Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
SURENDRANATH DASGUPTA
ISBN
9788196904784
Language
BENGALI
Pages
100
Publisher
KHORI PRAKASHANI
Publishing Year
2024
Binding
Hardcover
Keu Keu Katha Rakhe - কেউ কেউ কথা রাখে
Smrriti Sttay Desvag - স্মৃতি সত্তায় দেশভাগ
Keu Keu Katha Rakhe - কেউ কেউ কথা রাখে
Smrriti Sttay Desvag - স্মৃতি সত্তায় দেশভাগ
সীমান্ত গ্রামের ধুলোবালিতে বেড়ে ওঠা। কাঁটাতারের যন্ত্রণা ভুলতে সাঁতরে পার হওয়া ইছামতী। সময়ের সঙ্গে শুধুই জড়িয়ে পড়া স্বপ্নের প্যাঁচে। লিটলম্যাগ। মফঃস্বলের পত্রিকায় হাতেখড়ি। পেটে খিদে। ফেরার পথ ছিল না। তাই শুধুই লেখা। লিখতে লিখতে ভাত জোগাড়ের চেল। কত লেখা যে পুষ্টি পায়নি। কিন্তু জীবনকে কথা দিয়েছি, লিখেই যাব। গত ২০ বছর বাংলা দৈনিক সংবাদপত্রে সাংবাদিকতা আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। আরও শিখতে চাই। মিশে যেতে চাই অজস্র জীবনের সঙ্গে। ব্যক্তিগত কান্না নেই, নেই ব্যক্তিগত জয়।
উনিশ শতকের মধ্যভাগ থেকে ভারতের বিজ্ঞানাকাশে যে ক’জন ভারতীয় নক্ষত্রের আবির্ভাব হয়েছিল, রামব্রহ্ম সান্যাল তাঁদের মধ্যে অন্যতম। দুঃখের বিষয় আজ সম্ভবত তিনি সবচেয়ে বিস্মৃত।
রামব্রহ্মের ইচ্ছে ছিল ডাক্তার হওয়া, কিন্তু চোখের অসুখ তাঁর পড়া শেষ করার পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। অন্ধত্বের দিকে পা বাড়ানো হতাশাগ্রস্ত রামব্রহ্মের দিকে তখন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন তাঁরই এক প্রফেসর।
অতি সামান্য কর্মচারীরূপে রামব্রহ্মের চিড়িয়াখানাতে প্রথম চাকরী। পরে তাঁর আর এক ইংরেজ প্রফেসারের কাছে শিক্ষানবিশি করে তিনি নিজের কর্ম দক্ষতায় চিড়িয়াখানার কার্যনির্বাহক কমিটির আস্থাভাজন হন।
কমিটির সদস্যদের ইচ্ছে ছিল যে কোনও বিজ্ঞানমনস্ক নৈর মিলিয়ার ভার নিলে তারা চিড়িয়াখানাটিকে ঠিকভাবে গড়ে নিতে পারবেন। অনেক চেষ্টা করেও সেই রকম ইংরেজ বা ইংরেজি আদব কায়দা জানা মানুষ পাওয়া গেল না। তখন বাধ্য হয়েই রামব্রহ্মের ওপর চিড়িয়াখানার ভার দেওয়া হল। রামব্রহ্মাই হলেন চিড়িয়াখানার প্রথম ভারতীয় তত্ত্বাবধায়ক। অসামান্য দক্ষতার পরিচয় দিয়ে তিনি চিড়িয়াখানার এবং নিজের সুনাম বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছিলেন।
১৮৯২ খ্রীস্টাব্দে তাঁর লেখা বই ” A Handbook of the Management of Animals in Captivity in Lower Bengal” বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করে। লন্ডন জুলজিক্যাল সোসাইটি তাঁকে Corresponding Member হিসাবে সম্মান জানায়। ১৮৯৮ খ্রীস্টাব্দে ভারত সরকার তাঁকে “রায় বাহাদুর” উপাধিতে ভূষিত করেন এবং এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বেঙ্গল তাঁকে অ্যাসোসিয়েট মেম্বার নির্বাচিত করেন।
