Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
Brun sen
ISBN
9789392216930
Language
Bengali
Publisher
Mousumi
Publishing Year
2025
Author – Kanan Debi
Binding: Hard Board
ISBN: 978-81-93435-11-3
Pages: 67
কবি’র লোকসাধারণের কবিতার নতুন সংযোজন ‘আমরি বাংলা ভাষা’। এই সংকলনে উঠে এসেছে লোক সাধারণের বহুমাত্রিক জীবনের বহুবর্ণরঞ্জিত কথকতা। সংকলনে জায়গা পেয়েছে ২৩টি কবিতা। এর মধ্যে কবি’র জননন্দিত কবিতা ‘মৃণালের পত্র’ কে নিয়ে রয়েছে একটি শ্রুতিনাটক। কবি’র কলমে এই প্রথম কোনো কবিতা সংকলনে প্রকাশিত হল শ্রুতিনাটক। কবি এই প্রত্যয়ে গভীরভাবে বিশ্বাসী যে লোকসাধারণের কবিতা’কে কোনো দেশ কালের সংকীর্ণ গণ্ডীর মধ্যে আবদ্ধ করা যায় না। এর ব্যাপ্তি সর্বজনীন। তাই এই সংকলনে বাংলার লোকসাধারণের সঙ্গে রয়েছে সুদূর আমাজনের বৃষ্টি অরণ্যের পরিবেশ সংরক্ষণের আদিবাসী আন্দোলনের নেত্রী নেমস্তে নেঙ্কিমোর কথা, আছে এই উপমহাদেশের মরুপাহাড়ের মৃত্যুঞ্জয়ী কবি তরুণী নাদিয়ার কথা, আছে তৃতীয় বিশ্বের শিশুমুক্তির অধিনায়ক ইবাবুল মাসিন’কে নিয়ে লেখা ‘এক শ্রমিক শিশুর জবানবন্দি’। এই সংকলনে লোকসাধারণের বাঁচন লড়াইয়ের পাশাপাশি তাদের ভালোবাসাকেও অন্য এক মাত্রায় পৌঁছে দিয়েছেন কবি। তাই ‘ছাড়বাড়’ কবিতায় কি অবলীলায় মেয়েটি বলছে, ‘আমার কাঠকুড়াতে বেলা গেল / ভাতখাওকী বেলা / আমার ভাত রাঁধতে বেলা গেল / ঘুঘু ডাকা বেলা / ও সোঁদাল ভোমারা রে….. আমার মাথার। কিরা বলি তোকে / …. তুই দেখা হলে বলে দিবি উহাকে / আমি শালবনে দড়ি লিব | তবু নাই দেখব সতীনকে / আমার ভালোবাসায় গড়া ঘরে। / আমি নাই দেখব সতীনকে।’
Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
Brun sen
ISBN
9789392216930
Language
Bengali
Publisher
Mousumi
Publishing Year
2025
Bharatpathik Raja Rammohan Roy er ek mulyaban grantha…
আমাদের পূজা -পার্বণ অসংখ্য। স্থান বা অঞ্চলভেদে পার্বণের ভেদও রয়েছে। পূজা -পার্বণের উৎপত্তি ও প্রকৃতি না জানলে সঠিক ইতিহাস অজ্ঞাত থেকে যায়। লেখক এই গ্রন্থে সাবলীল ভাষায় কতকগুলি প্রসিদ্ধ পূজা -পার্বণের উৎপত্তি ও প্রকৃতি বর্ণনা করেছেন। এই বর্ণনা থেকে পূজা -পার্বণের প্রকৃত প্রয়োজনীয়তা সঠিকভাবে প্রতীয়মান হয়। স্মৃতি ও পুরাণের মাধ্যমে কি অপূর্ব কৌশলে আমাদের ইতিহাস জনসাধারণের মধ্যে প্রচারিত হয়ে চলেছে তা পাঠক এই গ্রন্থ পাঠে অবগত হবেন।
লোকায়ত উৎসবে – গাজনে – চড়কে -ষষ্টীতলায়- কাবায় শাক্ত পীঠস্থানে পাথরের অশেষ ভুমিকার কথা সর্বজন বিদিত। গীতা -চন্ডী- ভাগবত – উপনিষদ -রামায়ণ – মহাভারতের আলোকে অজস্র ছবির সঙ্গে দেবাত্মা পাথরের মধ্যে মানবত্ব বিশ্লেষণ।
বইয়ের কথা
