Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
SURENDRANATH DASGUPTA
ISBN
9788196904784
Language
BENGALI
Pages
100
Publisher
KHORI PRAKASHANI
Publishing Year
2024
Binding
Hardcover
Dwitiyo Ripu - দ্বিতীয় রিপু
Kolkatay Ghalib - কলকাতায় গালিব
Duswapner Chay Paa- দুঃস্বপ্নের চায় পা
Nemesis - নেমেসিস
Dharmatito - ধর্মাতীত
Jaggotatta - যজ্ঞতত্ত্ব
Kaliguniner Kistimat 2- কালিগুণীনের কিস্তিমাত ২
Obivkt Banglay Hindu Mhasva-1915-1947 - অবিভক্ত বাংলায় হিন্দু মহাসভাঃ ১৯১৫-১৯৪৭
Noksal Barinama - নকশাল বাড়িনামা
ARYA DIGANTE SINDHU SOBHYATA | আর্য দিগন্তে সিন্ধু সভ্যতা
Diyego Theke Maradona - দিয়েগো থেকে মারাদোনা
BANGLA SLANG AVIDHAN - বাংলা স্ল্যাং অভিধান
Nihsanga iswar- নিঃসঙ্গ ঈশ্বর
Shunya Pather Mallika - শূন্য পথের মল্লিকা
Rambrahm Sanyal Kolkata Chiriyakhanar Pranpurush - রামব্রহ্ম সান্যাল কলকাতা চিড়িয়াখানার প্রাণপুরুষ
Ronoturjer Sarothi - রণতূর্যের সারথি
Mahaprasthan ( Dibakar das ) - মহাপ্রস্থান ( দিবাকর দাস )
Bauddha Vidyapith - বৌদ্ধ বিদ্যাপীঠ
Banglai Bhromon - বাংলায় ভ্রমন
Dwitiyo Ripu - দ্বিতীয় রিপু
Kolkatay Ghalib - কলকাতায় গালিব
Duswapner Chay Paa- দুঃস্বপ্নের চায় পা
Nemesis - নেমেসিস
Dharmatito - ধর্মাতীত
Jaggotatta - যজ্ঞতত্ত্ব
Kaliguniner Kistimat 2- কালিগুণীনের কিস্তিমাত ২
Obivkt Banglay Hindu Mhasva-1915-1947 - অবিভক্ত বাংলায় হিন্দু মহাসভাঃ ১৯১৫-১৯৪৭
Noksal Barinama - নকশাল বাড়িনামা
ARYA DIGANTE SINDHU SOBHYATA | আর্য দিগন্তে সিন্ধু সভ্যতা
Diyego Theke Maradona - দিয়েগো থেকে মারাদোনা
BANGLA SLANG AVIDHAN - বাংলা স্ল্যাং অভিধান
Nihsanga iswar- নিঃসঙ্গ ঈশ্বর
Shunya Pather Mallika - শূন্য পথের মল্লিকা
Rambrahm Sanyal Kolkata Chiriyakhanar Pranpurush - রামব্রহ্ম সান্যাল কলকাতা চিড়িয়াখানার প্রাণপুরুষ
Ronoturjer Sarothi - রণতূর্যের সারথি
Mahaprasthan ( Dibakar das ) - মহাপ্রস্থান ( দিবাকর দাস )
Bauddha Vidyapith - বৌদ্ধ বিদ্যাপীঠ
Banglai Bhromon - বাংলায় ভ্রমন
সম্রাট নেপোলিয়ার বাহিনীর প্রাত্তন যোদ্ধা ব্রিগেডিয়ার জেরার, জীবনের সায়াহ্নে সান্ধ্য আসরে বসে শোনান তাঁর বীরত্বগাথা। আত্মগৌরবে পূর্ণ এসব কাহিনিতে ফুটে ওঠে একসময়ের উত্তপ্ত রক্তের উদ্দীপনা এবং তাঁর রমণীমোহন ব্যক্তিত্বে আকৃষ্ট অসংখ্য তৃষিত হৃদয়ের আকাঙ্ক্ষা। এই মোহনীয়তা ও বীরত্বে তিনি সম্পন্ন করেছিলেন বহু দুঃসাধ্য কর্ম। সম্রাট নেপোলিয় স্বয়ং তাঁর কর্মগুণে মুগ্ধ হয়ে তাঁকে ওয়াটারলু অভিযান এবং সেন্ট হেলেনা থেকে উদ্ধারের মতো বিপজ্জনক অভিযানে প্রেরণ করেন।
স্যার আর্থার কোনান ডয়েলের সৃষ্ট এই চরিত্র সম্পর্কে ডয়েল-বিশেষজ্ঞ আওয়েন এডওয়ার্ডস বলেছিলেন, “এত সমৃদ্ধ ইতিহাসভিত্তিক ছোটোগল্প আর কখনও লেখা হয়নি।”
