Author
Fanindranath Dasgupta
Binding
Hard Cover
Publisher
Khori
Year of Publication
2023
Author
Fanindranath Dasgupta
Binding
Hard Cover
Publisher
Khori
Year of Publication
2023
কখনও জানতে ইচ্ছে হয়নি, বিভিন্ন প্রকারের মদ কী করে তৈরি হয়? মদ নিয়ে ইতিহাসে কত যুদ্ধ ঘটেছে, আর কীভাবে মদের বাজার তৈরি হয়েছে? মদ খেলে শরীরে কী ঘটে? কেন মানুষ মাতাল হয়? কেন এক-একরকম গ্লাস? বিয়ার কেন তেতো হয়? কী করেই বা বিভিন্ন ককটেল বানায়? কেন সিডি আর মিনারেল ওয়াটারের আড়ালে মদের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়? কোন রাজ্যে আর কোন দেশে মদ সন্তা? কোথায় বা নিষিদ্ধ? দেবতারা কোন মদ খেত? ইসলামে ও বৌদ্ধদের মদ্যসেবন নিষিদ্ধ কেন?
এ ছাড়াও আরও মদ নিয়ে প্রশ্ন আছে? অথচ কাউকে জিজ্ঞেস করতে পারেন না? তাহলে সুরামন্থন করে ফেলুন, এক অবিস্মরণীয় সফরে পেয়ে যান আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর…
চিয়ার্স… (সেটাই বা কেন গ্লাসে গ্লাসে ঠোকাঠুকি করে বলা হয়?)
স্বর্গ! সে কি সত্যিই কোথাও আছে?
না সবটাই মানুষের কল্পনা? কী লুকোনো আছে প্রাচীন এক বুদ্ধ মূর্তিতে যার জন্য খুন হতে হল মিউজিয়ামের কিউরেটরকে?
কী এমন গোপন সত্য লুকোনো আছে হিমালয়ের অভ্যন্তরে যার জন্য হিটলারের নাৎসি বাহিনী অভিযান চালিয়েছে?
পাণ্ডবদের মহাপ্রস্থানের সেই পথ, সে কি সত্যিই আছে?
কয়েকশো বছর আগে এক বাঙালি কেন চলেছিলেন সেই পথে?
পুরাণ, রহস্য, অ্যাডভেঞ্চার সব নিয়ে সাত্যকি ফিরে এলো আবার।
আগেরবার জলের তলায় কৃষ্ণের খোঁজের পরে, এবার স্বর্গ খোঁজার এক অভিযান – স্বর্গং শরণং গচ্ছামি।
বিষয় – মাইথোলজিক্যাল অ্যাডভেঞ্চার থ্রিলার
Tales From The Panchatantra – টেলস ফ্রম দা পঞ্চতন্ত্র
English
Weight – 0.5
তিব্বত, একটি রহস্যময় দেশ। ধরা ছোঁয়ার বাইরের এক নিষিদ্ধ ঠিকানা যার অনেক অংশ আজও রহস্যের অন্ধকারে মোড়া। মেডগের এবড়ো খেবড়ো পাহাড়ি পথে শুরু হওয়া একটি কাহিনীর শিকড় বিস্তৃত হয় সুদূর ক্যামডিন পর্যন্ত। ঘটনাচক্রে দুই মহাদেশের দুই অচেনা অজানা নরনারীর জীবনের তার যেন নাটকীয়ভাবেই এক সূত্রে বেঁধে যায়। এটা কি কেবলই সময়ের চক্রের ফলাফল, নাকি এর পিছনে রয়েছে কোন গভীর রহস্য! স্বপ্নে শুনতে পাওয়া সেই ডাক, সেই রক্তিম বরফ, সেই আকুল আর্তি! তিব্বতের লোককথা, পৌরাণিক কাহিনী, কিছু অদ্ভুত ইতিহাস, আর একটা অতীত! সবকিছুর সমন্বয়ে জমাট বাঁধা এই অন্ধকারের শেষে আলোর দেখা মিলবে কি, নাকি সবই তলিয়ে যাবে কালের অতল সমুদ্রে?
