Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
Brun sen
ISBN
9789392216930
Language
Bengali
Publisher
Mousumi
Publishing Year
2025
Byanga - ব্যাঙা
Mrityu Jokhon Daak Dey- মৃত্যু যখন ডাক দেয়
Byanga - ব্যাঙা
Mrityu Jokhon Daak Dey- মৃত্যু যখন ডাক দেয়
জয়ন্ত-মানিক, কিরীটি, ব্যোমকেশ কি ফেলুদার মতো গল্পের গোয়েন্দা নয়, এই গোয়েন্দারা বাস্তবের। চরিত্ররাও রক্তমাংসের, আর কাহিনি ‘গল্প হলেও সত্যি’ শ্রেণিভুক্ত। গত শতকের ত্রিশের দশকের পাকুড় হত্যা মামলা দিয়ে শুরু, শেষ মাত্র দশ বছর আগের লুথরা হত্যাকাণ্ডে। নানা কারণে এই এক ডজন খুনের রুদ্ধশ্বাস কাহিনি কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের শতাব্দী-পেরোনো ইতিবৃত্তে উজ্জ্বল হয়ে আছে। গোয়েন্দাপীঠ লালবাজার (আনন্দ) বইয়ে ঝরঝরে ভাষায় সেই সব তদন্তপদ্ধতির বিবরণ রচনা করেছেন বর্তমানে কলকাতা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার সুপ্রতিম সরকার। ‘লেখাগুলি একবার পড়তে শুরু করলে শেষ না করে উপায় থাকে না’, ভূমিকায় নগরপাল রাজীব কুমারের মন্তব্যটি যথার্থ। সঙ্গে তারই প্রচ্ছদ।
কল্পনার গোয়েন্দার জগৎ মূলত ‘সৃষ্টির’। বাস্তবের গোয়েন্দার জগৎ ‘নির্মাণের’। সৃষ্টি আর নির্মাণের এই পার্থক্য, গল্পের গোয়েন্দার কীর্তিকলাপের থেকে বাস্তবের গোয়েন্দার কর্মকাণ্ডের এই তফাতই গোয়েন্দাপীঠ সিরিজের আধার। নামে ‘সমগ্র’, আসলে দলিল। বাস্তবের তদন্ত-আখ্যানের যে দলিল ব্যাপ্ত উনিশ শতকের ধূসর অতীত থেকে একুশ শতকের ঘটমান বর্তমান পর্যন্ত। ‘গোয়েন্দাপীঠ সমগ্র’ স্রেফ রহস্যরসিকের রসনাতৃপ্তির রসদ নয়। আগামীর তদন্তশিক্ষার্থীর দিকদর্শকও।
রাজ পরিবারের ইতিহাস সবসময়ই বিশ্বাসঘাতকতা আর খুনোখুনির মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের ইতিহাস।
মধ্যযুগের বিশ্বের ইতিহাসে রাজপরিবারে গুপ্তহত্যার এমনইকিছু রোমহর্ষক, রক্তাক্ত ঘটনা নিয়ে কাহিনি এগিয়েছে। সেখানে যেমন পরকীয়ায় লিপ্ত নিষ্ঠুর রানি আছেন,তেমনই বিকৃত যৌনাচারে অভ্যস্ত উন্মাদ সম্রাটও আছেন। উভকামী নিষ্ঠুর রাজার নির্যাতন আছে। আছে ধূর্ত মন্ত্রী আর আছে বিশ্বাসঘাতক ভাই।
সেই সমস্ত বেদনাদায়ক, নির্মম আর নিষ্ঠুর সত্যি ঘটনার আখ্যান ইতিহাসের পাতা থেকে উঠে এসে এই বইয়ের পাতায় জীবন্ত দলিল হয়ে উঠেছে।
বইয়ের কথা:
সাত রকম অভিজ্ঞতার সতেরো রকম রঙে সাজানো শাশ্বতীর গল্প ভূবন। ‘হালুম’তার ব্যতিক্রম নয়। আলোর কথা আছে এখানে। আছে ভালোর কথা। তাই বলে কি মন্দ নেই, কালো নেই বা অন্ধকার নেই? আছে। জীবনের নিয়ম মেনেই আছে। তবে এক সময় তারা পিছু হঠেছে। মুখ লুকিয়েছে লজ্জায়। অন্ধকারকে ছিড়েখুঁড়ে মুখ দেখিয়েছে আলো। জীবন কীরকম, তা শুধু নয়। জীবন কী হলে ভালো হত তারই কথা বলে এই গল্পগুলো। এখানে চরিত্র বহুবিধ। বাঘ, কুমির, বানরছানা, ব্যাঙ, সাপ, কচ্ছপ, গাছ ইত্যাদিরা যেমন আছে তেমনি আছে রাজা, রাজকন্যা, চাষীর মেয়ে, পাঠশালার পোড়ো। সবাই মিলেই গড়ে তুলেছে আনন্দের সংসার।
লেখক পরিচিতি:
