Author
Fanindranath Dasgupta
Binding
Hard Cover
Publisher
Khori
Year of Publication
2023
Rabon -রাবণ
Prothom Mudran, Bhalobasha - প্রথম মুদ্রণ, ভালোবাসা
Nisiddho - নিষিদ্ধ
Sukumar Ray er Mojar Golpo - সুকুমার রায়ের মজার গল্প
Rabon -রাবণ
Prothom Mudran, Bhalobasha - প্রথম মুদ্রণ, ভালোবাসা
Nisiddho - নিষিদ্ধ
Sukumar Ray er Mojar Golpo - সুকুমার রায়ের মজার গল্প
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Biswajit Saha
Weight – 0.3kg
Binding – Hard Bound
সভ্যতার শরীর
শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণলীলামৃত-কথকতা
বইয়ের কথা:
শ্রীম কথিত ‘শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত’ যেমন অধ্যাত্মসাহিত্যে নববেদ রূপে স্বীকৃত, অধুনা প্রকাশিত ড. অশোককুমার বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পাদিত ‘শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণলীলামৃত-কথকতা’ ও তেমন একটি উল্লেখ্য সাহিত্যকৃতি বলে পাঠকমহলে নন্দিত। শ্রীরামকৃষ্ণ সাহিত্যের বিপুল সম্ভারে এই কথকতা গ্রন্থটি অনন্য, অসাধারণ। ‘নিরঞ্জন নররূপধর নির্গুণ গুণময়’ শ্রীশ্রীঠাকুরের কথার অপূর্ব রসভাষ্য। শ্রীশ্রীঠাকুরের অমৃতকথার কথক সঙ্গীতাচার্য পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন শ্রীরামকৃষ্ণ লীলাপার্ষদ স্বামী অভেদানন্দের প্রিয় শিষ্য প্রজ্ঞানানন্দজীর অগ্রজ। গীতবাদ্য কথা এবং জ্ঞান-ভক্তির পরানুভূতিতে শ্রীমণ্ডিত করে তিনি পরমপুরুষের পবিত্র জীবন ও বাণী প্রচার করতেন। স্বামী চণ্ডিকানন্দ যথার্থই বলেছিলেন, ‘অভিনবত্বে, মাধুর্য্যে ইহা অতুলনীয়’। কিন্তু যা ছিল বৃহৎ ভক্ত সমাজে প্রায় অবিদিত, তা-ই পুস্তকাকারে প্রকাশ করে ড. অশোক কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় একটি পাবন দায়িত্ব পালন করেছেন। অধ্যাত্মসাহিত্যে এ এক মহার্থ প্রাপ্তি আমাদের।
লেখক পরিচিতি:
ড. অশোক কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় M.Sc. Ph.D মহোদয় পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলাস্থ প্রসাদপুর (ব্লক জাঙ্গিপাড়া) গ্রামে এক নৈষ্ঠিক শ্রীরামকৃষ্ণ-ভক্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা সঙ্গীতাচার্য পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়, মাতা শ্রীমতী হরিমতী দেবী। শ্রীরামকৃষ্ণ বেদান্তমঠের (কলিকাতা) পঞ্চম অধ্যক্ষ শ্রীমৎ স্বামীপ্রজ্ঞানানন্দ মহারাজের মন্ত্রশিষ্য ও তাঁর পূর্বাশ্রমের ভ্রাতুষ্পুত্র। বেলুড় রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দিরের কৃতী ছাত্র ড. বন্দ্যোপাধ্যায় ছাত্রাবস্থা থেকেই সংঘের প্রবীণ ও নবীন সন্ন্যাসী ব্রহ্মচারী মহারাজগণের পূত সান্নিধ্য লাভ করে ধন্য হন। কর্মজীবন কেটেছে রাণীগঞ্জ টি. ডি. বি. কলেজে রসায়ন শাস্ত্রের অধ্যাপনা করে। তিনি ‘স্বামী প্রজ্ঞানানন্দ’ জীবনীগ্রন্থের প্রণেতা। সাহিত্যানুরাগী অধ্যাপক অবসর জীবনে সঙ্গীতাচার্যের কথকতার পুঁথি যথাযথ সম্পাদনা করে গ্রন্থাকারে সুধী সমাজকে উপহার দিয়েছেন। আমরা এই গ্রন্থের বহুল প্রচার কামনা করি।
