Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
Brun sen
ISBN
9789392216930
Language
Bengali
Publisher
Mousumi
Publishing Year
2025
Biswasahitya Comics - বিশ্বসাহিত্য কমিক্স
Muslim Mohila Monisha - মুসলিম মহিলা মনীষা
Asesh Samares - অশেষ সমরেশ
Guptahatya ( Shaon ) - গুপ্তহত্যা ( শাওন )
Ptitabrrittir Utts Sndhane Unis Stker Bangla - পতিতাবৃত্তির উৎস সন্ধানে : উনিশ শতকের বাংলা
AAMAR KABITA JIBAN - আমার কবিতা জীবন
Asikaal-অসিকাল
Comics Samagra -কমিক্স সমগ্র 2
দ্য আর্মি অব দ্য ইন্ডিয়ান মুঘলস The Army Of The Indian mughals
Kiriti Roy- কীর্তি রায়
Noksalbari Akti Mulayon - নকশালবাড়ি একটি মূল্যায়ন
Amar Protibader vasa - আমার প্রতিবাদের ভাষা
PRATNATATHYA | প্রত্নতথ্য-Prasenjit Dashgupta
Madhumoy Tamaras - 3 মধুময় তামরস - ৩
Bangla Theatarer Potbhumi Ebong Bikash 5 - বাংলা থিয়েটারের পটভূমি প্রতিষ্ঠা এবং বিকাশ ৫
Professor Challenger Samagra / প্রফেসর চ্যালেঞ্জার সমগ্র
Kishore Bharati - কিশোর ভারতী- কমিক্স সমগ্র ১
Chini Kahini By Sumita Das - চিনি কাহিনী ( সুমিতা দাস )
Danny Detective 3 - ড্যানি ডিটেক্টিভ ৩
Mahabharat Murders - মহাভারত মার্ডারস
Magajdakhal-মগজ দখল
Banglar Tantra - বাংলার তন্ত্র
The Murder of Roger Ackroyd - দ্য মার্ডার অফ রজার অ্যাকরয়েড
True Crime : ট্রু ক্রাইম Tamoghna Naskar
Biswasahitya Comics - বিশ্বসাহিত্য কমিক্স
Muslim Mohila Monisha - মুসলিম মহিলা মনীষা
Asesh Samares - অশেষ সমরেশ
Guptahatya ( Shaon ) - গুপ্তহত্যা ( শাওন )
Ptitabrrittir Utts Sndhane Unis Stker Bangla - পতিতাবৃত্তির উৎস সন্ধানে : উনিশ শতকের বাংলা
AAMAR KABITA JIBAN - আমার কবিতা জীবন
Asikaal-অসিকাল
Comics Samagra -কমিক্স সমগ্র 2
দ্য আর্মি অব দ্য ইন্ডিয়ান মুঘলস The Army Of The Indian mughals
Kiriti Roy- কীর্তি রায়
Noksalbari Akti Mulayon - নকশালবাড়ি একটি মূল্যায়ন
Amar Protibader vasa - আমার প্রতিবাদের ভাষা
PRATNATATHYA | প্রত্নতথ্য-Prasenjit Dashgupta
Madhumoy Tamaras - 3 মধুময় তামরস - ৩
Bangla Theatarer Potbhumi Ebong Bikash 5 - বাংলা থিয়েটারের পটভূমি প্রতিষ্ঠা এবং বিকাশ ৫
Professor Challenger Samagra / প্রফেসর চ্যালেঞ্জার সমগ্র
Kishore Bharati - কিশোর ভারতী- কমিক্স সমগ্র ১
Chini Kahini By Sumita Das - চিনি কাহিনী ( সুমিতা দাস )
Danny Detective 3 - ড্যানি ডিটেক্টিভ ৩
Mahabharat Murders - মহাভারত মার্ডারস
Magajdakhal-মগজ দখল
Banglar Tantra - বাংলার তন্ত্র
The Murder of Roger Ackroyd - দ্য মার্ডার অফ রজার অ্যাকরয়েড
True Crime : ট্রু ক্রাইম Tamoghna Naskar
Klanto Uter Cholachol
Prithwi Basu
ক্লান্ত উটের চলাচল
Mandas
Bengali book
