Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
Brun sen
ISBN
9789392216930
Language
Bengali
Publisher
Mousumi
Publishing Year
2025
LALAN ,HARINATH O RABINDRANATH লালন হারিনাথ ও রবিন্দ্রনাথ
Dash Abatar- দশ অবতার
Goutam Buddher Path Dhore - গৌতম বুদ্ধের পথ ধরে
SINDHU SABHYATAY BAIDIK UPADAN O SINDHULIPIR PATH
Capsicum O Rosogolla ( Abhik Dutta ) - ক্যাপসিকাম ও রসগোল্লা
APAN KATHA by Kanan Debi | আপন কথা
Ptitabrrittir Utts Sndhane Unis Stker Bangla - পতিতাবৃত্তির উৎস সন্ধানে : উনিশ শতকের বাংলা
Soviet Science Fiction - সোভিয়েত সায়েন্স ফিকশন
Shirshendur Doshe Dosh - শীর্ষেন্দুর দোষে দশ
Brigadier Gerard Samagra Vol I & II Set [Diptajit Misra]
Chowthupir Charjapad By Pritam Basu - চৌথুপীর চর্যাপদ
Shree Subhash Chandra Basu Samagra 11 - শ্রী সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী ১১
Sorosh Mahajanapad ( Dipan Bhattacharya ) / ষোড়শ মহাজনপদ
Ayeshamangal - আয়েষামঙ্গল
Ram - রাম
Insomniac - ইন্সোমিনিয়াকে
LALAN ,HARINATH O RABINDRANATH লালন হারিনাথ ও রবিন্দ্রনাথ
Dash Abatar- দশ অবতার
Goutam Buddher Path Dhore - গৌতম বুদ্ধের পথ ধরে
SINDHU SABHYATAY BAIDIK UPADAN O SINDHULIPIR PATH
Capsicum O Rosogolla ( Abhik Dutta ) - ক্যাপসিকাম ও রসগোল্লা
APAN KATHA by Kanan Debi | আপন কথা
Ptitabrrittir Utts Sndhane Unis Stker Bangla - পতিতাবৃত্তির উৎস সন্ধানে : উনিশ শতকের বাংলা
Soviet Science Fiction - সোভিয়েত সায়েন্স ফিকশন
Shirshendur Doshe Dosh - শীর্ষেন্দুর দোষে দশ
Brigadier Gerard Samagra Vol I & II Set [Diptajit Misra]
Chowthupir Charjapad By Pritam Basu - চৌথুপীর চর্যাপদ
Shree Subhash Chandra Basu Samagra 11 - শ্রী সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী ১১
Sorosh Mahajanapad ( Dipan Bhattacharya ) / ষোড়শ মহাজনপদ
Ayeshamangal - আয়েষামঙ্গল
Ram - রাম
Insomniac - ইন্সোমিনিয়াকে
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Various Writers
Weight – 0.45kg
Binding – Hard Bound
হত্যান্বেষী
YEAR OF PUBLICATION : 2023
Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
Brun sen
ISBN
9789392216930
Language
Bengali
Publisher
Mousumi
Publishing Year
2025
Specifications
Binding
Hard Board
Publishing Year
2025
Pages
320
ক্রোধ, ঘৃণা, প্রেম, প্রতিশোধ, উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং শক্তি— সবকিছুরই পরিণতি হিংস্রতা। হিংসা সত্যই কেবল আরও হিংসা ডেকে আনে।
এ হল এমন দুই মানুষের কাহিনী, যারা সম্পূর্ণ পৃথক প্রেক্ষাপট থেকে যাত্রা শুরু করেছিল। কিন্তু দুজনেই যাত্রাপথ শেষ করে রাস্তায় হিংস্রতার সুদীর্ঘ চিহ্ন রেখে গিয়ে।
সর্বকালের সেরা যোদ্ধা হয়ে ওঠার উচ্চাকাঙ্ক্ষা এই দুই মানুষকে টেনে নিয়ে যায় নিষিদ্ধ অরণ্য— নিনগুয়ানি-তে। এই অরণ্য রহস্য আর কিংবদন্তিতে ঢাকা। শুধু প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে বয়ে চলে এক আশ্চর্য কিংবদন্তি। এই অরণ্যই সর্বশ্রেষ্ঠ যোদ্ধা বেছে নেওয়ার জন্য নির্বাচিত ক্ষেত্র— যুদ্ধদেবতা।
তারা কি সফল হবে? কে হয়ে উঠবে যুদ্ধদেবতা, আর পাশাপাশি যুদ্ধ করে যাবে নিজেরই অতীত থেকে উঠে আসা দানবের সঙ্গে?