শাশ্বতী চন্দের জন্ম শিলিগুড়িতে। উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরাজিতে স্নাতকোত্তর। পেশাগত জীবনে শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত। লেখালেখির জগতে প্রবেশ ছাত্রজীবনে ‘শুকতারা’-এ প্রকাশিত গল্পের মাধ্যমে। অদ্যাবধি অসংখ্য গল্প প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন পত্রিকায়। শিশু কিশোর সাহিত্যে উল্লেখযোগ্য অবদানের পাশাপাশি প্রাপ্তবয়স্ক সাহিত্যেও সমান স্বচ্ছন্দ। প্রকাশিত গ্রন্থ ‘পদ্মপাতায় জল’, ‘এবং আগামীকাল’ ও ‘টুপুরের পুষ্যিরা’। প্রিয় নেশা বই পড়া ও বেড়ানো।
Publication – Pragga
Author – Krishnendu Das
Weight – 1.2kg
Binding – Hard Bound
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Various Writers
Weight – 0.45kg
Binding – Hard Bound
হত্যান্বেষী
Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
Brun sen
ISBN
9789392216930
Language
Bengali
Publisher
Mousumi
Publishing Year
2025
Specifications
Binding
Hard Board
Publishing Year
2025
Pages
320
ক্রোধ, ঘৃণা, প্রেম, প্রতিশোধ, উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং শক্তি— সবকিছুরই পরিণতি হিংস্রতা। হিংসা সত্যই কেবল আরও হিংসা ডেকে আনে।
এ হল এমন দুই মানুষের কাহিনী, যারা সম্পূর্ণ পৃথক প্রেক্ষাপট থেকে যাত্রা শুরু করেছিল। কিন্তু দুজনেই যাত্রাপথ শেষ করে রাস্তায় হিংস্রতার সুদীর্ঘ চিহ্ন রেখে গিয়ে।
সর্বকালের সেরা যোদ্ধা হয়ে ওঠার উচ্চাকাঙ্ক্ষা এই দুই মানুষকে টেনে নিয়ে যায় নিষিদ্ধ অরণ্য— নিনগুয়ানি-তে। এই অরণ্য রহস্য আর কিংবদন্তিতে ঢাকা। শুধু প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে বয়ে চলে এক আশ্চর্য কিংবদন্তি। এই অরণ্যই সর্বশ্রেষ্ঠ যোদ্ধা বেছে নেওয়ার জন্য নির্বাচিত ক্ষেত্র— যুদ্ধদেবতা।
তারা কি সফল হবে? কে হয়ে উঠবে যুদ্ধদেবতা, আর পাশাপাশি যুদ্ধ করে যাবে নিজেরই অতীত থেকে উঠে আসা দানবের সঙ্গে?
স্মৃতিরা আজীবনের। আর আজীবন মানুষ বেঁচে থাকে স্মৃতি জমাবে বলেই। কিন্তু কিছু মানুষেরা শুধু স্মৃতি জমাতেই পৃথিবীতে আসে না, স্মৃতির মায়ায় সরলতা গুলে মিশিয়ে দেয় মনকেমনের ঢেউ। হরিনারায়ণপুরের বছর দশেকের হিরুও তা-ই। ও গ্রামের ম্যাজিকাল মানুষগুলোকে নিয়ে বেরিয়ে পড়ে রেলগাড়ি করে এক অচেনা, অদেখা জীবনকে সহজভাবে খুঁজতে। খুঁজে ফেলে চুমু খেলে আঠা ছাড়াই দুটো ঠোঁট আটকে থাকে অনেকক্ষণ। ছায়া এমন এক জিনিস যা জলে পড়লে কোনো ঢেউ তৈরি করে না। আর কেউ-কেউ ফিরেও আসে সাইকেল হয়ে। ফিরে আসলে আবার চলেও যায়।
হিরুর জীবনেও এইসব ম্যাজিকাল মানুষরা আসে, থাকে, থেকেই যায় আবার চলেও যায়; হিরু খালি তাদের নিয়ে তাদের অজান্তেই বানিয়ে ফেলে নিজেই একটা আস্ত স্মৃতির রেলগাড়ি, যাতে থেকে যায় কিছুটা সত্যি, আর বাকিটা সত্যি হলেও গল্প…
বইয়ের কথা