বিষয় – অ্যাডভেঞ্চার থ্রিলার
তিনটি ভৌতিক উপন্যাসিকা নিয়ে তৈরি হয়েছে ‘তারে আমি চোখে দেখিনি’।
কালোদুঙ্গারের ঘোড়সওয়ার-
১০২৬ সাল। সোমনাথ মন্দির লুঠ করে ফিরে যাওয়ার পথে সিন্ধু নদের তীরে তাঁবু ফেলেছেন গজনির সুলতান মাহমুদ। শুষ্ক জলহীন মরুভূমিতে পথনির্দেশক হয় সঙ্গে এসেছেন হিন্দু রাজা ভীমদেবের নিয়োজিত দুই গুপ্তচর শামসুদ্দিন ফারুকি ও আব্দুল ওয়াহিদ। কচ্ছের রণের বুকে আর্কিওলজিক্যাল ডিপার্টমেন্টের খনন থেকে উঠে আসে কয়েকটা সোনার আশারফি। সোনার মুদ্রাগুলো হাতিয়ে নিতে চাইছে কেউ। পাহাড়ের কাছে অশরীরী ঘোড়সওয়ারকে দেখেছিল গুল মহম্মদ। সে কি তার চোখের ভুল? দিনে-রাতে সোনার মুদ্রার স্বপ্ন দেখে হেমরাজ মালধারি, কিন্তু তার পেছনে ধাওয়া করে আসা তিনটে নেকড়ে কি কোন অশুভ সংকেত বহন করছে?
যক্ষিণী সাধক-
গড় জঙ্গলে ইছাই ঘোষের দেউলে বেড়াতে এক ভবঘুরে লোকের পাল্লায় পড়ে কৃশানু। সে শুধু নিজের এঁটো সিগারেট খেতে দিয়েছিল কৃশানুকে। আর কৃশানুর কপালে এঁকে দিয়েছিল রক্ষাকবচ। ভাস্করের বান্ধবী অমৃতার দিদির বাড়িতে ভাড়া থাকেন প্রফেসর বিরূপাক্ষ। বাড়িটা একটু অদ্ভুত, ওই বাড়িতেই হারিয়ে গিয়েছিল বিষ্ণুদা, আর ফেরেনি। অমৃতা বাড়ির দেওয়ালে লাল রক্তের পায়ের ছাপ দেখেছিল সেগুলো কার? এমন ছাপ তো বিরূপাক্ষর ঘরের দেওয়ালেও ফুটে উঠতে দেখা গেছে। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে যাওয়া অমৃতাকে কি বাঁচাতে পারবে ভাস্কর আর কৃশানু? বহুবছর আগে তন্ত্র সাধনা করে শিশু বলি দিতে গিয়ে ধরা পড়েছিল রুদ্র নামের এক কিশোর। তাকে কারাগারে বন্দী করে রাখা যায়নি। ফিরে এসে প্রতিশোধ নিয়েছিল সে। রুদ্রর প্রতিশোধ কি শেষ হয়ে গেছে?
রক্তচাঁদ-
কৌতূহলবশত প্ল্যানচেট করতে বসে জয়, ইন্দ্রজিত, নুপুর, ঝুমুর আর ইরাবান কিন্তু সফল হয় না। তাহলে ঝুমুরের শরীরে যে প্রেত বাসা বেঁধেছে সে কীভাবে এল? শিবানন্দ কি এই প্রেতকে চেনেন? প্রতি পূর্ণিমায় আসানসোল শহরের হাসপাতাল নার্সিংহোম থেকে চুরি যাচ্ছে সদ্যজাত শিশু। রাস্তার মোড়ে দেখা যাচ্ছে নুন দিয়ে আঁকা অদ্ভুত সব চিহ্ন। দুটি ঘটনা কি পরস্পর যুক্ত? ইরাবান যে হাসপাতালের নার্স সেখান থেকেও হারিয়ে যায় এক সদ্যজাত। অন্যদিকে ইন্দ্রজিতের বাবা নীলমণি বাড়ির চিলেকোঠায় কাউকে ঢুকতে দেন না। কী রহস্য গোপন করে রেখেছেন সেখানে? ঝুমুরের ঘরে যে কালো বিড়ালটা আসে যায়, সে কি কাউকে খুঁজে চলেছে? সব উত্তর মিলতেও পারে রক্তচাঁদের রাতে।
বইয়ের নাম : তারে আমি চোখে দেখিনি / Tare Ami Chokhe Dekhini
লেখক: দীপিকা মজুমদার/ Dipika Majumder
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Mahua GHosh
Weight – 0.16kg
Binding – Hard Bound
ট্যাটু রহস্য।
An award of the national repute, from Bengladesh in the year 2018. Apart from making tele-films and tele-programmes, he has also authored and compiled several articles and titles on music, theatre, film as well a jatra for the publications of Sahitya Akademi, Oxford University Press, Ananda Publishers, Asi-atic Society, and man others of the sam repute. Gevajit was awarded the Juning Fellowship (1992-1994), the Se-nior Fellowship (1996-1998) and the Tagore National Re-searcher Fellowship (2011-2012) by the Ministry of Cul-ture, Government of India.
