Nisiddho - নিষিদ্ধ
Beg Bastard Series - Set Of 7 Books - বেগ বাস্টার্ড সিরিজ -৭ টি থ্রিলার
Desh Bidesher Guptachar || দেশ বিদেশের গুপ্তচর ||
Oitihasik Kahini Samagra - ঐতিহাসিক কাহিনী সমগ্র
Guptahatya ( Shaon ) - গুপ্তহত্যা ( শাওন )
Kishor Upanyas Samagra - কিশোর উপন্যাস সমগ্র ৫
Kaktarua - কাকতাড়ুয়া
Tantrasamrajya - তন্ত্রসাম্ৰাজ্য
Boudha Tantra - বৌদ্ধতন্ত্র
Hay Nai Fera - হয় নাই ফেরা
Kalimayer Boma ( Abhishek Chattopadhyay ) - কালীমায়ের বোমা
Gorib Sahebnama - গরিব সাহেবনামা
Chowthupir Charjapad By Pritam Basu - চৌথুপীর চর্যাপদ
Jahannamer Saudagar - জাহান্নামের সওদাগর
Purono kolkatay Moddopan - পুরোনো কলকাতায় মদ্যপান
Sngskrrit Suutre Muslman Ashtm Theke Cturds Stabdee - সংস্কৃত সূত্রে মুসলমান ; অষ্টম থেকে চতুর্দশ শতাব্দী
Ganatantra Swadhinata Biplob - গণতন্ত্র স্বাধীনতা বিপ্লব
Chera Samayer Golposankalan - ছেঁড়া সময়ের গল্পসংকলন
Darjeeling -Queen of Hills || দার্জিলিং-কুইন অফ হিলস
Nisiddho - নিষিদ্ধ
Beg Bastard Series - Set Of 7 Books - বেগ বাস্টার্ড সিরিজ -৭ টি থ্রিলার
Desh Bidesher Guptachar || দেশ বিদেশের গুপ্তচর ||
Oitihasik Kahini Samagra - ঐতিহাসিক কাহিনী সমগ্র
Guptahatya ( Shaon ) - গুপ্তহত্যা ( শাওন )
Kishor Upanyas Samagra - কিশোর উপন্যাস সমগ্র ৫
Kaktarua - কাকতাড়ুয়া
Tantrasamrajya - তন্ত্রসাম্ৰাজ্য
Boudha Tantra - বৌদ্ধতন্ত্র
Hay Nai Fera - হয় নাই ফেরা
Kalimayer Boma ( Abhishek Chattopadhyay ) - কালীমায়ের বোমা
Gorib Sahebnama - গরিব সাহেবনামা
Chowthupir Charjapad By Pritam Basu - চৌথুপীর চর্যাপদ
Jahannamer Saudagar - জাহান্নামের সওদাগর
Purono kolkatay Moddopan - পুরোনো কলকাতায় মদ্যপান
Sngskrrit Suutre Muslman Ashtm Theke Cturds Stabdee - সংস্কৃত সূত্রে মুসলমান ; অষ্টম থেকে চতুর্দশ শতাব্দী
Ganatantra Swadhinata Biplob - গণতন্ত্র স্বাধীনতা বিপ্লব
Chera Samayer Golposankalan - ছেঁড়া সময়ের গল্পসংকলন
Darjeeling -Queen of Hills || দার্জিলিং-কুইন অফ হিলস
জেনেটিক এঞ্জিনিয়ারিং-র যথেচ্ছ প্রয়োগ করে হাঁসজারু বা বকচ্ছপ সৃষ্টি অসম্ভব থাকবে না আর, মানুষ ক্লোনিং অবাধ হলে কী কাণ্ড যে ঘটবে, তা কল্পনা করতেও ভয় করে। পালটে যাবে প্রেম ও যৌনতার খোলনলচে, যন্ত্র হয়ে উঠবে মানুষের বিকল্প, এদিকে মানুষ আরও বেশি যান্ত্রিক হয়ে যাবে। আজকের সময়ে দাঁড়িয়ে ভবিষ্যতের ছবি কল্পনায় আঁকলে, সে কল্পনার মালমশলা বিজ্ঞান প্রযুক্তির ফিউচার ফোরকাস্ট থেকেই সংগ্রহ করতে হবে। ‘আদর ৩০৩০’, ‘লোলা, লীলা, সিস আর যে আসছে’, ‘বিদায় অভিশাপ রিটার্ন’ ‘সামান্থা ও সিদ্ধেশ’- এমন সব কল্পগল্প ও একটি দুর্দান্ত নভেলা নিয়ে সাজানো এই সংকলন পাঠকের মন জয় করবেই।