দক্ষ অথচ সরলমনা এই দেশপ্রেমিককে ঘিরে রচিত গল্প ও নাটক প্রথমবার একত্রিত হয়েছে, যেখানে রয়েছে প্রয়োজনীয় টীকা, দুষ্প্রাপ্য অলংকরণ এবং অসংখ্য ছবি।
সিনেমাপাড়া দিয়ে প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড একত্রে
তরুণ মজুমদার
ছায়াছবি মানেই আলোছায়ার খেলা। আবার ছায়াছবির জগতে যাঁরা ঘুরে বেড়ান তাঁদের জীবনেও আলোছায়ার খেলা কম নেই। তারই কিছুটা পরিচয় দেবার জন্যে এই লেখা। সাহিত্য নয়, কথকতা।
ভারতবর্ষের সভ্যতা কত কাল অব্যাহত, তাহার ইয়ত্তা হয় না। ভারতীয় সভ্যতার দীর্ঘ-জীবনের বিষয় চিন্তা করিলেও বিস্মিত হইতে হয়। উন্নতির উচ্চ-চূড়ায় আরোহণ করিয়া, ভারতবর্ষ কত জাতির কতরূপ উত্থান-পতন দর্শন করিল; তাহার চক্ষের সমক্ষে কত নূতন জাতির নূতন সাম্রাজ্যের অভ্যুদয় ও অবসান হইল; জলবুদ্বুদের ন্যায় কত জাতি কত সাম্রাজ্য উদ্ভূত হইয়াই আবার কালসাগরে বিলীন হইল; কিন্তু ভারতবর্ষের আর্য্য-হিন্দুজাতির কখনই ক্রমভঙ্গ হয় নাই; তাহাদের ধর্ম, সমাজ ও সভ্যতার মৌলিকত্ব চিরদিন অটুট রহিয়াছে। সেই প্রণব-ধ্বনি-আজিও আর্য্য-হিন্দুর প্রাণে প্রতিধ্বনিত।
ডিসি কমিক্সের জন কনস্টানটাইনকে মনে আছে? বা ছোটবেলায় দেখা ভ্যান হেলসিং মুভির দৃশ্যগুলো একবার মনে করার চেষ্টা করুন দেখি! বাদ দিন, ঠাকুমা-দিদিমার মুখে শোনা যক্ষ, রাক্ষস, পক্ষীরাজ, সোনার কাঠি রুপোর কাঠির কথা আশা করি ভোলেননি। তার সাথে ভ্যাম্পায়ার, ফ্রাঙ্কেনস্টাইন, ওয়্যারউলফ, জাদুকর, মনস্টার-হান্টার, পিশাচ, ডাকিনী, অকালটিস্ট -কি, কিছু মনে পড়ছে ?
এবার এই চরিত্রগুলোই যদি নেমে আসে আপনার চেনা গণ্ডীর মাঝে… এই একুশ শতকে? ধরুন আপনি লাস্ট মেট্রোয় বাড়ি ফিরছেন আর হঠাৎই উলটোদিকের সীটে বসে থাকা মেয়েটির দিকে তাকাতেই আপনার শিরদাঁড়া দিয়ে ঠাণ্ডা স্রোত নেমে গেল, তার ঠোঁটের ফাঁক দিয়ে উকি দিচ্ছে ঝকঝকে সাদা শ্বদন্তজোড়া!
কিংবা আপনি শ্যামবাজারের পাঁচমাথার মোড়ে দাঁড়িয়ে আছেন; হঠাৎ বলা নেই কওয়া নেই, দুম করে গোটা আকাশটা কালো হয়ে এলো, আর এক ঝলকের জন্যে আপনার মনে হল যেন একটা বিশাল ড্রাগন ঠিক আপনার মাথার ওপর দিয়ে উড়ে গেল!
সত্যি সত্যি এরকম হলে কী করবেন, সে আপনার ব্যাপার! কিন্তু বইয়ের পাতায় এরকম হলে এক ধরনের রোমাঞ্চ তো হবেই, তাই না? তার ওপর এর সাথে যদি যোগ করা হয় গতি, রহস্য, মার্ডার মিস্ট্রি, ইতিহাস,
মিথোলজি, দুর্দান্ত সব চরিত্র আর একটা দারুণ প্লট, তাহলে ব্যাপারটা কী রকম দাঁড়ায়? এতক্ষণ যা যা পড়লেন, তা সব আছে ‘শোণিত উপাখ্যান ট্রিলজি’-তে ! ভারতীয় উপমহাদেশের নিজস্ব ফোকলোর এবং পাশ্চাত্যের
সুপারন্যাচারাল উপাদানের মিশেলে, আধুনিক ঢাকা শহরের ব্যাকড্রপে নির্মিত এই কাহিনি বাংলা ভাষায় ফ্যান্টাসি ঘরানার একটি স্বকীয় এবং শক্তিশালী উদাহরণ!