Author
Fanindranath Dasgupta
Binding
Hard Cover
Publisher
Khori
Year of Publication
2023
সুকুমার রায়
সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ একজন শিশু সাহিত্যিক। তাঁর গদ্য – প্রবন্ধ – নাটক – কবিতা বাংলা সাহিত্যকে যেভাবে সমৃদ্ধ করেছে তা এক বিরল দৃষ্টান্ত।
সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায় (জন্ম-১৯৭৭)
এই সময়ের কমিকস্-রচয়িতাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য একজন শিল্পী। তার সৃষ্ট ‘রাপ্পা রায়’ চরিত্রটি ইতিমধ্যেই ভীষণই জনপ্রিয়। এছাড়া অন্যান্য মজার গল্প নিয়েও তার অসামান্য সমস্ত কাজ রয়েছে।
জেনেটিক এঞ্জিনিয়ারিং-র যথেচ্ছ প্রয়োগ করে হাঁসজারু বা বকচ্ছপ সৃষ্টি অসম্ভব থাকবে না আর, মানুষ ক্লোনিং অবাধ হলে কী কাণ্ড যে ঘটবে, তা কল্পনা করতেও ভয় করে। পালটে যাবে প্রেম ও যৌনতার খোলনলচে, যন্ত্র হয়ে উঠবে মানুষের বিকল্প, এদিকে মানুষ আরও বেশি যান্ত্রিক হয়ে যাবে। আজকের সময়ে দাঁড়িয়ে ভবিষ্যতের ছবি কল্পনায় আঁকলে, সে কল্পনার মালমশলা বিজ্ঞান প্রযুক্তির ফিউচার ফোরকাস্ট থেকেই সংগ্রহ করতে হবে। ‘আদর ৩০৩০’, ‘লোলা, লীলা, সিস আর যে আসছে’, ‘বিদায় অভিশাপ রিটার্ন’ ‘সামান্থা ও সিদ্ধেশ’- এমন সব কল্পগল্প ও একটি দুর্দান্ত নভেলা নিয়ে সাজানো এই সংকলন পাঠকের মন জয় করবেই।
লেখক পরিচিতি:
তৃষ্ণা বসাক এই সময়ের বাংলা সাহিত্যের একজন একনিষ্ঠ কবি ও কথাকার। গল্প, উপন্যাস, কবিতা, কল্পবিজ্ঞান, মৈথিলী অনুবাদকর্মে তিনি প্রতি মুহুর্তে পাঠকের সামনে খুলে দিচ্ছেন অনাস্বাদিত জগৎ। জন্ম কলকাতায়। শৈশবে নাটক দিয়ে লেখালেখির শুরু, প্রথম প্রকাশিত কবিতা ‘সামগন্ধ রক্তের ভিতরে’, দেশ, ১৯৯২। প্রথম প্রকাশিত গল্প ‘আবার অমল’ রবিবাসরীয় আনন্দবাজার পত্রিকা, ১৯৯৫। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.ই. ও এম.টেক তৃষ্ণা পূর্ণসময়ের সাহিত্যকর্মের টানে ছেড়েছেন লোভনীয় অর্থকরী বহু পেশা। সরকারি মুদ্রণ সংস্থায় প্রশাসনিক পদ, উপদেষ্টা বৃত্তি, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিদর্শী অধ্যাপনা, সাহিত্য আকাদেমিতে আঞ্চলিক ভাষায় অভিধান প্রকল্পের দায়িত্বভার-প্রভৃতি বিচিত্র অভিজ্ঞতা তাঁর লেখনীকে এক বিশেষ স্বাতন্ত্র্য দিয়েছে। প্রাপ্ত পুরস্কারের মধ্যে রয়েছে- সাহিত্য