দেবাঞ্জন প্রথম ভূতবাংলোটার কথা শুনেছিল এক ঝড়বৃষ্টির সন্ধেবেলা। ট্রেনে টাটানগর যাওয়ার পথে একজন বয়স্ক লোকের মুখ থেকে। লোকটা কথায় কথায় বলেছিল গোরুমারা জঙ্গলের গভীবে একটা ভাঙা বাংলো আছে। লোকে বলে ওটা ‘হান্টারসাহেবে ভূতব্যাংলো’। শুনেই দেবাংও ঠিক করল অয়নকে নিয়ে যে ভূষ দেখতে যাবে ওই বাংলোটায়। লোকটার মুখ থেকে শুনল, ওই বাংলোয় এখনও হান্টারসাহেবের ভূতের দেখা পাওয়া যায়। খুঁজতে-খুঁজতে লাটাগুড়িতে গিয়ে ওরা দেখা পেয়ে গেল মতিমুকুন্দ খটুয়ার সঙ্গে। গরুমারা জঙ্গলটা তার নখদর্পণে। যে গোরুমারা জঙ্গলের অনেক অজানা খবরও জানে। অন্ধকার ঘনিয়ে আসা এক বিকেলে দেবাংশু আর অয়ন মতিমুকুন্দর সঙ্গে একটা টোটোয় চড়ে চলল গোকুমারা জঙ্গলে সেই বাংলোর খোঁজে। তখন জঙ্গলের মাথায় রূপরূপ করে অন্ধকার নামছে। গভীর জঙ্গলে হান্টারসাহেবের সাদা ঘোড়া বিরহীর সমাধিটা পেথেতেই মতিমুকুন্দ বম মেরে দাঁড়িয়ে পড়ল। তারপর হাত তুলে অ্যাসবেস্টসের বড়-বড় ভাঙা জানলাওলা একচালা বাড়িটা দেখিয়ে ঘড়ঘড়ে বলব, ‘ওই হান্টারসাহেবের ভূতবাংলো’ তারপর।
লেখক পরিচিতি
রতনতনু ঘাটীর জন্ম ১৮৯৫৩ খ্রিস্টাব্দের ৩০ জুন মেদিনীপুরে। বাবা স্বর্ণত সন্তোষকুমার, যা সুভদ্রা। স্নাতকোত্তর পড়াশোনা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে আনন্দবাজার পত্রিকায় চাকরি। ২০১৩ খ্রিস্টাব্দে ‘আনন্দমেলা’ পত্রিকার সহ-সম্পাদকের। পদ থেকে অবসর গ্রহণ। একালের জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক। সত্তরটিরও বেশি বই প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হয়েছে পনেরোটি কিশোরদের বই। ইংরেজি ও ওড়িয়া ভাষায় লেখা অনূদিত হয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁর লেখা ভুতের গল্প-উপন্যাস পাঠকদের মন জয় করেছে। ‘কমিকস দ্বীপে টিনটিন’ বইটির জন্যে শিশুসাহিত্যে পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ‘উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী পুরস্কার’। পেয়েছেন দ্য এশিয়াটিক সোসাইটি অফ কলকাতা এবং পারুল প্রকাশনীর যৌথ ‘শিশুসাহিত্য পুরস্কার’, হলদিয়া পৌরসভার নাগরিক সংবর্ধনা। পেয়েছেন ‘আন্তজার্তিক রূপসীবাংলা পুরস্কার’, ‘নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী স্মৃতি পুরস্কার’, ‘মেদিনীপুর রত্ন সম্মান’ ছাড়া আরও অনেক পুরস্কার। এ পর্যন্ত লন্ডন, প্যারিস, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ড, জার্মানি, বেলজিয়াম, ভেনিস, ইতালি, রোম, মাউন্ট তিতলিস, সুইজারল্যান্ড, আমস্টারডাম, ব্রাসেলস, বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর অনেক দেশ ভ্রমণ করেছেন।
‘টাপুর টুপুর’ শারদীয়া ১৪৩২। সম্পাদক, শ্রী মধুসূদন ঘাটী। দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদটি এঁকেছেন শিল্পী সুব্রত মাজি। থাকছে আমার গল্প : মিথ্যা বলার খেসারত…
এক সময় একদল আফগান এবং পাকিস্তানি শিখ পরিবার নিরাপত্তার খাতিরে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারা ভেবেছিলেন এই দেশে নিরাপদের তারা বসবাস করতে পারবেন। কিন্তু ১৯৮৪ সালের নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে শুরু হয় ভারতবর্ষের ইতিহাসের এক লজ্জাজনক অধ্যায়। আজ ১৯৮৪ সর্দার গদ্দার হে এর এই পর্বে তুলে ধরেছি এরকমই এক শিখ পরিবারের কাহিনী।যারা ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান থেকে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। কি হয়েছিল সেদিন?