আজ আপনার জন্য কাহিনির প্রথম ভাগ- “শোণিত উপাখ্যান : বর্তমান’।
শোণিত উপখান-বর্তমান-এ যে কাহিনীর পর্দা উন্মোচিত হয়েছিল, তার পূর্বের সূত্র এবং পটভূমি বর্ণিত হয়েছে শোণিত উপাখ্যান-অভীক-এ। এবারের পর্ব অতঃপর।
মোঘল সম্রাট বাবরের দরবারে পৌঁছানোর পর কী ঘটেছিল শোণিত মন্দিরের প্রধান পুরোহিত লোহিতের ভাগ্যে? সেই ঘটনার পরিক্রমায় অবলোহিত আর বাধাতুরই বা কী ভূমিকা রেখেছিলা
এদিকে বর্তমান প্রেক্ষাপটে মীরানা মেরেসকে অপহরণ করেছে কে? করেস-অবলাল যে কেসের তদন্ত করছে তার সঙ্গে এর কীসের সম্পর্ক?
হঠাৎ খনিয়ে ওঠা এই অরাজকতা সামাল দিতে কী পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে সাদা হাত? কেনই বা ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছে রয়াল আম্পায়ার রাতিবর?
ভয়াবহ এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে অর্থ-জীবস্তৃত ক্যাপ্টেন অ্যান্ড্রিয়াস, হেসেলি ক্ষমতার ধারক তরঙ্গ ওরফে অবলল, দুই পুলিশ ইন্সপেক্টর কায়েস আর রবিউল।
আসলে কে রয়েছে নেপথ্যে। কী তার মহা-পরিকল্পনা। সর্বোপরি, কীভাবে এই নাটকের যবনিকাপাত ঘটবে।
সব প্রশ্নের উত্তর রয়েছে রক্তের উপাখ্যানে ‘শোণিত উপাখ্যান’।
শোণিত উপাখ্যান’ ট্রিলজির প্রথম ভাগে আপনারা পরিচিত হয়েছেন পুলিশ অফিসার কায়েস আর রহস্যমানব অবলালের সাথে। খুনের তদন্তের সূত্রে ভয়ংকর তান্ত্রিক শৈলেন ভট্টাচার্যের অতিপ্রাকৃত শক্তি ও তার পিশাচের দলবলের সাথে মুখোমুখি হয়েছে তারা দু’জন। সামনে ভয়াবহ কোনো ঘটনার আভাস ইতিমধ্যেই তারা পেয়েছে। কিন্তু এখনও যে অনেক প্রশ্নের উত্তর অধরা!
সেইসব প্রশ্নের উত্তর জানতে ফিরে যেতে হবে সুদূর অতীতে। এখন আশু প্রয়োজন সময়ের স্রোতে হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের পুনরুদ্ধার। কালের পর্দা সরিয়ে উকি দিতে হবে মহাপরাক্রমী হূণ নেতা চেঙ্গিস খান কিংবা দিগ্বিজয়ী আলেকজান্ডার বা মোগল সম্রাট বাবরের দরবারে; জানতে হবে যুগ যুগ ধরে লোকচক্ষুর আড়ালে লুকিয়ে রাখা ‘শোণিত মন্দির’-এর পুরোহিতদের কথা। জানতে চান, পিশাচের গ্রামে রুমীর সাথে কী ঘটেছিল? জানতে চান, অবলালের ইতিহাস? জানতে চান, ক্যাপ্টেন অ্যান্ড্রিয়াসের সাথে সাদা হাতের বৈরীতার উৎস?
সব প্রশ্নের উত্তর আছে রক্তের মাঝে, ‘শোণিত উপাখ্যান’-এ!
ভারতীয় উপমহাদেশের নিজস্ব ফোকলোর আর পাশ্চাত্যের সুপারন্যাচারাল উপাদানের মিশেলে, আধুনিক ঢাকা শহরের ব্যাকড্রপে নির্মিত এই কাহিনি বাংলা ভাষায় ফ্যান্টাসি ঘরানার একটি স্বকীয় এবং শক্তিশালী উদাহরণ।
আজ আপনার জন্য কাহিনির দ্বিতীয় ভাগ -“শোণিত উপাখ্যান : অতীত’।
Editor – Soumyo Basu
Binding: Paste Board (Hard) with Jacket
ISBN: 978-81-942305-2-6
Publishing Year: 2022
Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
SURENDRANATH DASGUPTA
ISBN
9788196904784
Language
BENGALI
Pages
100
Publisher
KHORI PRAKASHANI
Publishing Year
2024
Binding
Hardcover
শোণিত উপাখ্যান ট্রিলজি’ বাংলা সাহিত্যে এক এক্সপেরিমেন্টাল কাজ। শুধু পিশাচ, স্কন্ধকাটা, চুড়েল আর শক্তিশেলধারী যাদুকরই নয়, মূলত আরবান ফ্যান্টাসি ঘরানার এ কাহিনী জুড়ে বোনা হয়েছে জটিল, হাড়হিম করা এক রহস্যের জাল। বর্তমান থেকে শুরু হয়ে অতীত ছুঁয়ে ভবিষ্যতে গিয়ে শেষ হয় শোণিত উপাখ্যান ট্রিলজি। কিন্তু শেষ হয়েও কি শেষ হয় এ কাহিনী? রক্তের রঙে, রক্তের ধারায় এ আখ্যান শুধু প্রলয়ঙ্কর এক গল্প বলে যায়।