আকাদেমি ভ্রমণ অনুদান ২০০৮, পূর্ণেন্দু ভৌমিক স্মৃতি পুরস্কার ২০১২, সম্বিত সাহিত্য পুরস্কার ২০১৩, কবি অমিতেশ মাইতি স্মৃতি সাহিত্য সম্মান ২০১৩, ইলা চন্দ স্মৃতি পুরস্কার (বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ) ২০১৩, ডলি মিদ্যা স্মৃতি পুরস্কার ২০১৫, সোমেন চন্দ স্মারক সম্মান (পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি) ২০১৮, সাহিত্য কৃতি সম্মান (কারিগর) ২০১৯, কবি মৃত্যুঞ্জয় সেন স্মারক ২০২০, নমিতা চট্টোপাধ্যায় সাহিত্য সম্মান, ২০২০ ও অন্যান্য আরো পুরস্কার। বর্তমানে কলকাতা ট্রান্সলেটরস ফোরামের সচিব।
কখনও জানতে ইচ্ছে হয়নি, বিভিন্ন প্রকারের মদ কী করে তৈরি হয়? মদ নিয়ে ইতিহাসে কত যুদ্ধ ঘটেছে, আর কীভাবে মদের বাজার তৈরি হয়েছে? মদ খেলে শরীরে কী ঘটে? কেন মানুষ মাতাল হয়? কেন এক-একরকম গ্লাস? বিয়ার কেন তেতো হয়? কী করেই বা বিভিন্ন ককটেল বানায়? কেন সিডি আর মিনারেল ওয়াটারের আড়ালে মদের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়? কোন রাজ্যে আর কোন দেশে মদ সন্তা? কোথায় বা নিষিদ্ধ? দেবতারা কোন মদ খেত? ইসলামে ও বৌদ্ধদের মদ্যসেবন নিষিদ্ধ কেন?
এ ছাড়াও আরও মদ নিয়ে প্রশ্ন আছে? অথচ কাউকে জিজ্ঞেস করতে পারেন না? তাহলে সুরামন্থন করে ফেলুন, এক অবিস্মরণীয় সফরে পেয়ে যান আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর…
চিয়ার্স… (সেটাই বা কেন গ্লাসে গ্লাসে ঠোকাঠুকি করে বলা হয়?)
📘 ৫ম বর্ষ সংখ্যা – সাসপেন্স বার্ষিকী
📖 সম্পাদনা: অনিন্দ্য ভুক্ত
🎨 প্রচ্ছদচিত্র: সৌজন্য চক্রবর্তী
📦 হার্ডবাউন্ড সংস্করণ | মূল্য: ₹৪৯৯
‘সাসপেন্স বার্ষিকী’ এবার তার ৫ম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে প্রকাশিত হচ্ছে বুকফর্ম্যাটে — আরও পরিপূর্ণ, আরও সংগ্রহযোগ্য।
এই সংখ্যায় লিখেছেন বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় লেখক-লেখিকারা, যাঁদের কলমে ফুটে উঠবে নতুন গল্প, টানটান সাসপেন্স আর পাঠ-আনন্দ।
📅 প্রকাশকাল: ২৪ জুলাই ২০২৫
লেখক পরিচিতিঃ
ব্রতীন দাস: সীমান্ত গ্রামের ধুলোবালিতে বেড়ে ওঠা। কাঁটাতারের যন্ত্রণা ভুলতে সাঁতরে পার হওয়া ইছামতী। সময়ের সঙ্গে শুধুই জড়িয়ে পড়া স্বপ্নের প্যাঁচে। লিটলম্যাগ। মফঃস্বলের পত্রিকায় হাতেখড়ি। পেটে খিদে। ফেরার পথ ছিল না। তাই শুধুই লেখা। লিখতে লিখতে ভাত জোগাড়ের চেষ্টা। কত লেখা যে পুষ্টি পায়নি। কিন্তু জীবনকে কথা দিয়েছি, লিখেই যাব। গত ২০ বছর বাংলা দৈনিক সংবাদপত্রে সাংবাদিকতা আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। আরও শিখতে চাই। মিশে যেতে চাই অজস্র জীবনের সঙ্গে। ব্যক্তিগত কান্না নেই, নেই ব্যক্তিগত জয়।
স্বর্গ! সে কি সত্যিই কোথাও আছে?
