Author
Fanindranath Dasgupta
Binding
Hard Cover
Publisher
Khori
Year of Publication
2023
Goyenda Huka Kashi Samagra - গোয়েন্দা হুঁকা কাশি সমগ্র
Asesh Samares - অশেষ সমরেশ
77, Sabuj Sarani - ৭৭, সবুজ সরণি
Anchalik Itihaser Sondhane - আঞ্চলিক ইতিহাসের সন্ধানে
1984 Sardar Gaddar Hey? - ১৯৮৪ সার্দার গদ্দার হে?
Biswambhar Nimanjir Antardhan
5 TI UPANYAS - ৫ টি উপন্যাস
Mahadevi - মহাদেবী
Nabboiye Nabin Sanjib - নব্বইয়ে নবীন সঞ্জীব
Aakaler Sandhane - আকালের সন্ধানে
Dany Detective INC - ড্যানি ডিটেক্টিভ INC
Bangalir Kalisadhona By Raktim Mukharjee - বাঙালির কালীসাধনা
Goyenda Huka Kashi Samagra - গোয়েন্দা হুঁকা কাশি সমগ্র
Asesh Samares - অশেষ সমরেশ
77, Sabuj Sarani - ৭৭, সবুজ সরণি
Anchalik Itihaser Sondhane - আঞ্চলিক ইতিহাসের সন্ধানে
1984 Sardar Gaddar Hey? - ১৯৮৪ সার্দার গদ্দার হে?
Biswambhar Nimanjir Antardhan
5 TI UPANYAS - ৫ টি উপন্যাস
Mahadevi - মহাদেবী
Nabboiye Nabin Sanjib - নব্বইয়ে নবীন সঞ্জীব
Aakaler Sandhane - আকালের সন্ধানে
Dany Detective INC - ড্যানি ডিটেক্টিভ INC
Bangalir Kalisadhona By Raktim Mukharjee - বাঙালির কালীসাধনা
Author
Fanindranath Dasgupta
Binding
Hard Cover
Publisher
Khori
Year of Publication
2023
Type of Product
Physical
Publisher list
Khori Prakashani
Languages
Bengali
Binding
Hardbound
Publishing Year
2024
Author
Rajat Pal
Binding
Hard Cover
Publisher
Khori
Year of Publication
2023
Author : Asit Kumar Haldar
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Pages :
Publisher : Khori
ভারতের শিল্পকথা : অসিত কুমার হালদার
Publisher
Khori – খড়ি প্রকাশনী
Binding
Hardbound
Language
Bengali
Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
MANAS BHANDARI
Binding
Hardcover
Language
BENGALI
Publisher
KHORI PRAKASHANI
Publishing Year
2022
Author : Somobrata Sarkar
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
ভারতের প্রাচীন ধর্মীয় সম্প্রদায়
Author : Anandanath Roy
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
বারভুঁইয়া বা ষোড়শ শতাব্দীর বাংলার ইতিহাস
Author : Swapan kumar Thakur
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
বাংলার কৃষিকাজ ও কৃষিদেবতা
Author : SARDAR ABDUR RAHAMAN
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
ভারত মহাসাগরে ভাস্কো ডা গামার ধর্মযুদ্ধ ও গণহত্যা
Binding
Harf
Pages
160
Publishing Year
2025
Pages
180
শিল্পকলার ইতিহাসের চর্চায় গুরুদাস সরকারের অবদান নিয়ে বলা নিষ্প্রয়োজন। তা সত্ত্বেও মন্দিরের কথার ভূমিকার রচয়িতার নামটি একবার উল্লেখ
করতেই হয়। কারণ, সেই নামটি অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ‘কোনারকের কথা’ এবং ‘ভুবনেশ্বরের কথা’ আলাদা বই রূপে প্রকাশিত হওয়ায় দু’টি বইতেই সেই ভূমিকা এবং ‘মন্দিরের কথা’-র উপক্রমণিকা অংশটি সংযুক্ত করেছেন প্রকাশক। বর্তমান সংস্করণগুলির জন্য আলাদা করে নতুন ভূমিকাও যোগ করা হয়েছে .