স্মৃতিরা আজীবনের। আর আজীবন মানুষ বেঁচে থাকে স্মৃতি জমাবে বলেই। কিন্তু কিছু মানুষেরা শুধু স্মৃতি জমাতেই পৃথিবীতে আসে না, স্মৃতির মায়ায় সরলতা গুলে মিশিয়ে দেয় মনকেমনের ঢেউ। হরিনারায়ণপুরের বছর দশেকের হিরুও তা-ই। ও গ্রামের ম্যাজিকাল মানুষগুলোকে নিয়ে বেরিয়ে পড়ে রেলগাড়ি করে এক অচেনা, অদেখা জীবনকে সহজভাবে খুঁজতে। খুঁজে ফেলে চুমু খেলে আঠা ছাড়াই দুটো ঠোঁট আটকে থাকে অনেকক্ষণ। ছায়া এমন এক জিনিস যা জলে পড়লে কোনো ঢেউ তৈরি করে না। আর কেউ-কেউ ফিরেও আসে সাইকেল হয়ে। ফিরে আসলে আবার চলেও যায়।
হিরুর জীবনেও এইসব ম্যাজিকাল মানুষরা আসে, থাকে, থেকেই যায় আবার চলেও যায়; হিরু খালি তাদের নিয়ে তাদের অজান্তেই বানিয়ে ফেলে নিজেই একটা আস্ত স্মৃতির রেলগাড়ি, যাতে থেকে যায় কিছুটা সত্যি, আর বাকিটা সত্যি হলেও গল্প…
বইয়ের কথা
দেবাঞ্জন প্রথম ভূতবাংলোটার কথা শুনেছিল এক ঝড়বৃষ্টির সন্ধেবেলা। ট্রেনে টাটানগর যাওয়ার পথে একজন বয়স্ক লোকের মুখ থেকে। লোকটা কথায় কথায় বলেছিল গোরুমারা জঙ্গলের গভীবে একটা ভাঙা বাংলো আছে। লোকে বলে ওটা ‘হান্টারসাহেবে ভূতব্যাংলো’। শুনেই দেবাংও ঠিক করল অয়নকে নিয়ে যে ভূষ দেখতে যাবে ওই বাংলোটায়। লোকটার মুখ থেকে শুনল, ওই বাংলোয় এখনও হান্টারসাহেবের ভূতের দেখা পাওয়া যায়। খুঁজতে-খুঁজতে লাটাগুড়িতে গিয়ে ওরা দেখা পেয়ে গেল মতিমুকুন্দ খটুয়ার সঙ্গে। গরুমারা জঙ্গলটা তার নখদর্পণে। যে গোরুমারা জঙ্গলের অনেক অজানা খবরও জানে। অন্ধকার ঘনিয়ে আসা এক বিকেলে দেবাংশু আর অয়ন মতিমুকুন্দর সঙ্গে একটা টোটোয় চড়ে চলল গোকুমারা জঙ্গলে সেই বাংলোর খোঁজে। তখন জঙ্গলের মাথায় রূপরূপ করে অন্ধকার নামছে। গভীর জঙ্গলে হান্টারসাহেবের সাদা ঘোড়া বিরহীর সমাধিটা পেথেতেই মতিমুকুন্দ বম মেরে দাঁড়িয়ে পড়ল। তারপর হাত তুলে অ্যাসবেস্টসের বড়-বড় ভাঙা জানলাওলা একচালা বাড়িটা দেখিয়ে ঘড়ঘড়ে বলব, ‘ওই হান্টারসাহেবের ভূতবাংলো’ তারপর।
লেখক পরিচিতি