দেবাঞ্জন প্রথম ভূতবাংলোটার কথা শুনেছিল এক ঝড়বৃষ্টির সন্ধেবেলা। ট্রেনে টাটানগর যাওয়ার পথে একজন বয়স্ক লোকের মুখ থেকে। লোকটা কথায় কথায় বলেছিল গোরুমারা জঙ্গলের গভীবে একটা ভাঙা বাংলো আছে। লোকে বলে ওটা ‘হান্টারসাহেবে ভূতব্যাংলো’। শুনেই দেবাংও ঠিক করল অয়নকে নিয়ে যে ভূষ দেখতে যাবে ওই বাংলোটায়। লোকটার মুখ থেকে শুনল, ওই বাংলোয় এখনও হান্টারসাহেবের ভূতের দেখা পাওয়া যায়। খুঁজতে-খুঁজতে লাটাগুড়িতে গিয়ে ওরা দেখা পেয়ে গেল মতিমুকুন্দ খটুয়ার সঙ্গে। গরুমারা জঙ্গলটা তার নখদর্পণে। যে গোরুমারা জঙ্গলের অনেক অজানা খবরও জানে। অন্ধকার ঘনিয়ে আসা এক বিকেলে দেবাংশু আর অয়ন মতিমুকুন্দর সঙ্গে একটা টোটোয় চড়ে চলল গোকুমারা জঙ্গলে সেই বাংলোর খোঁজে। তখন জঙ্গলের মাথায় রূপরূপ করে অন্ধকার নামছে। গভীর জঙ্গলে হান্টারসাহেবের সাদা ঘোড়া বিরহীর সমাধিটা পেথেতেই মতিমুকুন্দ বম মেরে দাঁড়িয়ে পড়ল। তারপর হাত তুলে অ্যাসবেস্টসের বড়-বড় ভাঙা জানলাওলা একচালা বাড়িটা দেখিয়ে ঘড়ঘড়ে বলব, ‘ওই হান্টারসাহেবের ভূতবাংলো’ তারপর।
লেখক পরিচিতি
রতনতনু ঘাটীর জন্ম ১৮৯৫৩ খ্রিস্টাব্দের ৩০ জুন মেদিনীপুরে। বাবা স্বর্ণত সন্তোষকুমার, যা সুভদ্রা। স্নাতকোত্তর পড়াশোনা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে আনন্দবাজার পত্রিকায় চাকরি। ২০১৩ খ্রিস্টাব্দে ‘আনন্দমেলা’ পত্রিকার সহ-সম্পাদকের। পদ থেকে অবসর গ্রহণ। একালের জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক। সত্তরটিরও বেশি বই প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হয়েছে পনেরোটি কিশোরদের বই। ইংরেজি ও ওড়িয়া ভাষায় লেখা অনূদিত হয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁর লেখা ভুতের গল্প-উপন্যাস পাঠকদের মন জয় করেছে। ‘কমিকস দ্বীপে টিনটিন’ বইটির জন্যে শিশুসাহিত্যে পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ‘উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী পুরস্কার’। পেয়েছেন দ্য এশিয়াটিক সোসাইটি অফ কলকাতা এবং পারুল প্রকাশনীর যৌথ ‘শিশুসাহিত্য পুরস্কার’, হলদিয়া পৌরসভার নাগরিক সংবর্ধনা। পেয়েছেন ‘আন্তজার্তিক রূপসীবাংলা পুরস্কার’, ‘নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী স্মৃতি পুরস্কার’, ‘মেদিনীপুর রত্ন সম্মান’ ছাড়া আরও অনেক পুরস্কার। এ পর্যন্ত লন্ডন, প্যারিস, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ড, জার্মানি, বেলজিয়াম, ভেনিস, ইতালি, রোম, মাউন্ট তিতলিস, সুইজারল্যান্ড, আমস্টারডাম, ব্রাসেলস, বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর অনেক দেশ ভ্রমণ করেছেন।
খুলনার কলাপোতা গ্রামের ইন্দুর বিয়ে হলো কলকাতায়। দোজবরে মাতাল এক পুরুষের সঙ্গে। তিন সন্তান নিয়ে অল্পকালেই বিধবা। তারপর পূর্ব পাকিস্তান যেদিন হলো বাংলাদেশ, সেদিনই ছেনু মিত্তির লেনে প্রথম আঁচ পড়লো ইন্দুবালা ভাতের হোটেলে। এই উপন্যাসে ছেনু মিত্তির লেনের ইন্দুবালা ভাতের হোটেল ছুঁয়ে থাকে এক টুকরো খুলনা আর আমাদের রান্নাঘরের ইতিহাস- মন কেমনের গল্প।
আবার শত্রুর নিশানায় ভারত। বোমা, গুলি, মিসাইল দিয়ে নয়। এমনকী সাইবার-অ্যাটাকও নয়। এবার শত্রু পাঠাল এমন খুনিকে- যাদের চোখে দেখাই যায় না! তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত মাঠে নেমে পড়ল ভারতীয় যোদ্ধারাও। তারপর কী হল?