Binding
Hard Board
Pages
171
Specifications
Binding
Hard Board Binding
ISBN
9789393833679
Publishing Year
2024
Pages
140
Specifications
Binding
Hard Board
Publishing Year
2025
Khori Prakashani
0.5kg
Specifications
Binding
Hard
Publishing Year
2023
Pages
192
Khori Prakashani
0.5kg
Author – Pinaki Biswas | পিনাকী বিশ্বাস
Publication – Khori Prakashani
Binding: Paste Board (Hard)
Publishing Year: 2022
১৯৭১- এর মুক্তিযুদ্ধের পর এত বড় রক্ত স্নাত অভ্যুত্থান ও পটপরিবর্তন বিগত ৫৩ বছরে বাংলাদেশে আগে কখনও ঘটেনি। এই ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ ও বিশ্লেষণ এমন একজনের সম্পাদনায় গ্রথিত হয়েছে যিনি সম্মুখ থেকে এই আন্দোলনের অন্যতম নেতৃত্ব।
তিনটি ভৌতিক উপন্যাসিকা নিয়ে তৈরি হয়েছে ‘তারে আমি চোখে দেখিনি’।
কালোদুঙ্গারের ঘোড়সওয়ার-
১০২৬ সাল। সোমনাথ মন্দির লুঠ করে ফিরে যাওয়ার পথে সিন্ধু নদের তীরে তাঁবু ফেলেছেন গজনির সুলতান মাহমুদ। শুষ্ক জলহীন মরুভূমিতে পথনির্দেশক হয় সঙ্গে এসেছেন হিন্দু রাজা ভীমদেবের নিয়োজিত দুই গুপ্তচর শামসুদ্দিন ফারুকি ও আব্দুল ওয়াহিদ। কচ্ছের রণের বুকে আর্কিওলজিক্যাল ডিপার্টমেন্টের খনন থেকে উঠে আসে কয়েকটা সোনার আশারফি। সোনার মুদ্রাগুলো হাতিয়ে নিতে চাইছে কেউ। পাহাড়ের কাছে অশরীরী ঘোড়সওয়ারকে দেখেছিল গুল মহম্মদ। সে কি তার চোখের ভুল? দিনে-রাতে সোনার মুদ্রার স্বপ্ন দেখে হেমরাজ মালধারি, কিন্তু তার পেছনে ধাওয়া করে আসা তিনটে নেকড়ে কি কোন অশুভ সংকেত বহন করছে?
যক্ষিণী সাধক-
গড় জঙ্গলে ইছাই ঘোষের দেউলে বেড়াতে এক ভবঘুরে লোকের পাল্লায় পড়ে কৃশানু। সে শুধু নিজের এঁটো সিগারেট খেতে দিয়েছিল কৃশানুকে। আর কৃশানুর কপালে এঁকে দিয়েছিল রক্ষাকবচ। ভাস্করের বান্ধবী অমৃতার দিদির বাড়িতে ভাড়া থাকেন প্রফেসর বিরূপাক্ষ। বাড়িটা একটু অদ্ভুত, ওই বাড়িতেই হারিয়ে গিয়েছিল বিষ্ণুদা, আর ফেরেনি। অমৃতা বাড়ির দেওয়ালে লাল রক্তের পায়ের ছাপ দেখেছিল সেগুলো কার? এমন ছাপ তো বিরূপাক্ষর ঘরের দেওয়ালেও ফুটে উঠতে দেখা গেছে। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে যাওয়া অমৃতাকে কি বাঁচাতে পারবে ভাস্কর আর কৃশানু? বহুবছর আগে তন্ত্র সাধনা করে শিশু বলি দিতে গিয়ে ধরা পড়েছিল রুদ্র নামের এক কিশোর। তাকে কারাগারে বন্দী করে রাখা যায়নি। ফিরে এসে প্রতিশোধ নিয়েছিল সে। রুদ্রর প্রতিশোধ কি শেষ হয়ে গেছে?