একজন বাঙালীর পক্ষে সেই যুগে এত সব সম্মানের অধিকারী হওয়া এক বিরল দৃষ্টান্ত।
বইয়ের কথাঃ
শিহরন জাগানো রহস্য, রোমাঞ্চ ও ভয়ের গল্প কে না পছন্দ করে! তবে শিশু- কিশোরদের মন তাতে বেশি আন্দোলিত হয়। তাদের কোমল আবেগ এবং স্বপ্নভারাতুর জগৎ কৃত্রিম ভয়ের আনন্দে রোমাঞ্চিত হয়ে ওঠে। তাই শিশু-কিশোদের জন্যে লেখা কাহিনি হতে হয় সরল ও সরস। লীলা মজুমদার ‘অবনীন্দ্রনাথ’ বইয়ে লিখেছেন, ‘শিশুদের জন্য লিখতে গেলে আরও কতকগুলো অলিখিত নিয়মকানুন মেনে চলতে হয়। ভাষা হওয়া চাই সহজ, সরল, কথার মানেটা যদিবা যুক্তির জগতে অগ্রাহ্য, রূপের জগতে, শব্দের জগতে কথাকে আগে বসতে হবে আসর জমিয়ে, ছোটো ছেলেমেয়েরা যাতে কথাগুলো পড়বামাত্র তার চোখের সামনে রূপের, রঙের শোভাযাত্রা শুরু হয়ে যায়। কানে বাজে মৃদঙ্গ, ঢোল, করতাল, জগঝম্প, শিঙা, অর্থাৎ প্রাণভরপুর ভাষা চাই, যা শুনলেই শিশুর মন চনমনিয়ে উঠবে।’ এই সঙ্কলনের গল্পগুলো তেমনই, ভাষার সরলতায় সজীব। ভিন্ন স্বাদের দশটি গল্প রয়েছে বইটিতে। রহস্য, রোমাঞ্চ, গা ছমছমে ভয় এবং একই সঙ্গে কৌতুকের মিশেল রয়েছে কাহিনিগুলোর পরতে- পরতে। আবার কোনও-কোনও গল্পের মানবিক আবেদন পাঠকের মনকে সহজেই আর্দ্র করে তুলতে পারে।
লেখক পরিচিতিঃ
ইমদাদুল হক মিলনের জন্ম বাংলাদেশের ঢাকা জেলার বিক্রমপুরে ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দের ৮ সেপ্টেম্বর। পিতার নাম গিয়াস উদ্দিন খান, মাতা আনোয়ারা বেগম। ঢাকার গেন্ডারিয়া হাই স্কুল থেকে এস এস সি পাশ করেন। এর পর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে অর্থনীতিতে সাম্মানিক স্নাতক তাঁর প্রথম প্রকাশিত কিশোর গল্প ‘বন্ধু’, ১৯৭৩ সালে প্রকাশিত হয় ‘দৈনিক পূর্বদেশ’ পত্রিকায়। প্রথম উপন্যাসের নাম ‘যাবজ্জীবন’ ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয় ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে বাংলা একাডেমির ‘উত্তরাধিকার’ সাহিত্য পত্রিকায়। তিন পর্বে তাঁর দীর্ঘ ‘নূরজাহান’ উপন্যাসটি কালজয়ী সাহিত্য হিসেবে গণ্য। ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। এ ছাড়া তিনি বিভিন্ন সময়ে দেশবিদেশের নানা পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন। ২০১২ খ্রিস্টাব্দে তাঁর ‘নূরজাহান’ উপন্যাসের জন্যে পেয়েছেন ভারতের আই আই পি এম সুরমা চৌধুরী স্মৃতি আন্তর্জাতিক সাহিত্য পুরস্কার। কাজী মাহবুবউল্লাহ পুরস্কার ২০১৮, আই এফ আই সি ব্যাঙ্ক সাহিত্য পুরস্কার ২০১৮ এবং ২০১৯ খ্রিস্টাব্দে পেয়েছেন বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার ‘একুশে পদক’। ২০১১ খ্রিস্টাব্দের মাঝামাঝি সময় থেকে ২০২১ খ্রিস্টাব্দের অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশের জনপ্রিয় দৈনিক কালের কণ্ঠ’-এর সম্পাদক ছিলেন। এ পর্যন্ত তাঁর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা প্রায় তিনশোটি। তিনি ভারতসহ জার্মানি, ইংল্যান্ড, ইতালি, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, নেপাল, সিঙ্গাপুর ও তাইল্যান্ড ভ্রমণ করেছেন।