এশিয়ার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত জুড়ে, গত তিন দশকের নানা মাইলফলক ছুঁয়ে তৈরি হয়েছে এই রুদ্ধশ্বাস থ্রিলার। এ শুধু রোমাঞ্চর স্বাদই দেয় না, সঙ্গে বুঝিয়েও দেয় আজকের বিশ্বরাজনীতির হালহকিকত। আসুন, জাহান্নমের সওদাগরদের সঙ্গে আপনাদের আলাপ করিয়ে দিই।
জঙ্গল, নদী, ঝর্ণা, পাহাড় ও বিপুল খনিজ সম্পদে ভরা প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খণ্ডের গড়ে ওঠার নেপথ্যকাহিনি, সেখানকার জনজীবনের নিত্য-নৈমিত্তিক লড়াই ও শোষণের অপূর্ব দলিল এই বই।
বিবাহবিচ্ছিন্না মেয়ে মানেই আড়চোখে দেখার শো পিস। পুরুষের ছুঁয়ে দেখার অলিখিত ছাড়পত্র। নীল ছবির মোহে পুড়ে যায় বয়ঃ সন্ধিকাল। কখনও সময়ের নাগপাশে মিলনও ধর্ষণ হয়ে যায়। সম্পর্কে লাগে রক্তের দাগ। সুপারি কিলারের ছোবল বনাম বাতিল জীবনের মর্মান্তিক আঘাত। খবর আসে, ঝুলে আছে সন্তানের দেহ। কূল ভাঙে মায়ের বুকে। অবৈধ জন্ম যদি অন্যায় হয়, তাহলে অনাহুত প্রাণের মৃত্যুও পাপ। এতো কিছুর পরেও মানুষ বেঁচে থাকে। পচনশীল সমাজে ঘুণ ধরা সম্পর্কে টিকে থাকাও এক সাধনা। ক্লান্ত শরীরে দক্ষিণের ঘরে জিরোতে গিয়ে জেগে ওঠে চেতনা। ঝড়ে হারিয়ে যেতে যেতে ভাঙনের পাশ কাটিয়ে এগিয়ে চলার গল্পই ধরা আছে এই সংকলনে। আসলে এই গল্পগুলো আমাদেরই জীবন থেকে খাবলে তুলে নেওয়া একেকটা হীরক-মুহূর্ত!
Specifications
Binding
Hard Board
পটকথা
মনুষ্য সমাজ গঠনে নারী-পুরুষ সৃষ্টির কথায় মনু তাঁর সংহিতায় (১৩২) লিখেছেন—’স্রষ্টা নিজের দেহ দ্বিধা বিভক্ত করে অর্থভাগে পুরুষ হলেন, অপর অর্ধে নারী হলেন। প্রথম দিকে সন্তান জন্ম বিষয়ে – পুরুষ কার কী ভূমিকা তা মানুষ বুঝে উঠতে পারেনি। মানুষ গোষ্ঠীবদ্ধ হল। গোষ্ঠী বা কৌম ভেঙে যখন পরিবারের সূচনা হয় তখন নারীর উপর পুরুষের স্বত্বাধিকার সমাজ মেনে নেয়।
একটা সময় ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্র এই বর্ণে বিভক্ত করা হয়। কর্মানুসারে। ‘ব্রাহ্মণদের জন্য অধ্যাপনা, অধ্যয়ন, যজন যাজন, দান ও প্রতিগ্রহ’ এবং ‘ক্ষত্রিয়ের কর্ম লোকরক্ষা, দান, যজ্ঞ, অধ্যয়ন’ ও “বৈশ্যের কর্ম পশুপালন, দান, যজ্ঞ, অধ্যয়ন, সুদে অর্থ বিনিয়োগ ও কৃষিকর্ম বলা হয়েছে। শূদ্রের কর্মের কথা বলা হয়েছে— তা হল এই সকল বর্ণের অসুয়াহীন সেবা করা’ (মনুসংহিতা ১/৮৮/১১)।
সমাজবন্ধনকে দৃঢ় রাখতে সামাজিক নিয়মে বলে দেওয়া হয়েছিল। “কোনো বর্ণের পুরুষ অন্য বর্ণের স্ত্রীকে বা এক বর্ণের স্ত্রী অন্য বর্ণের পুরুষের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবে না।’ কিন্তু কাম এত প্রবল যে তা আইন করে রক্ষা করা যায়নি। মনু তাঁর সংহিতায় (২/২১৫) জানিয়ে রেখেছেন, ‘মা, বোন বা মেয়ের সঙ্গে শূন্য গৃহাদিতে পুরুষ থাকবে না। শক্তিশালী ইন্দ্রিয়সমূহ বিদ্বান লোককেও বশীভূত করে।’