রক্তচাঁদ-
কৌতূহলবশত প্ল্যানচেট করতে বসে জয়, ইন্দ্রজিত, নুপুর, ঝুমুর আর ইরাবান কিন্তু সফল হয় না। তাহলে ঝুমুরের শরীরে যে প্রেত বাসা বেঁধেছে সে কীভাবে এল? শিবানন্দ কি এই প্রেতকে চেনেন? প্রতি পূর্ণিমায় আসানসোল শহরের হাসপাতাল নার্সিংহোম থেকে চুরি যাচ্ছে সদ্যজাত শিশু। রাস্তার মোড়ে দেখা যাচ্ছে নুন দিয়ে আঁকা অদ্ভুত সব চিহ্ন। দুটি ঘটনা কি পরস্পর যুক্ত? ইরাবান যে হাসপাতালের নার্স সেখান থেকেও হারিয়ে যায় এক সদ্যজাত। অন্যদিকে ইন্দ্রজিতের বাবা নীলমণি বাড়ির চিলেকোঠায় কাউকে ঢুকতে দেন না। কী রহস্য গোপন করে রেখেছেন সেখানে? ঝুমুরের ঘরে যে কালো বিড়ালটা আসে যায়, সে কি কাউকে খুঁজে চলেছে? সব উত্তর মিলতেও পারে রক্তচাঁদের রাতে।
বইয়ের নাম : তারে আমি চোখে দেখিনি / Tare Ami Chokhe Dekhini
লেখক: দীপিকা মজুমদার/ Dipika Majumder
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Amrita Konar
Weight – 0.5kg
Binding – Hard Bound
রানী কাহিনী
দ্য ডেজার্ট
পিয়ের লোতি
অনুবাদ : প্রদীপ কুমার সেনগুপ্ত
চলুন ইতিহাসের একটু পিছনে হাঁটা যাক। বিখ্যাত “টেন কমেন্ডমেন্টস ” সিনেমা মনে আছে? সেই মিশর সম্রাট রামেশিস কর্তৃক বিতাড়িত হয়ে মোজেস যখন তার দলবল নিয়ে নিজস্ব বাসস্থান খুঁজে পাওয়ার জন্য মরুভূমি পেরিয়ে জেরুজালেম এর পথে যাত্রা করল? সিনাই পর্বতে পরম শক্তিমান ঈশ্বর কর্তৃক আদিষ্ট হয়ে ১০ টি বাণী সাথে নিয়ে জেরুজালেমে হাজির হয়ে বসতি স্থাপন করলেন?
বহুদিন বাদে ফরাসি ভূ – পর্যটক, নাবিক, সেনানায়ক ও প্রাচ্যবিশারদ পিয়ের লোতি সেই মোজেস এর পথ ধরেই উটের কাফেলা নিয়ে জেরুজালেমের পথে যাত্রা করেন।
সে এক অপূর্ব যাত্রা… অপূর্ব বর্ণনা…
সেই দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থের নামই হল “দ্য ডেজার্ট”।
তারই অসাধারণ অনুবাদ করলেন বিখ্যাত ভূতাত্বিক প্রদীপ কুমার সেনগুপ্ত।
নিউটনের আপেল ও প্রেমিকা : মিথ ও ঘটনা
সহস্রলোচন শর্মা
ভূমিকা : “১৬৬৬ সালের গ্রীষ্মকাল। সন্ধ্যা তখন সমাগত প্রায়। নিজের বাড়ির বাগানে পায়চারি করছিলেন বছর চব্বিশের এক যুবক। খানিকটা চিন্তা মগ্নই দেখাচ্ছিল তাঁকে তখন। হঠাৎই একটা আপেল খসে পড়ে তাঁর মাথায়। আপেলের এই অভিঘাত থেকেই তাঁর মনে উদয় হল এক মোক্ষম প্রশ্ন- ‘আপেলটা উপরে না গিয়ে নিচে পড়ল কেন?’ আর এই প্রশ্নের জবাব অনুসন্ধান করতে গিয়েই তিনি আবিষ্কার করলেন তাঁর বিখ্যাত প্রতিপাদ্য- মাধ্যাকর্ষণ বল।
পাঠক নিশ্চয় বুঝতে পারছেন, কোন্ মনিষীর জীবনের ঘটনাংশ বিবৃত করা হয়েছে উপরের ছত্র ক’টায়? মাধ্যমিক স্তরের কিশোর কিশোরীদের কাছেও সুবিদিত নিউটনের এই আপেল কাহিনি। অথচ নিউটন ছাড়া সেদিন কিন্তু অন্য কেউই উপস্থিত ছিলেন না সেই বাগানে। আর তাঁর জীবদ্দশায় তিনি কখনও কোথাও এই আপেল কাণ্ডর কথা লিপিবদ্ধও করে যাননি। নিউটনের মৃত্যুর পর সামনে আসে আপেল কাণ্ড। নিউটনের অনুপস্থিতিতে কে প্রচার করলেন এই আপেল প্রপাতের কথা? তিনি কী করে জানলেন এই আপেল কাহিনি?