না সবটাই মানুষের কল্পনা? কী লুকোনো আছে প্রাচীন এক বুদ্ধ মূর্তিতে যার জন্য খুন হতে হল মিউজিয়ামের কিউরেটরকে?
কী এমন গোপন সত্য লুকোনো আছে হিমালয়ের অভ্যন্তরে যার জন্য হিটলারের নাৎসি বাহিনী অভিযান চালিয়েছে?
পাণ্ডবদের মহাপ্রস্থানের সেই পথ, সে কি সত্যিই আছে?
কয়েকশো বছর আগে এক বাঙালি কেন চলেছিলেন সেই পথে?
পুরাণ, রহস্য, অ্যাডভেঞ্চার সব নিয়ে সাত্যকি ফিরে এলো আবার।
আগেরবার জলের তলায় কৃষ্ণের খোঁজের পরে, এবার স্বর্গ খোঁজার এক অভিযান – স্বর্গং শরণং গচ্ছামি।
বিষয় – মাইথোলজিক্যাল অ্যাডভেঞ্চার থ্রিলার
Tales From The Panchatantra – টেলস ফ্রম দা পঞ্চতন্ত্র
English
Weight – 0.5
তিব্বত, একটি রহস্যময় দেশ। ধরা ছোঁয়ার বাইরের এক নিষিদ্ধ ঠিকানা যার অনেক অংশ আজও রহস্যের অন্ধকারে মোড়া। মেডগের এবড়ো খেবড়ো পাহাড়ি পথে শুরু হওয়া একটি কাহিনীর শিকড় বিস্তৃত হয় সুদূর ক্যামডিন পর্যন্ত। ঘটনাচক্রে দুই মহাদেশের দুই অচেনা অজানা নরনারীর জীবনের তার যেন নাটকীয়ভাবেই এক সূত্রে বেঁধে যায়। এটা কি কেবলই সময়ের চক্রের ফলাফল, নাকি এর পিছনে রয়েছে কোন গভীর রহস্য! স্বপ্নে শুনতে পাওয়া সেই ডাক, সেই রক্তিম বরফ, সেই আকুল আর্তি! তিব্বতের লোককথা, পৌরাণিক কাহিনী, কিছু অদ্ভুত ইতিহাস, আর একটা অতীত! সবকিছুর সমন্বয়ে জমাট বাঁধা এই অন্ধকারের শেষে আলোর দেখা মিলবে কি, নাকি সবই তলিয়ে যাবে কালের অতল সমুদ্রে?