রতনতনু ঘাটীর জন্ম ১৮৯৫৩ খ্রিস্টাব্দের ৩০ জুন মেদিনীপুরে। বাবা স্বর্ণত সন্তোষকুমার, যা সুভদ্রা। স্নাতকোত্তর পড়াশোনা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে আনন্দবাজার পত্রিকায় চাকরি। ২০১৩ খ্রিস্টাব্দে ‘আনন্দমেলা’ পত্রিকার সহ-সম্পাদকের। পদ থেকে অবসর গ্রহণ। একালের জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক। সত্তরটিরও বেশি বই প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হয়েছে পনেরোটি কিশোরদের বই। ইংরেজি ও ওড়িয়া ভাষায় লেখা অনূদিত হয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁর লেখা ভুতের গল্প-উপন্যাস পাঠকদের মন জয় করেছে। ‘কমিকস দ্বীপে টিনটিন’ বইটির জন্যে শিশুসাহিত্যে পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ‘উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী পুরস্কার’। পেয়েছেন দ্য এশিয়াটিক সোসাইটি অফ কলকাতা এবং পারুল প্রকাশনীর যৌথ ‘শিশুসাহিত্য পুরস্কার’, হলদিয়া পৌরসভার নাগরিক সংবর্ধনা। পেয়েছেন ‘আন্তজার্তিক রূপসীবাংলা পুরস্কার’, ‘নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী স্মৃতি পুরস্কার’, ‘মেদিনীপুর রত্ন সম্মান’ ছাড়া আরও অনেক পুরস্কার। এ পর্যন্ত লন্ডন, প্যারিস, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ড, জার্মানি, বেলজিয়াম, ভেনিস, ইতালি, রোম, মাউন্ট তিতলিস, সুইজারল্যান্ড, আমস্টারডাম, ব্রাসেলস, বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর অনেক দেশ ভ্রমণ করেছেন।
খুলনার কলাপোতা গ্রামের ইন্দুর বিয়ে হলো কলকাতায়। দোজবরে মাতাল এক পুরুষের সঙ্গে। তিন সন্তান নিয়ে অল্পকালেই বিধবা। তারপর পূর্ব পাকিস্তান যেদিন হলো বাংলাদেশ, সেদিনই ছেনু মিত্তির লেনে প্রথম আঁচ পড়লো ইন্দুবালা ভাতের হোটেলে। এই উপন্যাসে ছেনু মিত্তির লেনের ইন্দুবালা ভাতের হোটেল ছুঁয়ে থাকে এক টুকরো খুলনা আর আমাদের রান্নাঘরের ইতিহাস- মন কেমনের গল্প।
আবার শত্রুর নিশানায় ভারত। বোমা, গুলি, মিসাইল দিয়ে নয়। এমনকী সাইবার-অ্যাটাকও নয়। এবার শত্রু পাঠাল এমন খুনিকে- যাদের চোখে দেখাই যায় না! তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত মাঠে নেমে পড়ল ভারতীয় যোদ্ধারাও। তারপর কী হল?
এশিয়ার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত জুড়ে, গত তিন দশকের নানা মাইলফলক ছুঁয়ে তৈরি হয়েছে এই রুদ্ধশ্বাস থ্রিলার। এ শুধু রোমাঞ্চর স্বাদই দেয় না, সঙ্গে বুঝিয়েও দেয় আজকের বিশ্বরাজনীতির হালহকিকত। আসুন, জাহান্নমের সওদাগরদের সঙ্গে আপনাদের আলাপ করিয়ে দিই।