ইতিহাসের প্রতি তথ্যনিষ্ঠ থেকে আপেল কাণ্ডের অনুসন্ধান করেছি। যা পেয়েছি, যথাসম্ভব নিরপেক্ষভাবে তা তুলে ধরেছি ‘নিউটনের আপেল’ নিবন্ধে। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই, তথ্যর ভারে সর্বত্র ঋজু রাখতে পারি নি সে কাহিনির যাত্রা পথ। তবে একথা প্রবলভাবে বিশ্বাস করি, ধৈর্য্য ধরে পথটা যদি অতিক্রম করতে পারেন, ফল লাভ থেকে কিন্তু বঞ্চিত হবেন না।সবাই হয়তো জানেন যে, আজীবন অকৃতদার ছিলেন নিউটন। কিন্তু একথা কি সত্যি যে, কোনও দিনও কোনও নারীর ছায়াই পড়েনি নিউটনের জীবনে? আপেল কাণ্ড অনুসন্ধান করতে গিয়েই হদিশ পাই নিউটনের প্রেমিকার। নিউটন বেঁচে থাকাকালীন তাঁর প্রেমিকার হদিশ পান নি কেউই। আর তাঁর কৈশোরকালের সেই প্রেম নিয়ে একবারের জন্যও মুখ খোলেন নি নিউটনও। আপেল কাণ্ডের মতই, তাঁর মৃত্যুর পর সামনে আসে এই প্রেম কাহিনি। কে প্রথম হদিশ পেলেন নিউটনের প্রেমিকার? ৭০ বছর আগের সেই প্রেম কাহিনি কী করে জানলেন তিনি? আজও ইতিহাসের ধূলি ধূসরিত পাতার এক কোণে গুটি কয়েক অক্ষরের মধ্যেই লুকিয়ে আছে সেই অজানা প্রেম কাহিনি। নিউটনের কৈশোরকালের স্বল্পমেয়াদী সেই প্রেম কাহিনি বিধৃত করেছি ‘নিউটনের প্রেমিকা’ নিবন্ধে। প্রেম কাহিনির পাশাপাশি কিশোর নিউটনের নানান অজানা ঘটনাও মেলে ধরেছি সেখানে, যাকে আমি কিশোর নিউটনের পূর্ণাঙ্গ জীবনী হিসেবে ভাবতে ভালোবাসি।”
—————সহস্রলোচন শর্মা
বুন্দেলখন্ডের ইতিবৃত্ত : ইতিহাস কিংবদন্তী স্থাপত্য
শ্যামল কুমার মুখোপাধ্যায়
বীরভূমি বুন্দেলখন্ড। লোককথা, হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস অনুপম নৈসর্গের পটভূমিতে রচিত প্রাচীন দুর্গ, প্রাসাদ, দেবদেউলের অপরূপ শিল্প সম্ভার সব মিলিয়ে বুন্দেলখন্ডের আকর্ষণ অমোঘ, অপ্রতিরোধ্য। একদিকে এই ভূখণ্ডের রণনিপুণ রণনায়কদের রণক্ষেত্রে রক্তের অক্ষরে রচিত জীবনগাথা, অন্যদিকে আবার তাদেরই পাথরের বুকে রেখে যাওয়া ঈশ্বরদত্ত শিল্পচেতনার উত্তরাধিকার আর এই সবের সঙ্গে সম্পৃক্ত নানা লোকগাথা সব নিয়েই এই বুন্দেলখন্ডের ইতিবৃত্ত।
গোমতীর উপাখ্যান-এর কাহিনি গড়ে উঠেছে দুটি শ্রেণিকে কেন্দ্র করে। একদিকে রাজপরিবার, অন্যদিকে প্রজাপরিবার। উভয়ই সমান্তরালভাবে উপস্থাপিত। প্রকাশিত হয়েছে নিকৃষ্ট রাজপ্রাসাদ-ষড়যন্ত্র ও পরিবা কন্দ্রিক ষড়যন্ত্র। ষড়যন্ত্রের বিষাক্ত পরিবেশের পরিণামে যেমন রাজপরিবারের সদস্যরা নির্মজ্জত, তেমনই সাধারণ মানুষের এক রকম অস্তিত্ব-সংকটও প্রকাশিত। অন্ধকার ও ধূসরতা কোনো কোনো চরিত্রের জীবনসমগ্রের প্রতিভাস সৃষ্টি করেছে। এটি যেন ব্যক্তিমানুষের মনোদৈহিক জটিলতার বিন্যাস। উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত জীবনের বিচ্ছিন্নতা, নিঃসঙ্গতা, একাকিত্ব, আত্মদহন ও ক্রমবর্ধমান ব্যর্থতার সর্বগ্রাসী আকর্ষণে কেউ কেউ হয়ে উঠেছে শূন্য, রিক্ত ও যন্ত্রণাদগ্ধ। গোমতীর উপাখ্যান মনোসংকট ও মনোবিশ্লেষণের নৈপুণ্যে আঙ্গিকগত অভিনবত্ব অর্জন করেছে।