Bar Bar Mager Muluk
By Biswajit ray
Mandas
পটকথা
মনুষ্য সমাজ গঠনে নারী-পুরুষ সৃষ্টির কথায় মনু তাঁর সংহিতায় (১৩২) লিখেছেন—’স্রষ্টা নিজের দেহ দ্বিধা বিভক্ত করে অর্থভাগে পুরুষ হলেন, অপর অর্ধে নারী হলেন। প্রথম দিকে সন্তান জন্ম বিষয়ে – পুরুষ কার কী ভূমিকা তা মানুষ বুঝে উঠতে পারেনি। মানুষ গোষ্ঠীবদ্ধ হল। গোষ্ঠী বা কৌম ভেঙে যখন পরিবারের সূচনা হয় তখন নারীর উপর পুরুষের স্বত্বাধিকার সমাজ মেনে নেয়।
একটা সময় ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্র এই বর্ণে বিভক্ত করা হয়। কর্মানুসারে। ‘ব্রাহ্মণদের জন্য অধ্যাপনা, অধ্যয়ন, যজন যাজন, দান ও প্রতিগ্রহ’ এবং ‘ক্ষত্রিয়ের কর্ম লোকরক্ষা, দান, যজ্ঞ, অধ্যয়ন’ ও “বৈশ্যের কর্ম পশুপালন, দান, যজ্ঞ, অধ্যয়ন, সুদে অর্থ বিনিয়োগ ও কৃষিকর্ম বলা হয়েছে। শূদ্রের কর্মের কথা বলা হয়েছে— তা হল এই সকল বর্ণের অসুয়াহীন সেবা করা’ (মনুসংহিতা ১/৮৮/১১)।
সমাজবন্ধনকে দৃঢ় রাখতে সামাজিক নিয়মে বলে দেওয়া হয়েছিল। “কোনো বর্ণের পুরুষ অন্য বর্ণের স্ত্রীকে বা এক বর্ণের স্ত্রী অন্য বর্ণের পুরুষের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবে না।’ কিন্তু কাম এত প্রবল যে তা আইন করে রক্ষা করা যায়নি। মনু তাঁর সংহিতায় (২/২১৫) জানিয়ে রেখেছেন, ‘মা, বোন বা মেয়ের সঙ্গে শূন্য গৃহাদিতে পুরুষ থাকবে না। শক্তিশালী ইন্দ্রিয়সমূহ বিদ্বান লোককেও বশীভূত করে।’
এই সূত্রে মনে করা যেতে পারে ঋগ্বেদে (১০/৬১/৫, ৭) নাভানেদিষ্ট সূক্তের পিতা-কন্যার অবৈধ সম্পর্ক। ঋগ্বেদে (১০/১০) যম-যমী সংবাদ সূক্তের বিষয় ভাই-বোনের মধ্যে সম্পর্ক। পুরুষের নারীর খোলাখুলি যেমন ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে (ঋগ্বেদ ৭/৮০/২), তেমনি সূর্য ঊষার উপপত্তি ‘জারোন’ বারে বারে ব্যবহৃত অংশ থেকে প্রণয়ের চিত্র বহুবার পাওয়া গেছে। ঋগ্বেদে (৭/৫৫/৫-৮) নারী হরণের উল্লেখ রয়েছে, জনৈক পুরুষ প্রেমিকাকে সময় প্রার্থনা করে সমস্ত পরিবার ঘুমে ঘুমিয়ে পড়ে। কুকুরগুলো পর্যন্ত ঘুমিয়ে যাতে সে নির্বিঘ্নে প্রেমিকাকে নিয়ে পালাতে পারে।
বৈদিক পুরুষের অধিকার ছিল একাধিক পত্নী এবং অসংখ্য উপপত্নী রাখা এবং গণিকার কাছে যাবার, স্ত্রীর উপপত্তি রাখার অধিকার ছিল না। উপপতিকে ধ্বংস করার জন্য উপাচার ক্রিয়ার বিধান দেওয়া বৃহদারণ্যক উপনিষদে (৪/৪/১২)। সময় নারীকে রাখা যেত, কেনা যেত, করা যেত, হলেও তখন যৌতুক হিসেবে নারীকে দেওয়া আবার উপহার হিসেবে যেত। উচ্চবর্ণের ব্রাহ্মণদের সবরকম বিধবাবিবাহ ও বহুবিবাহ করার যে অধিকার পেয়েছিল তা পরে হারিয়েছে। আর্যেরা যখন কৃষিজীবী হয়ে পড়ে, তখন জীবন সম্বন্ধে তাদের একটা নতুন দৃষ্টিভঙ্গির সৃষ্টি হয়। তাঁরা বললেন নারী হল ক্ষেত্র, আর
পুরুষ তার মধ্যে বীজ বপন করে। মনু যখন সংহিতা রচনা করেন
তখন তিনিও সেই কথাটিই বলেন এভাবে— ‘নারী ক্ষেত্রস্বরূপ, পুরুষ
