁচা মিঠে আমের স্বাদের নতুন কল্পনায় রূপকথাও হার মানবে। এমন হাজারও গল্প ও রেসিপি নিয়ে ‘রূপকথার রান্না’।
Smritir Sarani Beye
Barun Dasgupta
স্মৃতির সরণি বেয়ে
Mandas