এই সূত্রে মনে করা যেতে পারে ঋগ্বেদে (১০/৬১/৫, ৭) নাভানেদিষ্ট সূক্তের পিতা-কন্যার অবৈধ সম্পর্ক। ঋগ্বেদে (১০/১০) যম-যমী সংবাদ সূক্তের বিষয় ভাই-বোনের মধ্যে সম্পর্ক। পুরুষের নারীর খোলাখুলি যেমন ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে (ঋগ্বেদ ৭/৮০/২), তেমনি সূর্য ঊষার উপপত্তি ‘জারোন’ বারে বারে ব্যবহৃত অংশ থেকে প্রণয়ের চিত্র বহুবার পাওয়া গেছে। ঋগ্বেদে (৭/৫৫/৫-৮) নারী হরণের উল্লেখ রয়েছে, জনৈক পুরুষ প্রেমিকাকে সময় প্রার্থনা করে সমস্ত পরিবার ঘুমে ঘুমিয়ে পড়ে। কুকুরগুলো পর্যন্ত ঘুমিয়ে যাতে সে নির্বিঘ্নে প্রেমিকাকে নিয়ে পালাতে পারে।
বৈদিক পুরুষের অধিকার ছিল একাধিক পত্নী এবং অসংখ্য উপপত্নী রাখা এবং গণিকার কাছে যাবার, স্ত্রীর উপপত্তি রাখার অধিকার ছিল না। উপপতিকে ধ্বংস করার জন্য উপাচার ক্রিয়ার বিধান দেওয়া বৃহদারণ্যক উপনিষদে (৪/৪/১২)। সময় নারীকে রাখা যেত, কেনা যেত, করা যেত, হলেও তখন যৌতুক হিসেবে নারীকে দেওয়া আবার উপহার হিসেবে যেত। উচ্চবর্ণের ব্রাহ্মণদের সবরকম বিধবাবিবাহ ও বহুবিবাহ করার যে অধিকার পেয়েছিল তা পরে হারিয়েছে। আর্যেরা যখন কৃষিজীবী হয়ে পড়ে, তখন জীবন সম্বন্ধে তাদের একটা নতুন দৃষ্টিভঙ্গির সৃষ্টি হয়। তাঁরা বললেন নারী হল ক্ষেত্র, আর
পুরুষ তার মধ্যে বীজ বপন করে। মনু যখন সংহিতা রচনা করেন
তখন তিনিও সেই কথাটিই বলেন এভাবে— ‘নারী ক্ষেত্রস্বরূপ, পুরুষ
বীজস্বরূপ। ক্ষেত্র ও বীজের মিলনে সকল দেহীর উৎপত্তি হয়’ (৯/৩৩)। নারীকে ক্ষেত্ররূপে বর্ণনা করে একই সঙ্গে ব্যভিচারের তথ্যকে জুড়ে দেন এভাবে— ‘এক বীজ যখন উপ্ত করা হয় তখন তাতে অন্য শস্য জন্মে না। যার বীজ উপ্ত হয়, তাই জন্মে’ (৯/৪০)। সুতরাং ‘প্রাজ্ঞ, শিক্ষিত, জ্ঞানবিজ্ঞানজ্ঞ, দীর্ঘায়ুকামী ব্যক্তি কর্তৃক পরস্ত্রীতে বীজ কখনও উপ্ত হওয়া উচিত নয়’ (৯/৪১)। ‘যারা ক্ষেত্রস্বামী নয়, বীজের মালিক, তারা পরের ক্ষেত্রে বীজবপন করলে উৎপন্ন শস্যের মালিক হয় না’ (৯/৪৯)। যেমন অন্যের গাভীতে একশো বাছুর উৎপাদন করলেও সেই বাছুরগুলি গাভীর মালিকেরই হয়। বৃষ স্বামীর নয়। বৃষের যে তা বৃষ স্বামীর পক্ষে নিষ্ফল’ (৯/৫০); ‘তেমনি স্ত্রীর স্বামী-ভিন্ন ব্যক্তি পরস্ত্রীতে বীজবপন করলে যার বীজ সে ফল লাভ করে না’ (৯/৫১); ‘জলের ঢেউ ও বায়ু দ্বারা চালিত বীজ যার ক্ষেত্রে অঙ্কুরিত হবে, সেই বীজ ক্ষেত্রস্বামীরই হবে, বপনকারী ফললাভ করে না’ (১/৫৪)।
ক্ষেত্র-নারী, ক্ষেত্রের ফসল অর্থাৎ অবৈধ সন্তানের মালিকানা ক্ষেত্রস্বামী হিসেবে নারীর। তাই ব্যভিচারের ক্ষেত্রবীজের ফসল দিয়েই পৃথিবীর আদিমতম নতুন সংসার তৈরি হয়ে ছিল—নাম বেশ্যালয়।