বিষয় – অ্যাডভেঞ্চার থ্রিলার
তান্ত্রিকের চিকিৎসা পদ্ধতি
সোমব্রত সরকার
মূল্য ৩৫০/-
শরীর একটা যন্ত্রম্। তন্ত্রের মূল যন্ত্রম্ শরীর। এই বইতে ধরা রয়েছে শরীর যন্ত্রম্ ঠিকভাবে চালিত করবার নানান গুপ্ত তরিকা। যা পাঠককে দেহ সম্পর্কে, খাদ্য সম্পর্কে, সাধনা সম্পর্কে, ওষুধ সম্পর্কে, রোগ সম্পর্কে, চিকিৎসা সম্পর্কে, ভোগ সম্পর্কে, যোগ সম্পর্কে, আধ্যাত্মিকতা সম্পর্কে একটা অচেনা নতুন দিগন্ত খুলে দেবে।
‘টাপুর টুপুর’ শারদীয়া ১৪৩২। সম্পাদক, শ্রী মধুসূদন ঘাটী। দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদটি এঁকেছেন শিল্পী সুব্রত মাজি। থাকছে আমার গল্প : মিথ্যা বলার খেসারত…
Taranath Tantrik Samagra || New Edition With Two New Sorties
তারানাথ তান্ত্রিকের স্রষ্টা হলেন প্রথমে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর বিভূতিভূষণ পুত্র তারাদাস বন্দ্যোপাধ্যায় তারানাথ তান্ত্রিকের অনেকগুলি কাহিনি লেখেন। পরে লেখেন তারানাথ তান্ত্রিক নিয়ে একটি গোটা উপন্যাস ‘অলাতচক্র’। সেই সমস্ত কাহিনি একত্র করেই এই গ্রন্থ তারানাথ তান্ত্রিক সমগ্র।
তিনটি ভৌতিক উপন্যাসিকা নিয়ে তৈরি হয়েছে ‘তারে আমি চোখে দেখিনি’।
কালোদুঙ্গারের ঘোড়সওয়ার-
১০২৬ সাল। সোমনাথ মন্দির লুঠ করে ফিরে যাওয়ার পথে সিন্ধু নদের তীরে তাঁবু ফেলেছেন গজনির সুলতান মাহমুদ। শুষ্ক জলহীন মরুভূমিতে পথনির্দেশক হয় সঙ্গে এসেছেন হিন্দু রাজা ভীমদেবের নিয়োজিত দুই গুপ্তচর শামসুদ্দিন ফারুকি ও আব্দুল ওয়াহিদ। কচ্ছের রণের বুকে আর্কিওলজিক্যাল ডিপার্টমেন্টের খনন থেকে উঠে আসে কয়েকটা সোনার আশারফি। সোনার মুদ্রাগুলো হাতিয়ে নিতে চাইছে কেউ। পাহাড়ের কাছে অশরীরী ঘোড়সওয়ারকে দেখেছিল গুল মহম্মদ। সে কি তার চোখের ভুল? দিনে-রাতে সোনার মুদ্রার স্বপ্ন দেখে হেমরাজ মালধারি, কিন্তু তার পেছনে ধাওয়া করে আসা তিনটে নেকড়ে কি কোন অশুভ সংকেত বহন করছে?
যক্ষিণী সাধক-
গড় জঙ্গলে ইছাই ঘোষের দেউলে বেড়াতে এক ভবঘুরে লোকের পাল্লায় পড়ে কৃশানু। সে শুধু নিজের এঁটো সিগারেট খেতে দিয়েছিল কৃশানুকে। আর কৃশানুর কপালে এঁকে দিয়েছিল রক্ষাকবচ। ভাস্করের বান্ধবী অমৃতার দিদির বাড়িতে ভাড়া থাকেন প্রফেসর বিরূপাক্ষ। বাড়িটা একটু অদ্ভুত, ওই বাড়িতেই হারিয়ে গিয়েছিল বিষ্ণুদা, আর ফেরেনি। অমৃতা বাড়ির দেওয়ালে লাল রক্তের পায়ের ছাপ দেখেছিল সেগুলো কার? এমন ছাপ তো বিরূপাক্ষর ঘরের দেওয়ালেও ফুটে উঠতে দেখা গেছে। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে যাওয়া অমৃতাকে কি বাঁচাতে পারবে ভাস্কর আর কৃশানু? বহুবছর আগে তন্ত্র সাধনা করে শিশু বলি দিতে গিয়ে ধরা পড়েছিল রুদ্র নামের এক কিশোর। তাকে কারাগারে বন্দী করে রাখা যায়নি। ফিরে এসে প্রতিশোধ নিয়েছিল সে। রুদ্রর প্রতিশোধ কি শেষ হয়ে গেছে?