… বর্ণনাভঙ্গির অন্তরালে চিত্রনির্মাণ ও নাট্যরীতির অন্তর্বয়ন এক নতুন শিল্পমাত্রা সৃষ্টি করেছে। সর্বজ্ঞ দৃষ্টিকোণে সুনিয়ন্ত্রিত শিল্পরীতির সুগঠিত নাটক, স্বাতন্ত্র্যচিহ্নিত। সাহিত্য সাময়িকী, ৭ মে ২০২১।
Titumir
Kumaresh Das
এফবিআই-এর ইতিহাসে চারটি ক্লাসিক কেস হল বৈমানিক চার্লস লিন্ডবার্গের শিশুর অপহরণ ও হত্যাকাণ্ড, ব্ল্যাক ডালিয়ার হত্যারহস্য, সিরিয়াল কিলার জোডিয়াকের পাঁচটি খুন এবং জোনসটাউনে পিপলস টেম্পল নামে এক ধর্মীয় গোষ্ঠীর সদস্যের গণ আত্মহত্যা। এ বইতে স্থান পেয়েছে সেই চারটি ক্লাসিক ক্রাইম, অনেক ক্ষেত্রেই যার সম্পূর্ণ রহস্য আজও পুরোপুরি উন্মোচিত হয়নি।…
শিশু যখন ছোটো। তখন তার ভাষা নেই। মা-বাবাই পর্যবেক্ষণের আওতায় রাখেন। তার কথা বোঝেন ও বলেন। শিশু ওঁয়া বললে, মা বলেন, খিদে পেয়েছে সোনা?
তেমনই নিত্যকার চলার পথে, যা লক্ষ করি, যা শুনি, সেগুলিই তুলে ধরা। সাধারণ মানুষের সাধারণ কথা, ছোটো ছোটো সুখ, দু:খ, হাসি, কান্না যাদের বলার মধ্যে গৌরব নেই, গ্লানি নেই, চাকচিক্য নেই। এ সেই পথের গল্প, পথে পড়ে থাকাদের গল্প। দ্বিতীয়বার ফিরে তাকালে, যাদের থেকে মহাকাব্যের সূচনা হতে পারত!
কুসুমতী গ্রাম। এখানে একজন একজনের প্রেমে পড়ে। সেই একজন অন্যজনের প্রেমে পড়ে। সেই অন্যজন আবার একজনের হতে চায়।
এখানে কুসুমতী গ্রাম। এখানে একজন একজনের প্রেমে পড়ে। সেই একজন অন্যজনের প্রেমে পড়ে। সেই অন্যজন আবার একজনের হতে চায়।
এখানে একজন রাজনীতিবিদ রাজনৈতিক পদের প্রেমে পড়ে হিংস্র হয়ে ওঠে। এখানে একজন রোজ রোজ বউয়ের প্রেমে পড়ে খুনী হয়ে ওঠে। এখানে একজন মনসা পালায় মনসা সাজা পালা-অভিনেতা, পালায় অভিনয়ের প্রেমে পড়ে মনসা হয়ে ওঠে। আর আমি, আমার বন্ধু দেব (নাম তো শুনা হি হোগা) এই গ্রামে গিয়ে এই গ্রামের মানুষগুলোর প্রেমের চ্যাপ্টারে কখন যে চরিত্র হয়ে উঠি বুঝিও না। কারণ আমরাও প্রেমে পড়ি, প্রেমের অভিকর্ষজ টানেই। আর তখনই রচনা করে ফেলি প্রেমের পদাবলী, এই সময়ের প্রেমের পদাবলী।, পালায় অভিনয়ের প্রেমে পড়ে মনসা হয়ে ওঠে। আর আমি, আমার বন্ধু দেব (নাম তো শুনা হি হোগা) এই গ্রামে গিয়ে এই গ্রামের মানুষগুলোর প্রেমের চ্যাপ্টারে কখন যে চরিত্র হয়ে উঠি বুঝিও না। কারণ আমরাও প্রেমে পড়ি, প্রেমের অভিকর্ষজ টানেই। আর তখনই রচনা করে ফেলি প্রেমের পদাবলী, এই সময়ের প্রেমের পদাবলী।