বীজস্বরূপ। ক্ষেত্র ও বীজের মিলনে সকল দেহীর উৎপত্তি হয়’ (৯/৩৩)। নারীকে ক্ষেত্ররূপে বর্ণনা করে একই সঙ্গে ব্যভিচারের তথ্যকে জুড়ে দেন এভাবে— ‘এক বীজ যখন উপ্ত করা হয় তখন তাতে অন্য শস্য জন্মে না। যার বীজ উপ্ত হয়, তাই জন্মে’ (৯/৪০)। সুতরাং ‘প্রাজ্ঞ, শিক্ষিত, জ্ঞানবিজ্ঞানজ্ঞ, দীর্ঘায়ুকামী ব্যক্তি কর্তৃক পরস্ত্রীতে বীজ কখনও উপ্ত হওয়া উচিত নয়’ (৯/৪১)। ‘যারা ক্ষেত্রস্বামী নয়, বীজের মালিক, তারা পরের ক্ষেত্রে বীজবপন করলে উৎপন্ন শস্যের মালিক হয় না’ (৯/৪৯)। যেমন অন্যের গাভীতে একশো বাছুর উৎপাদন করলেও সেই বাছুরগুলি গাভীর মালিকেরই হয়। বৃষ স্বামীর নয়। বৃষের যে তা বৃষ স্বামীর পক্ষে নিষ্ফল’ (৯/৫০); ‘তেমনি স্ত্রীর স্বামী-ভিন্ন ব্যক্তি পরস্ত্রীতে বীজবপন করলে যার বীজ সে ফল লাভ করে না’ (৯/৫১); ‘জলের ঢেউ ও বায়ু দ্বারা চালিত বীজ যার ক্ষেত্রে অঙ্কুরিত হবে, সেই বীজ ক্ষেত্রস্বামীরই হবে, বপনকারী ফললাভ করে না’ (১/৫৪)।
ক্ষেত্র-নারী, ক্ষেত্রের ফসল অর্থাৎ অবৈধ সন্তানের মালিকানা ক্ষেত্রস্বামী হিসেবে নারীর। তাই ব্যভিচারের ক্ষেত্রবীজের ফসল দিয়েই পৃথিবীর আদিমতম নতুন সংসার তৈরি হয়ে ছিল—নাম বেশ্যালয়।
ঋগ্বেদ থেকে বর্তমান কাল পর্যন্ত যৌনতা ব্যভিচার নিয়ে তৈরি হয়েছে নানান শব্দ, সম্ভবত সেই সংখ্যা আজ পর্যন্ত একত্রে প্রকাশিত হয়নি, হয়তো বা সেভাবে উদ্যোগও নেওয়া হয়নি। আমরা শুধুমাত্র বৈদিক-যৌনতা বিষয়ের (প্রাচীন সাহিত্যে যৌনাচার বিষয়ক কিছু শব্দ, বর্তমান সময়ের আনোনদোবাজারের অর্থাৎ যেখানে মানুষ আনন্দ করতে আসে, সেই নিষিদ্ধপল্লির কিছু শব্দ এবং সংসার জীবনের যৌনতাবিষয়ক শব্দ নিয়ে তৈরি এই শব্দকোষটি।
অনন্যা দাস বাংলা ভাষায় প্রকাশিত গুরুত্বপূর্ণ পত্রপত্রিকার নিয়মিত লেখক। বাংলা, ইংরেজি ও হিন্দি ভাষায় সৃজনশীল রচনার সঙ্গে তিনটি। ভাষাতেই পারস্পরিক অনুবাদের কাজ করেন। বর্তমানে স্বামী ড. অরুণাংশু দাশ-এর সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়ায় বসবাস করেন এবং পেন স্টেট ইউনিভার্সিটিতে কর্মরত ।
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Manas Bhandari
Weight – 0.2kg
Binding – Hard Bound
কলেজস্ট্রীট কফি হাউস
ফেলে আসা সময়ের কলকাতা নিয়ে নতুন করে আবার একটা বই, মানেই সেখানে নতুন তথ্য এসেছে, এমন নয়। বরং নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনাকে বিশ্লেষণ, বর্তমান সময়ের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করার চেষ্টা এই বই। চটজলদি যোগাড় করে পরিবেশন করা তথ্য নয়, পুরোনো সময়ে লেখার নতুন করে টিপ্পনি করাও নয়, বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে অতীতকে ফিরে দেখা, অল্প আলোচিত কিছু টুকরো ঘটনার পুনর্নির্মাণ করার চেষ্টা এটি। ইতিহাস যে শুধু ফিসফিস করে কথা বলে না, বর্তমান সময়ের নিকটতম প্রতিচ্ছবি হয়ে বিরাজ করে, সেকথা প্রমাণের চেষ্টাও রয়েছে অবশ্য। কলমের গুণমান কিংবা মসৃণ পাঠের আগাম নিশ্চয়তা না থাকলেও, পাঠকের কৌতূহল বাড়ানোর গ্যারান্টি থাকছেই