Publisher
Khori – খড়ি প্রকাশনী
Binding
Paperback
Language
Bengali
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Riju Ganguly
Weight – 0.35kg
Binding – Hard Bound
রহস্যময় দশ
অফিস ট্যুরে গিয়ে অনন্যর পরিচয় হল ঐশানীর সঙ্গে। ভীষণ মুডি আর অনেকখানি রহস্যে ঢাকা এক মেয়ে। অনন্য দূরে থাকতে চেয়ে গেছে প্রতিনিয়ত। ঐশানীকে বুঝতে চেষ্টা করে গেছে। তাকে বোঝা কি খুবই কঠিন? কলকাতা ফিরেই বা দুজনের কী হবে? মেঘছায়ে খুব কম একটা সময়ের গল্প। ওই কম সময়টুকুই অবশ্য মানবজীবনের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ সময়। দেখা যাক শেষ অবধি দুজনের কী হয়..
প্রেমিক একটা আদ্যন্ত হিন্দু – মুসলমান মানব মানবীর প্রেমের গল্প হতে পারতো। অথবা প্রেমিক একটা প্রেমের গল্পই।
করোনাকালের প্রেম। যে সময় সমস্ত দ্বন্দ্বের উপরে মনুষ্যত্বকে ঠাঁই দেওয়ার সময় এল, প্রেমিক সেই সময়ের গল্প। নাসিম একজন রেড ভলান্টিয়ার। করোনার সময় যখন প্রতিটা মানুষ, প্রত্যেকের থেকে দূরে চলে যাচ্ছে, নাসিমরা সেই সময় এগিয়ে এসে মানুষের পাশে দাঁড়ালো। কাউকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া, কাউকে অক্সিজেন দেওয়া, সেই সময়ে তারা কী করেনি?
রাত্রি বা নাসিমের কাহিনি কোভিডের কঠিনতম সময়ের কাহিনি। ওই সময়টাকে ধরার প্রয়াস রইল প্রেমিক উপন্যাসে।
অন্যায়ভাবে হত্যা করা হলো সোলায়মান খাঁ’কে। সুদূর তুরানে বিক্রি হয়ে গেল দুই নাবালক পুত্র। শস্যশ্যামলা বাংলা মায়ের কোল থেকে গিয়ে পড়ল তারা রুক্ষ পাহাড়ের মাঝে ঊষর প্রান্তরে। বালক থেকে কিশোর অবস্থা কাটিয়ে দাসজীবন গড়িয়ে চলে যৌবনের পথে। কে তাদের ফিরিয়ে এনেছিল? কীসের বিনিময়ে দাসজীবন থেকে মুক্তি পান তাঁরা? একজন বাংলার সেরা বীর হয়ে ওঠেন। মুঘল সাম্রাজ্যের সেরা সম্রাটের সাথে প্রথমে হয় শত্রুতার সম্পর্ক। ওদিকে পর্তুগিজদের আধিপত্য। তাদের শত্রু হবেন না বন্ধু হবেন ঈসা? সমসাময়িক ভূঁইয়ারা একজোট হতে পারলেন না কেন? কেদার রায় চাঁদ রায়ের সাথে জোট নষ্ট করার আড়ালে ছিল কোন নারী? সব ঘটনা, কল্পনার মিশ্রণে এগিয়ে গেছে এক কাহিনি। বহু মানুষের সংগ্রামের কাহিনি…
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Sankar Chaterjee
Weight – 0.16kg
Binding – Hard Bound
রহস্যময় মনেস্ট্রি