লেখক পরিচিতি:
তৃষ্ণা বসাক এই সময়ের বাংলা সাহিত্যের একজন একনিষ্ঠ কবি ও কথাকার। গল্প, উপন্যাস, কবিতা, কল্পবিজ্ঞান, মৈথিলী অনুবাদকর্মে তিনি প্রতি মুহুর্তে পাঠকের সামনে খুলে দিচ্ছেন অনাস্বাদিত জগৎ। জন্ম কলকাতায়। শৈশবে নাটক দিয়ে লেখালেখির শুরু, প্রথম প্রকাশিত কবিতা ‘সামগন্ধ রক্তের ভিতরে’, দেশ, ১৯৯২। প্রথম প্রকাশিত গল্প ‘আবার অমল’ রবিবাসরীয় আনন্দবাজার পত্রিকা, ১৯৯৫। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.ই. ও এম.টেক তৃষ্ণা পূর্ণসময়ের সাহিত্যকর্মের টানে ছেড়েছেন লোভনীয় অর্থকরী বহু পেশা। সরকারি মুদ্রণ সংস্থায় প্রশাসনিক পদ, উপদেষ্টা বৃত্তি, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিদর্শী অধ্যাপনা, সাহিত্য আকাদেমিতে আঞ্চলিক ভাষায় অভিধান প্রকল্পের দায়িত্বভার-প্রভৃতি বিচিত্র অভিজ্ঞতা তাঁর লেখনীকে এক বিশেষ স্বাতন্ত্র্য দিয়েছে। প্রাপ্ত পুরস্কারের মধ্যে রয়েছে- সাহিত্য আকাদেমি ভ্রমণ অনুদান ২০০৮, পূর্ণেন্দু ভৌমিক স্মৃতি পুরস্কার ২০১২, সম্বিত সাহিত্য পুরস্কার ২০১৩, কবি অমিতেশ মাইতি স্মৃতি সাহিত্য সম্মান ২০১৩, ইলা চন্দ স্মৃতি পুরস্কার (বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ) ২০১৩, ডলি মিদ্যা স্মৃতি পুরস্কার ২০১৫, সোমেন চন্দ স্মারক সম্মান (পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি) ২০১৮, সাহিত্য কৃতি সম্মান (কারিগর) ২০১৯, কবি মৃত্যুঞ্জয় সেন স্মারক ২০২০, নমিতা চট্টোপাধ্যায় সাহিত্য সম্মান, ২০২০ ও অন্যান্য আরো পুরস্কার। বর্তমানে কলকাতা ট্রান্সলেটরস ফোরামের সচিব।
অলৌকিক অনুভব
মূর্তি মন্দির পরিক্রমার ভিন্ন আখ্যান
সোমা মুখোপাধ্যায়
ঈশ্বর আছে না নেই এ তর্ক বহুদিনের। কথামৃতে সহজভাবেই ঠাকুর এ নিয়ে নানাভাবে আলোচনা করেছেন। আমরা তো সেই নুনের পুতুলের মতো। সমুদ্রের তল মাপতে গিয়ে তার মাঝেই হারিয়ে যাই। অথবা সেই লোকটির মতো যে শ্রীক্ষেত্রে জগন্নাথ সাকার না নিরাকার একটা লাঠি নিয়ে পরীক্ষা করেছিল। যখন লাঠি জগন্নাথের বিগ্রহ স্পর্শ করেনি তখন তিনি তার কাছে নিরাকার আবার যখন লাঠি স্পর্শ করল বিগ্রহকে তখন জগন্নাথ দেব তার কাছে সাকার। আসল কথা ভক্তের ভগবান। কখনো তিনি মধুসূদন দাদা হয়ে ভক্তকে জঙ্গল পার করে দেন আবার কখনো ছোট মেয়ের বেশে ভক্তের ঘরের বেড়া বেঁধে দেন। সেদিক থেকে বলতে গেলে এই বইটি চেনা ছকে লেখা কোনো মন্দির ভ্রমণের কাহিনি নয়। এই কাহিনি বিশ্বাসের। হয়তো বা চেতন থেকে চৈতন্যের অনন্ত পথে পৌঁছে যাওয়ার এক দিশা।