ঋগ্বেদ থেকে বর্তমান কাল পর্যন্ত যৌনতা ব্যভিচার নিয়ে তৈরি হয়েছে নানান শব্দ, সম্ভবত সেই সংখ্যা আজ পর্যন্ত একত্রে প্রকাশিত হয়নি, হয়তো বা সেভাবে উদ্যোগও নেওয়া হয়নি। আমরা শুধুমাত্র বৈদিক-যৌনতা বিষয়ের (প্রাচীন সাহিত্যে যৌনাচার বিষয়ক কিছু শব্দ, বর্তমান সময়ের আনোনদোবাজারের অর্থাৎ যেখানে মানুষ আনন্দ করতে আসে, সেই নিষিদ্ধপল্লির কিছু শব্দ এবং সংসার জীবনের যৌনতাবিষয়ক শব্দ নিয়ে তৈরি এই শব্দকোষটি।
ফেলে আসা সময়ের কলকাতা নিয়ে নতুন করে আবার একটা বই, মানেই সেখানে নতুন তথ্য এসেছে, এমন নয়। বরং নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনাকে বিশ্লেষণ, বর্তমান সময়ের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করার চেষ্টা এই বই। চটজলদি যোগাড় করে পরিবেশন করা তথ্য নয়, পুরোনো সময়ে লেখার নতুন করে টিপ্পনি করাও নয়, বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে অতীতকে ফিরে দেখা, অল্প আলোচিত কিছু টুকরো ঘটনার পুনর্নির্মাণ করার চেষ্টা এটি। ইতিহাস যে শুধু ফিসফিস করে কথা বলে না, বর্তমান সময়ের নিকটতম প্রতিচ্ছবি হয়ে বিরাজ করে, সেকথা প্রমাণের চেষ্টাও রয়েছে অবশ্য। কলমের গুণমান কিংবা মসৃণ পাঠের আগাম নিশ্চয়তা না থাকলেও, পাঠকের কৌতূহল বাড়ানোর গ্যারান্টি থাকছেই
Kalimayer Boma : Abhishek Chattopadhyay
Pages : 112
কালীমায়ের বোমা : অভিষেক চট্টোপাধ্যায়
সারাংশ : অগ্নিযুগে বাংলার জটীল রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি, সশস্ত্র সংগ্রামকে যে পথে চালিত করেছিল, তার অন্যতম অনুষঙ্গ ছিল শক্তি আরাধনা। তাই সেই গুপ্তসমিতির গোপন অস্ত্র কারখানাও আশীর্বাদ চেয়েছিল বঙ্গীয় ধর্ম অভ্যাসে শক্তির স্বরূপ, দেবী কালিকার কাছে। সেই সূত্রেই, তাঁদের তৈরি ইংরেজ প্রশাসনের ঘুম কেড়ে নেওয়া বোমার নাম হয়েছিল ‘কালীমায়ের বোমা’। অভিষেক চট্টোপাধ্যায়ের নিবিড় ও অনুসন্ধিৎসু কলমে সেই বিস্মৃত ইতিহাসের যুগোপযোগী অনুসন্ধান।
ভাগ্যের ফেরে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করা তিন শিক্ষার্থী, আধুনিক চাষি হতে চলে আসে গ্রামে। উত্তরবঙ্গের এই গ্রাম এখনও উত্তরাধুনিকতার ছোঁয়া পায়নি। হ্যাঁ, স্মার্ট ফোন সবার হাতে আছে। তবে সেই স্মার্ট ফোনে অন্যের স্মার্টনেস দেখা আর নিজে স্মার্ট হবার মধ্যে ঢের তফাৎ।
এরই মধ্যে ওদের তিনজনকে এমন এক ঘটনার সামনে পড়তে হয় তাতে সকল প্রকার আধুনিকতার ভিত নড়ে ওঠে শিহাবের। চোখের সামনে বান্ধবীর সঙ্গে ঘটে যাওয়া অদ্ভুত ঘটনা দেখে কিছুতেই সেসবকে উড়িয়ে দিতে পারে না শিহাব। গ্রামের মনু মাস্টারের ক্ষমতার পরিচয় পেয়ে আগ্রহ বেড়ে যায় তার। একটু চেষ্টাতেই সে আলাপ জমিয়ে ফেলে প্রায় নিঃসঙ্গ মনু মাস্টারের সঙ্গে।