বইয়ের কথা:
বাথরুমের দরজা তো বন্ধ ছিল। তাহলে ব্রুনো সাহেব কী করে টের পেল যে ভটকু ক্যামেরায় হাত দিচ্ছে? বারান্দা থেকে বাচ্চা ছেলেগুলোকে খেলা করতে দেখে রমেনবাবুর মুখের ভিতরটা কেমন যেন ভিজে গেল। অন্ধকারে রাতুলের মনে হচ্ছিল তার ব্যাগের লেন্সপকেটদুটো যেন আসলে দুটো হলুদ রঙের চোখ। এক্সজিবিশনে ছবিগুলো দেখে অমন চমকে উঠলেন কেন অতীন বিশ্বাস? হগসাহেবের বাজারে রাত্তিরবেলা পা টেনে টেনে ঘুরে বেড়ায় যে বুড়োটা, সে আসলে কে? এইসব গা ছমছমে প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে পড়তেই হবে, রাতের চৌকিদার।
লেখক পরিচিতি:
দীপান্বিতা রায়ের ছোটবেলা কেটেছে শিল্পশহর বার্নপুরে। স্কুলের পাঠ সেখানেই। তারপর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক ৫ সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা। পেশায় বৈদ্যুতিন মাধ্যমের সাংবাদিক। লেখালিখির শুরু ২০০৮ সাল থেকে। ইতিমধ্যেই ছোটদের এবং বড়দের লেখার জগতে পরিচিত নাম। ছোটদের জন্য রূপকথা, অ্যাডভেঞ্চার, ভূত, গোয়েন্দা কিংবা কল্পবিজ্ঞান সবই তাঁর কলমে সমান মনোগ্রাহী। তাঁর লেখা বাহারে বারো, লাল-নীল রাজার দেশ, তেরোর ত্রাস, গবেষণাগারে গুপ্তচর, বড়মার বাক্স কিংবা মহীদাদুর অ্যান্টিডোট কিশোরদের মধ্যে খুবই জনপ্রিয়। জাতীয় স্তরে ন্যাশনাল বুক ট্রাস্ট তাঁর বই প্রকাশ করেছে এবং সেই বই ভারতের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিতও হয়েছে। দীপান্বিতা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিশু কিশোর অ্যাকাডেমির এক্সিকিউটিভ কমিটির মাননীয় সদস্য এবং অ্যাকাডেমি থেকে প্রকাশিত পত্রিকা চির সবুজ লেখার সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য। অ্যাকাডেমির তরফে প্রতিবছর যে আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করা হয়, তিনি তারও কমিটি মেম্বার। চলচ্চিত্র উৎসবের বিভিন্ন প্রকাশনার দায়িত্বও তাঁর ওপরেই থাকে। দীপান্বিতা রায় পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী পুরস্কার, গজেন্দ্রকুমার মিত্র সুমথনাথ ঘোষ পুরস্কার, সাধনা সেন পুরস্কার, দশভুজা পুরস্কার এবং নীল দিগন্ত পুরস্কার।
অলৌকিক গল্প পড়তে বোধহয় সব বয়সের মানুষ ভালোবাসেন৷ ভালোবাসেন অনেককিছুই যার বুদ্ধিতে ব্যাখ্যা মেলেনা৷
মানুষ ভয়ের গল্প পড়ে ভয় পায় আবার হয়তো বা অবচেতনে ভয় পেতেও ভালোবাসে৷
আবার শীতের রাতে হাড় কাঁপানো ঠান্ডায় বা বর্ষায় মুড়ি তেলেভাজা সহযোগে ভৌতিক গল্প আলাদা মাত্রা আনে৷