YEAR OF PUBLICATION : 2022
মোটামুটিভাবে ১৯৪০ থেকে আমৃত্যু বিভূতিভূষণের অন্তরঙ্গ অরণ্য-সহচর, বিহারের তৎকালীন মুক্য বনপাল যোগেন্দ্রনাথ সিংহ রচিত ‘পথের পাঁচালী কে বিভূতিবাবু’, বিভূতি-চর্চার ক্ষেত্রে একটি অমূল্য আকর-গ্রন্থ হিসেবে সর্বজনস্বীকৃত। এটি যেন ঠিক বই নয়, একটি সঙ্গীত। প্রকৃতি-উপাসক বিভূতিবাবুকে বনের সাথে নিবিড় পরিচয় করান যোগেনবাবু। বিভূতিবাবু তাঁর হৃদয়ের গভীর কথা উজাড় করে দিয়েছিলেন, তাঁর এই অরণ্য-সহচরের কাছে। গ্রন্থের পাতায় পাতায় তারই অজানা-অচেনা কাহিনির আঁচড়। বিভূতি-চর্চার ক্ষেত্রে এই গ্রন্থটির পুনঃপ্রকাশ সাহিত্যক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন।।
ইয়াজিদি : সমাজ সংস্কৃতি ও ধর্ম
আবেদিন পুশকিন
ইয়াজিদিরা পৃথিবীর অন্যতম নির্যাতিত ধর্মীয় জনগোষ্ঠী। এরা কুর্দি ভাষাভাষী জনগোষ্ঠী। ইরাকের কুর্দিস্তানে এদের একটি বড় অংশের বাস হলেও তুরস্ক ও সিরিয়ার কুর্দিস্তানেও তাদের বসবাস রয়েছে। কুর্দিস্তানের বাইরে জার্মানি, জর্জিয়া, আর্মেনিয়া ও রাশিয়ায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ইয়াজিদির বাস রয়েছে। সবমিলিয়ে এদের সংখ্যা হবে ৮-১০ লাখ। ইয়াজিদিরা আবার নতুন করে আলোচনায় আসে ‘ইসলামিক স্টেট’-এর গণহত্যার কারণে। গণহত্যার কারণ ইসলামিক স্টেটের বিচারে এরা শয়তানের উপাসক। এর আগেও বিভিন্ন জাতি- সম্প্রদায়ের হাতে গণহত্যার শিকার হয় তারা। প্রতিবারই গণহত্যার আগে এই ধরণের বিবৃতি দেয়া হয়। মূলত ইয়াজিদিদের ঈশ্বর বিষয়ক ধারনা, মুসলিম বা খ্রিস্টানদের চেয়ে আলাদা।
রত্নাবলী
আচার্য নাগার্জুন
অনু : ভিক্ষু সুমন পাল
পাল সাম্রাজ্যের পতন ও রামপাল এর নেতৃত্বে তার পুনরুদ্ধার ইতিহাসের এক উজ্জ্বল অধ্যায় ।
রামপালের পুত্র মদনপালের সান্ধিবিগ্রহিক ও কবি সন্ধ্যাকর নন্দী এই বিষয় নিয়েই রচনা করেন এই সংক্ষিপ্ত অথচ অনুপম কাব্য “রামচরিতম”। দুষ্প্রাপ্য সেই কাব্যটি নেপাল থেকে উদ্ধার করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী । ইংরেজিতে তার সম্বন্ধে লিখে এশিয়াটিক সোসাইটি থেকে প্রথম প্রকাশ করেন। সেটি বর্তমানে পাওয়াও যায় না। ইতিমধ্যে আজ থেকে প্রায় ১০০ বছর আগে(১৩৩৪) অযোধ্যানাথ বিদ্যাবিনোদ নামে একজন পণ্ডিত নিজ উদ্যোগে ওই কাব্যের মূল দুটি অধ্যায় টীকা সমেত অনুবাদ করেন, ও দুটি অধ্যায় অবিকৃত রেখে পূর্ণাঙ্গ কাব্যটি প্রকাশ করেন। এটির ভূমিকা লিখেছিলেন খ্যাতনামা রমাপ্রসাদ চন্দ।