রক্তচাঁদ-
কৌতূহলবশত প্ল্যানচেট করতে বসে জয়, ইন্দ্রজিত, নুপুর, ঝুমুর আর ইরাবান কিন্তু সফল হয় না। তাহলে ঝুমুরের শরীরে যে প্রেত বাসা বেঁধেছে সে কীভাবে এল? শিবানন্দ কি এই প্রেতকে চেনেন? প্রতি পূর্ণিমায় আসানসোল শহরের হাসপাতাল নার্সিংহোম থেকে চুরি যাচ্ছে সদ্যজাত শিশু। রাস্তার মোড়ে দেখা যাচ্ছে নুন দিয়ে আঁকা অদ্ভুত সব চিহ্ন। দুটি ঘটনা কি পরস্পর যুক্ত? ইরাবান যে হাসপাতালের নার্স সেখান থেকেও হারিয়ে যায় এক সদ্যজাত। অন্যদিকে ইন্দ্রজিতের বাবা নীলমণি বাড়ির চিলেকোঠায় কাউকে ঢুকতে দেন না। কী রহস্য গোপন করে রেখেছেন সেখানে? ঝুমুরের ঘরে যে কালো বিড়ালটা আসে যায়, সে কি কাউকে খুঁজে চলেছে? সব উত্তর মিলতেও পারে রক্তচাঁদের রাতে।
বইয়ের নাম : তারে আমি চোখে দেখিনি / Tare Ami Chokhe Dekhini
লেখক: দীপিকা মজুমদার/ Dipika Majumder
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Mahua GHosh
Weight – 0.16kg
Binding – Hard Bound
ট্যাটু রহস্য।
An award of the national repute, from Bengladesh in the year 2018. Apart from making tele-films and tele-programmes, he has also authored and compiled several articles and titles on music, theatre, film as well a jatra for the publications of Sahitya Akademi, Oxford University Press, Ananda Publishers, Asi-atic Society, and man others of the sam repute. Gevajit was awarded the Juning Fellowship (1992-1994), the Se-nior Fellowship (1996-1998) and the Tagore National Re-searcher Fellowship (2011-2012) by the Ministry of Cul-ture, Government of India.
He is also the founder of the Academy Theatre, an in-stitution of national repute, founded in 1984 and the cura-tor of the Academy Theatre Archive of colonial and post-colonial culture of India.
দ্য ডেজার্ট
পিয়ের লোতি
অনুবাদ : প্রদীপ কুমার সেনগুপ্ত
চলুন ইতিহাসের একটু পিছনে হাঁটা যাক। বিখ্যাত “টেন কমেন্ডমেন্টস ” সিনেমা মনে আছে? সেই মিশর সম্রাট রামেশিস কর্তৃক বিতাড়িত হয়ে মোজেস যখন তার দলবল নিয়ে নিজস্ব বাসস্থান খুঁজে পাওয়ার জন্য মরুভূমি পেরিয়ে জেরুজালেম এর পথে যাত্রা করল? সিনাই পর্বতে পরম শক্তিমান ঈশ্বর কর্তৃক আদিষ্ট হয়ে ১০ টি বাণী সাথে নিয়ে জেরুজালেমে হাজির হয়ে বসতি স্থাপন করলেন?
বহুদিন বাদে ফরাসি ভূ – পর্যটক, নাবিক, সেনানায়ক ও প্রাচ্যবিশারদ পিয়ের লোতি সেই মোজেস এর পথ ধরেই উটের কাফেলা নিয়ে জেরুজালেমের পথে যাত্রা করেন।
সে এক অপূর্ব যাত্রা… অপূর্ব বর্ণনা…
সেই দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থের নামই হল “দ্য ডেজার্ট”।
তারই অসাধারণ অনুবাদ করলেন বিখ্যাত ভূতাত্বিক প্রদীপ কুমার সেনগুপ্ত।