হাড় হিম করা ভৌতিক পরিবেশ, ছাযাচ্ছন্ন বিশ্বচরাচর, প্রেত মূর্তির করালদ্রংস্ট্র বিভীষিকা শিহরন জাগায়, স্নায়ুতন্ত্রে ভয়ের কম্পন তোলে এরকমই বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত এবং নতুন কিছু গল্প নিয়েই এই নির্ভেজাল ভৌতিক গল্পের সংকলন।
Binding
Hardcover
Pages
176
ISBN
978-93-94716-84-1
Brand
Patrapath Prakashani
Publishing Year
2024
Category
Short Stories
Genre
Horror
2025
0.5kg
Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
SURENDRANATH DASGUPTA
ISBN
9788196904784
Language
BENGALI
Pages
100
Publisher
KHORI PRAKASHANI
Publishing Year
2024
Binding
Hardcover
Author : Surendranath Dashgupta
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
Author
Specifications
Binding
Hardcover
ISBN
978-81-948715-8-3
Publishing Year
November, 2021
Pages
132
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Mahua GHosh
Weight – 0.35kg
Binding – Hard Bound
চণ্ডাল
ভাগ্যের ফেরে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করা তিন শিক্ষার্থী, আধুনিক চাষি হতে চলে আসে গ্রামে। উত্তরবঙ্গের এই গ্রাম এখনও উত্তরাধুনিকতার ছোঁয়া পায়নি। হ্যাঁ, স্মার্ট ফোন সবার হাতে আছে। তবে সেই স্মার্ট ফোনে অন্যের স্মার্টনেস দেখা আর নিজে স্মার্ট হবার মধ্যে ঢের তফাৎ।
এরই মধ্যে ওদের তিনজনকে এমন এক ঘটনার সামনে পড়তে হয় তাতে সকল প্রকার আধুনিকতার ভিত নড়ে ওঠে শিহাবের। চোখের সামনে বান্ধবীর সঙ্গে ঘটে যাওয়া অদ্ভুত ঘটনা দেখে কিছুতেই সেসবকে উড়িয়ে দিতে পারে না শিহাব। গ্রামের মনু মাস্টারের ক্ষমতার পরিচয় পেয়ে আগ্রহ বেড়ে যায় তার। একটু চেষ্টাতেই সে আলাপ জমিয়ে ফেলে প্রায় নিঃসঙ্গ মনু মাস্টারের সঙ্গে।
মনু মাস্টারের কাছ থেকেই শিহাব শুনতে পায় লাল মিয়া ফকিরের নাম। সেই ছয় পুরুষ আগের ফকিরের ক্ষমতা এখনও ব্যবহার করে চলেছে মনু মাস্টার। লাল মিয়া ফকিরের আলোচনায় ওরা চলে যায় দেড়শ বছর পেছনের সেই প্রাচীন বাংলায়।
তখন লাল মিয়া ফকিরের বাল্যকাল। ফকিরি ও তন্ত্রের দুনিয়ায় কেবল তার পথচলা শুরু হয়েছে। হঠাৎ করে সেই অঞ্চলে হারিয়ে যেতে থাকে আট থেকে দশ বছরের বালকেরা, হারিয়ে যাবার কিছুদিন পরে পাওয়া যায় তাদের প্রাণহীন শক্ত দেহ। কিন্তু কোনোরকম আঘাতের চিহ্ন সেই দেহে থাকে না। রূপগড়ের জমিদার সুখেন মজুমদার রোগশয্যা ছেড়ে হঠাৎ স্বাভাবিক চেহারায় কীভাবে বেরিয়ে আসেন? পিশাচ-সিদ্ধ মহা শক্তিশালী তান্ত্রিক নিশিকান্তের ক্ষমতা এবার কোন পিশাচকে জাগাতে ব্যবহৃত হচ্ছে? রূপগড়ে অন্দরে নিয়মিত গুমরে ওঠে কার কান্না ধ্বনি? ধীরে ধীরে আলোকে ক্রমশ সংকুচিত করে চলে অন্ধকার।
লাল মিয়া ফকির ছেলেমানুষ। কিন্তু একসময় সেই ঘন কালো অন্ধকারের সামনে সে ছাড়া দাঁড়ানোর মতো আর কেউ রইল না। বালক লাল মিয়া ফকির কি পারবে, সেই অন্ধকারের রেশ মুছে দিয়ে ভোরের আলো ফোটাতে?