মনু মাস্টারের কাছ থেকেই শিহাব শুনতে পায় লাল মিয়া ফকিরের নাম। সেই ছয় পুরুষ আগের ফকিরের ক্ষমতা এখনও ব্যবহার করে চলেছে মনু মাস্টার। লাল মিয়া ফকিরের আলোচনায় ওরা চলে যায় দেড়শ বছর পেছনের সেই প্রাচীন বাংলায়।
তখন লাল মিয়া ফকিরের বাল্যকাল। ফকিরি ও তন্ত্রের দুনিয়ায় কেবল তার পথচলা শুরু হয়েছে। হঠাৎ করে সেই অঞ্চলে হারিয়ে যেতে থাকে আট থেকে দশ বছরের বালকেরা, হারিয়ে যাবার কিছুদিন পরে পাওয়া যায় তাদের প্রাণহীন শক্ত দেহ। কিন্তু কোনোরকম আঘাতের চিহ্ন সেই দেহে থাকে না। রূপগড়ের জমিদার সুখেন মজুমদার রোগশয্যা ছেড়ে হঠাৎ স্বাভাবিক চেহারায় কীভাবে বেরিয়ে আসেন? পিশাচ-সিদ্ধ মহা শক্তিশালী তান্ত্রিক নিশিকান্তের ক্ষমতা এবার কোন পিশাচকে জাগাতে ব্যবহৃত হচ্ছে? রূপগড়ে অন্দরে নিয়মিত গুমরে ওঠে কার কান্না ধ্বনি? ধীরে ধীরে আলোকে ক্রমশ সংকুচিত করে চলে অন্ধকার।
লাল মিয়া ফকির ছেলেমানুষ। কিন্তু একসময় সেই ঘন কালো অন্ধকারের সামনে সে ছাড়া দাঁড়ানোর মতো আর কেউ রইল না। বালক লাল মিয়া ফকির কি পারবে, সেই অন্ধকারের রেশ মুছে দিয়ে ভোরের আলো ফোটাতে?
Author : Somabrata Sarkar
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
কাপালিক তান্ত্রিক যোগী কথা
ফের জ্বলছে কাশ্মীর। চারদিকে রক্তের গন্ধ। মৃত্যুর মিছিল ভূস্বর্গে। চিনারের বন পেরিয়ে যে হাওয়া সর্বাঙ্গ ছুঁয়ে ছুঁয়ে যায় সে হাওয়ায় আজ তীব্র বারুদের গন্ধ। সে হাওয়া অন্য এক ভারতের তীক্ষ্ণ হাহাকার আর সর্বগ্রাসী ক্ষোভের কথকতা শুনিয়ে যায়! কাশ্মীর মানে, বিধ্বস্ত নিরাপত্তা, সম্মান। ভূমিপুত্রদের সকলের নাম একযোগে অঘোষিত জঙ্গি তালিকায় তুলে দেওয়া! রাস্তায় বেরোলেই পদে পদে তল্লাশি আর উর্দিধারীদের শরীর ও চোখের চাউনি থেকে ঝরে পড়া অপমান। জনজীবন বিপর্যন্ত হওয়াটা তো বাইরে থেকে চোখে পড়ে! গোটা মানবজমিন যে তছনছ হয়ে যাচ্ছে, তা আমার ‘নিরাপদ’ আশ্রয়ে বসে টের পাই কই। এই ভূস্বর্গে দমবন্ধ হয়ে আসে!
ম্যাও এর পর আসছে স্বয়ম্ভু সেনের দ্বিতীয় রহস্য কাহিনি ” কথাকলি কোথায়?”
এম এল এ সোমেন সরকার, একসময় শিশুপাচারের সঙ্গে নাম জড়িত থাকলেও প্রমাণ মেলেনি। গুপ্ত খবর, এখন মেয়েপাচারের সঙ্গেও নাকি যুক্ত। তাঁরই একমাত্র মেয়ে কথাকলি। নিরুদ্দেশ। পাচারকারীর মেয়েই পাচার হয়ে গেল? নাকি খুন? পালিয়েও যেতে পারে। কিন্তু কেন? দায়িত্ব বর্তাল গোয়েন্দা স্বয়ম্ভু সেনের কাঁধে। রহস্যের কানাগলি বেয়ে ছুটতে ছুটতে কেঁচো খুঁড়তে বেরিয়ে এল কালসাপ। কে? কেন? কীভাবে খেলছে? খেলার মধ্যে চলছে নাকি অন্য খেলা? এ শহরের কাছে গোয়েন্দা স্বয়ম্ভু হয়ে উঠল পর্নস্টার। আরও মর্মান্তিক, সহকারী শিবাঙ্গী বসুর শ্লীলতাহানি!