He is also the founder of the Academy Theatre, an in-stitution of national repute, founded in 1984 and the cura-tor of the Academy Theatre Archive of colonial and post-colonial culture of India.
দ্য ডেজার্ট
পিয়ের লোতি
অনুবাদ : প্রদীপ কুমার সেনগুপ্ত
চলুন ইতিহাসের একটু পিছনে হাঁটা যাক। বিখ্যাত “টেন কমেন্ডমেন্টস ” সিনেমা মনে আছে? সেই মিশর সম্রাট রামেশিস কর্তৃক বিতাড়িত হয়ে মোজেস যখন তার দলবল নিয়ে নিজস্ব বাসস্থান খুঁজে পাওয়ার জন্য মরুভূমি পেরিয়ে জেরুজালেম এর পথে যাত্রা করল? সিনাই পর্বতে পরম শক্তিমান ঈশ্বর কর্তৃক আদিষ্ট হয়ে ১০ টি বাণী সাথে নিয়ে জেরুজালেমে হাজির হয়ে বসতি স্থাপন করলেন?
বহুদিন বাদে ফরাসি ভূ – পর্যটক, নাবিক, সেনানায়ক ও প্রাচ্যবিশারদ পিয়ের লোতি সেই মোজেস এর পথ ধরেই উটের কাফেলা নিয়ে জেরুজালেমের পথে যাত্রা করেন।
সে এক অপূর্ব যাত্রা… অপূর্ব বর্ণনা…
সেই দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থের নামই হল “দ্য ডেজার্ট”।
তারই অসাধারণ অনুবাদ করলেন বিখ্যাত ভূতাত্বিক প্রদীপ কুমার সেনগুপ্ত।
একটা দলের বিচ্যুতি আর অপ্রাসঙ্গিকতা থাকা সত্ত্বেও যে সব মানুষ এখনো মেরুদণ্ড সোজা করে থাকতে পারে, রেড বুক তাদের নিয়ে লেখা। প্রথম পর্ব শহরের কথা বললে দ্বিতীয় পর্ব গ্রামীণ রাজনীতির একটা অংশকে তুলে ধরে। রেডবুক একটি সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উপন্যাসের বই।
সীমান্ত গ্রামের ধুলোবালিতে বেড়ে ওঠা। কাঁটাতারের যন্ত্রণা ভুলতে সাঁতরে পার হওয়া ইছামতী। সময়ের সঙ্গে শুধুই জড়িয়ে পড়া স্বপ্নের প্যাঁচে। লিটলম্যাগ। মফঃস্বলের পত্রিকায় হাতেখড়ি। পেটে খিদে। ফেরার পথ ছিল না। তাই শুধুই লেখা। লিখতে লিখতে ভাত জোগাড়ের চেল। কত লেখা যে পুষ্টি পায়নি। কিন্তু জীবনকে কথা দিয়েছি, লিখেই যাব। গত ২০ বছর বাংলা দৈনিক সংবাদপত্রে সাংবাদিকতা আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। আরও শিখতে চাই। মিশে যেতে চাই অজস্র জীবনের সঙ্গে। ব্যক্তিগত কান্না নেই, নেই ব্যক্তিগত জয়।