তিব্বত, একটি রহস্যময় দেশ। ধরা ছোঁয়ার বাইরের এক নিষিদ্ধ ঠিকানা যার অনেক অংশ আজও রহস্যের অন্ধকারে মোড়া। মেডগের এবড়ো খেবড়ো পাহাড়ি পথে শুরু হওয়া একটি কাহিনীর শিকড় বিস্তৃত হয় সুদূর ক্যামডিন পর্যন্ত। ঘটনাচক্রে দুই মহাদেশের দুই অচেনা অজানা নরনারীর জীবনের তার যেন নাটকীয়ভাবেই এক সূত্রে বেঁধে যায়। এটা কি কেবলই সময়ের চক্রের ফলাফল, নাকি এর পিছনে রয়েছে কোন গভীর রহস্য! স্বপ্নে শুনতে পাওয়া সেই ডাক, সেই রক্তিম বরফ, সেই আকুল আর্তি! তিব্বতের লোককথা, পৌরাণিক কাহিনী, কিছু অদ্ভুত ইতিহাস, আর একটা অতীত! সবকিছুর সমন্বয়ে জমাট বাঁধা এই অন্ধকারের শেষে আলোর দেখা মিলবে কি, নাকি সবই তলিয়ে যাবে কালের অতল সমুদ্রে?
বিষয় – অ্যাডভেঞ্চার থ্রিলার
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Manish Mukharjee
Weight – 0.4kg
Binding – Hard Bound
ভৈরবী ও অন্যান্য
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Tamoghna Naskar
Weight – 0.4kg
Binding – Hard Bound
কৃষ্ণপক্ষ
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Debjyoti Bhattacharyya
Weight – 0.35kg
Binding – Hard Bound
নিউগেট ক্যালেন্ডার
Kalimayer Boma : Abhishek Chattopadhyay
Pages : 112
কালীমায়ের বোমা : অভিষেক চট্টোপাধ্যায়
সারাংশ : অগ্নিযুগে বাংলার জটীল রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি, সশস্ত্র সংগ্রামকে যে পথে চালিত করেছিল, তার অন্যতম অনুষঙ্গ ছিল শক্তি আরাধনা। তাই সেই গুপ্তসমিতির গোপন অস্ত্র কারখানাও আশীর্বাদ চেয়েছিল বঙ্গীয় ধর্ম অভ্যাসে শক্তির স্বরূপ, দেবী কালিকার কাছে। সেই সূত্রেই, তাঁদের তৈরি ইংরেজ প্রশাসনের ঘুম কেড়ে নেওয়া বোমার নাম হয়েছিল ‘কালীমায়ের বোমা’। অভিষেক চট্টোপাধ্যায়ের নিবিড় ও অনুসন্ধিৎসু কলমে সেই বিস্মৃত ইতিহাসের যুগোপযোগী অনুসন্ধান।
বাংলার ঐতিহ্যবাহী মধ্যয়ুগের ইসলামী পর্বে পৌঁছে আমরা দেখি, শিল্পধারা ও শিল্পের প্রয়োগশৈলীর ক্ষেত্রে ধ্যান-ধারণার আঙ্গিক, দর্শন ও সংস্কৃতির অভূতপূর্ব সংমিশ্রণ। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও একটি গুণগত পরিবর্তনের ধারা পরিস্ফুট। বাংলার মধ্যযুগে নির্মিত ইসলামী স্থাপত্যগুলি শিল্পীর সৃজনশৈলীর যথার্থ পরিচায়ক। বাংলাদেশের মসজিদগুলির Terracotta Motif সমৃদ্ধ অলংকরণ সম্পর্কে কোনো ঐতিহাসিক দলিল সহজলভ্য নয়। সেইদিক দিয়ে অসংখ্য চিত্রসহ এই গ্রন্থটিকে একটি কালানুক্রমিক দলিল বলা যেতে পারে।