উনিশ বছর পর আসতে শুরু করল অদ্ভুত সব চিঠি। আইনজীবী আহমেদ মুনতাসির তপুর অতীত খুঁড়ে বের করছে কেউ।
উনিশ বছর আগে গাজীপুরে এক রিজর্ট থেকে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল তার কয়েকজন বন্ধু। এদের মধ্যে ছিল তার বোনও। তার লাশ পাওয়া যায়নি। লাশ পাওয়া যায়নি বন্ধু রাহাত শরিফেরও।
উনিশ বছর পর পাওয়া গেল নিখোঁজ রাহাতের লাশ। নাম পাল্টে এত দিন বেঁচে ছিল সে! তাহলে কি তপুর বোন রাত্রিও বেঁচে আছে?
উনিশ বছর আগে তপুকে ছেড়ে গিয়েছিল অদিতি। অনেক চেষ্টা করেও তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনি, হঠাৎ তার জীবনে নতুন করে আবির্ভূত হলো সে।
কেন?
কারাই বা খুঁড়ে বের করছে তার পরিবারের গোপন এক ইতিহাস?
সন ১৭৫১। বাবার মৃত্যুর পর শুভাকাঙ্খী মি. ক্যাম্বেলের পরামর্শে ডেভিড ব্যালফুর রওনা দেয় শ জমিদারবাড়ির উদ্দেশে। মনে আশা, বাপ-মা হারা হতভাগ্য জীবনে যদি একটু হাল ফেরে। কিন্তু ইষ্টদেবতা যে অন্য কিছু পরিকল্পনা করে রেখেছিলেন ডেভিডের জন্য!
ভাগ্যের চাকা ঘোরে ঠিকই, কিন্তু তার ইচ্ছানুসারে নয়। ঘটনাচক্রে ডেভিডের জীবন জড়িয়ে যায় রাজদ্রোহের অভিযোগে অভিযুক্ত অ্যালান স্টুয়ার্ট ব্রেকের সঙ্গে। এদিকে অ্যালানও ডেভিডের কাহিনি জানতে পেরে তাকে তার লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে বদ্ধপরিকর। কিন্তু কীভাবে হবে সেই অসাধ্য সাধন?
ডেভিড ব্যালফুরের সেই বিচিত্র অভিযান নিয়েই স্কটল্যান্ডের পটভূমিকায় রবার্ট লুই স্টিভেনসনের ইতিহাসাশ্রয়ী উপন্যাস ‘কিডন্যাপড’।
প্রিবুকিং চলবে ১০ আগস্ট ২০২৫, রাত বারোটা পর্যন্ত।
#কিশোরবন্ধু_১৪৩২
অবশেষে দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে আগামী ১১ আগস্ট ২০২৫ প্রকাশিত হতে চলেছে সেরা কিশোর বার্ষিকী কিশোরবন্ধুর তৃতীয় সংখ্যা। পাঠকের চাহিদার কথা মাথায় রেখে সাতটি পূর্ণাঙ্গ উপন্যাস, পাঁচটি উপন্যাসিকা, তেরোটি ছোটোগল্প, প্রবন্ধ, কমিকস, ছড়া ও কবিতা সম্বলিত ৩৯৬ পাতার সুবৃহৎ এই পত্রিকার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র ৩৪৯ টাকা। সমকালীন প্রথিতযশা লেখকদের পাশাপাশি প্রতিশ্রুতিবান নবীন লেখনীর সন্ধান করে এই দু-মলাটে সংকলিত করা হয়েছে। সব মিলে এবারের সংখ্যাটি আবালবৃদ্ধবনিতা নির্বিশেষে সমস্ত পাঠকের মনোহরণ করতে পারবে বলেই আমাদের বিশ্বাস।
শুধু তা-ই নয়, যদি পত্রিকা প্রকাশের পূর্বেই আপনারা প্রিবুকিং করেন, তবে বিশেষ ছাড়ে “কিশোরবন্ধু” আপনার বাড়িতে বসে সংগ্রহ করতে পারবেন।
বেরোবে আগষ্টের মাঝামাঝি ।
ইন্টারনেটের যুগে বিজ্ঞানের পত্রিকা ৪৫ বছরে…এটা জনমানসে বিজ্ঞানচেতনা বাড়িয়ে তোলার একটা নিরন্তর লড়াই যা অঙ্কুরিত হয়েছিল 1980 সালে… ৪৫ বছরে বিজ্ঞান প্রায় সব ক্ষেত্রে কৃত্রিমমেধার ব্যবহার দেখাতে শুরু করেছে, ইন্টারনেট থাকবে…ছাপার অক্ষরে বিজ্ঞানের পত্রিকাও থাকবে…
Klanto Uter Cholachol
Prithwi Basu
ক্লান্ত উটের চলাচল
Mandas
Bengali book
বিষয়: নস্টালজিয়ার তিন দশক, সত্তর থেকে নব্বই
Specifications
Binding
Hard Board
Publishing Year
2025
2025
0.5kg