প্রণবেশ রায়, ওরফে পানু তাচ্ছিল্যে পেনো, চাপরাশি হয়ে পত্রিকার অফিসে ঢুকেছিল। পত্রিকার তৎকালীন কর্ণধারের দাক্ষিণ্যে সে সাংবাদিক বনে। পানু রিপোর্টার। কিন্তু স্নেহপরায়ণ মালিকের পুত্রের আমলে সে আর তেমন কল্কে পায় না। বর্তমান মালিক হাঁদু চক্কোত্তি তাকে একরকম বলেই দিয়েছে, যে ভাবেই হোক পত্রিকায় রকমারি ছন্দের কবিতা দিয়ে সে যদি তাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী পত্রিকাটিকে পরাস্ত না করে তাহলে তাকে এই সাধের চাকরিটির মায়া কাটাতে হবে।
হাঁদু চক্কোত্তি আবার ছন্দরসিক। কোত্থেকে একটা পুরনো বাংলা পুঁথি যোগাড় করেছে। তাতে আছে অজ্ঞাত কবিদের লেখা নানান ছন্দের কবিতা। পানুর ওপর ভার পড়ে সেই সব প্রাচীন কবিদের কুলুজী খুঁজে বার করার।
সেই কাজেই পানুর সঙ্গে দেখা হয়ে যায় এক মাথা পাগলা কিন্তু মস্ত গুণী কবির। চরিত্রটি সরাসরি যেন উঠে এসেছে হ-য-ব-র-ল থেকে। তাই সে কখন পেটুক রামু, কখনও ছাপোষা কেরানি, কখনও বা বার্নার্ড পঞ্চাশ, অসিতবরণ, ভোলা নর্তক কিংবা বীরপুরুষ সাহা। অন্তিম অবতারে সে নিত্য গোঁসাই। একই অঙ্গে এতো রূপ! তুখোড় ছান্দসিক ও ছড়াকার।
আসলে কে সে? সেটাই রহস্য। সেটাই ইতিহাস। সেই নিয়েই গল্প। পঞ্চাননমঙ্গলের মতো রুদ্ধশ্বাস না হলেও কাহিনীতে মজা আছে। সম্যক জানতে হলে বইটা পড়া দরকার।
শেষে যা হয় হোক, এই উপন্যাসে প্রাপ্তি শুধু সেটাই নয়। কাহিনী ছাড়াও পুরো আখ্যান জুড়ে এর ছড়িয়ে আছে অজস্র ছড়া। অসম্ভব নিপুণতায় ছড়াগুলো নির্মাণ করা হয়েছে বিভিন্ন ছন্দে। ছন্দের দৃষ্টান্তরূপে গদ্যের মাঝে এলেও ছড়াগুলো কোথাও আরোপিত লাগে না। আর এগুলোকে মূলত ছড়া বললেও তার মাঝেই লেখক রেখে দিয়েছেন রামায়ণ, গীতগোবিন্দ, মেঘনাদবধ কাব্যের কিছু কিছু বাংলা ছন্দরূপ! যা অন্যান্য ছড়াগুলোর লঘুতা থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন।
আছে দৃষ্টান্ত দিয়ে ছন্দের প্রকরণ বোঝানো। অবশ্যই গল্পের মধ্যে, অ্যাকাডেমিক ক্লিষ্টটা নেই তাতে। অথচ গঠন দেখে বোঝা যায় তার পিছনে রয়েছে বিস্তর অধ্যয়ন। পণ্ডিত লোক পাঠ করলে নিশ্চয়ই বুঝবেন। ভুলভ্রান্তি আছে কিনা তাঁরাই বলতে পারবেন।
নিজের বাড়িতে হঠাৎ আত্মহত্যা করেন রাজ্য পুলিশের ডিজি শুভময়।… ছুটি কাটাতে গিয়ে এক অদ্ভুত মানুষের মুখোমুখি হন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের এক বড়োকর্তা।… অথর্ব হয়ে হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা এক বিস্মৃতপ্রায় তদন্তকারী হঠাৎই উধাও হয়ে গেলেন রাতারাতি।… কুলডিহার ঘন জঙ্গলে ঘটে চলেছে সন্দেহজনক কীর্তিকলাপ।… কীসের সংকেত দিচ্ছে আপাতদৃষ্টিতে কোনো যোগাযোগ না থাকা ঘটনাগুলো? এই বইয়ে কি এই ধাঁধার সমাধান সম্ভব?