স্মৃতিরা আজীবনের। আর আজীবন মানুষ বেঁচে থাকে স্মৃতি জমাবে বলেই। কিন্তু কিছু মানুষেরা শুধু স্মৃতি জমাতেই পৃথিবীতে আসে না, স্মৃতির মায়ায় সরলতা গুলে মিশিয়ে দেয় মনকেমনের ঢেউ। হরিনারায়ণপুরের বছর দশেকের হিরুও তা-ই। ও গ্রামের ম্যাজিকাল মানুষগুলোকে নিয়ে বেরিয়ে পড়ে রেলগাড়ি করে এক অচেনা, অদেখা জীবনকে সহজভাবে খুঁজতে। খুঁজে ফেলে চুমু খেলে আঠা ছাড়াই দুটো ঠোঁট আটকে থাকে অনেকক্ষণ। ছায়া এমন এক জিনিস যা জলে পড়লে কোনো ঢেউ তৈরি করে না। আর কেউ-কেউ ফিরেও আসে সাইকেল হয়ে। ফিরে আসলে আবার চলেও যায়।
হিরুর জীবনেও এইসব ম্যাজিকাল মানুষরা আসে, থাকে, থেকেই যায় আবার চলেও যায়; হিরু খালি তাদের নিয়ে তাদের অজান্তেই বানিয়ে ফেলে নিজেই একটা আস্ত স্মৃতির রেলগাড়ি, যাতে থেকে যায় কিছুটা সত্যি, আর বাকিটা সত্যি হলেও গল্প…
শহরের বিশিষ্ট গাইনোকোলোজিস্ট ডক্টর মোহনা মিত্র নিরুদ্দেশ। চূড়ান্ত পেশাদার ও উচ্চাকাঙ্ক্ষী ডক্টর মিত্র নিজের ফার্টলিটি সেন্টার তৈরি করছিলেন। এই হাসপাতালকে শহরের এক নম্বর ফার্টিলিটি ক্লিনিক হিসেবে গড়ে তোলাই ছিল তাঁর জীবনের একমাত্র লক্ষ্য। তাঁর এই আকস্মিক অন্তর্ধানের তদন্ত করতে নেমে পুলিশের সিনিয়ার ইন্সপেক্টর সুশোভন রায় ও তাঁর অধস্তন অফিসার পলাশের সামনে একে একে উঠে আসতে থাকে আশ্চর্য সব তথ্য। তাঁরা জানতে পারেন, অনতিদূর অতীতে শহরে একের পর এক খুন হয়েছে চিকিৎসা জগতের সঙ্গে যুক্ত নানান ব্যক্তি। মোহনা মিত্রের অপহরণ কি সেই ধারাবাহিক হত্যা রহস্যেরই অংশ। কে বা কারা করে চলেছে এসব হত্যা? কেনই বা করছে? মোহনা মিত্র কি আদৌ বেঁচে আছেন, নাকি তাঁকেও সরিয়ে দিয়েছে হত্যাকারী? সুশোভন ও পলাশ কি খুঁজে পাবে অপরাধীদের?
সুকুমার রায়
সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ একজন শিশু সাহিত্যিক। তাঁর গদ্য – প্রবন্ধ – নাটক – কবিতা বাংলা সাহিত্যকে যেভাবে সমৃদ্ধ করেছে তা এক বিরল দৃষ্টান্ত।
সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায় (জন্ম-১৯৭৭)
এই সময়ের কমিকস্-রচয়িতাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য একজন শিল্পী। তার সৃষ্ট ‘রাপ্পা রায়’ চরিত্রটি ইতিমধ্যেই ভীষণই জনপ্রিয়। এছাড়া অন্যান্য মজার গল্প নিয়েও তার অসামান্য সমস্ত কাজ রয়েছে।