সুপ্রাচীন কাল থেকেই ভারতবর্ষে কৃষ্ণ উপাসনার ধারা প্রচলিত।কৃষ্ণবাদের উৎপত্তি ও বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যমে কৃষ্ণের বিগ্রহ নির্মিত হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম দারুবিগ্রহ। অবিভক্ত বাংলার নানা অঞ্চলে কৃষ্ণের বিভিন্ন দারুবিগ্রহ রয়েছে। এর মধ্যে কিছু বিগ্রহের বয়স আনুমানিক পাঁচশো বছর। শ্রীচৈতন্যদেবের ভক্তি আন্দোলনের মাধ্যমে এই দারুবিগ্রহ নির্মাণের ধারা আরও বৃদ্ধি পায়। বর্তমান গ্রন্থটিতে বাংলার নানা প্রান্তের কৃষ্ণের বিচিত্র দারুবিগ্রহ ও তার ইতিহাসকে এক ভিন্ন সাংস্কৃতিক দৃষ্টিকোণ থেকে অনুসন্ধান করার চেষ্টা করা হয়েছে।
Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Language
Bengali
Binding
Hardcover
Pages
367
Publisher
Tuli Kalam
Publishing Year
2025
Author : SriVijaychandra Majumder
Binding : Hardcover
Language : Bengali
Publisher : KHORI PRAKASHANI
Author – Kanan Debi
Binding: Hard Board
ISBN: 978-81-93435-11-3
Pages: 67
কবি’র লোকসাধারণের কবিতার নতুন সংযোজন ‘আমরি বাংলা ভাষা’। এই সংকলনে উঠে এসেছে লোক সাধারণের বহুমাত্রিক জীবনের বহুবর্ণরঞ্জিত কথকতা। সংকলনে জায়গা পেয়েছে ২৩টি কবিতা। এর মধ্যে কবি’র জননন্দিত কবিতা ‘মৃণালের পত্র’ কে নিয়ে রয়েছে একটি শ্রুতিনাটক। কবি’র কলমে এই প্রথম কোনো কবিতা সংকলনে প্রকাশিত হল শ্রুতিনাটক। কবি এই প্রত্যয়ে গভীরভাবে বিশ্বাসী যে লোকসাধারণের কবিতা’কে কোনো দেশ কালের সংকীর্ণ গণ্ডীর মধ্যে আবদ্ধ করা যায় না। এর ব্যাপ্তি সর্বজনীন। তাই এই সংকলনে বাংলার লোকসাধারণের সঙ্গে রয়েছে সুদূর আমাজনের বৃষ্টি অরণ্যের পরিবেশ সংরক্ষণের আদিবাসী আন্দোলনের নেত্রী নেমস্তে নেঙ্কিমোর কথা, আছে এই উপমহাদেশের মরুপাহাড়ের মৃত্যুঞ্জয়ী কবি তরুণী নাদিয়ার কথা, আছে তৃতীয় বিশ্বের শিশুমুক্তির অধিনায়ক ইবাবুল মাসিন’কে নিয়ে লেখা ‘এক শ্রমিক শিশুর জবানবন্দি’। এই সংকলনে লোকসাধারণের বাঁচন লড়াইয়ের পাশাপাশি তাদের ভালোবাসাকেও অন্য এক মাত্রায় পৌঁছে দিয়েছেন কবি। তাই ‘ছাড়বাড়’ কবিতায় কি অবলীলায় মেয়েটি বলছে, ‘আমার কাঠকুড়াতে বেলা গেল / ভাতখাওকী বেলা / আমার ভাত রাঁধতে বেলা গেল / ঘুঘু ডাকা বেলা / ও সোঁদাল ভোমারা রে….. আমার মাথার। কিরা বলি তোকে / …. তুই দেখা হলে বলে দিবি উহাকে / আমি শালবনে দড়ি লিব | তবু নাই দেখব সতীনকে / আমার ভালোবাসায় গড়া ঘরে। / আমি নাই দেখব সতীনকে।’
Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
Brun sen
ISBN
9789392216930
Language
Bengali
Publisher
Mousumi
Publishing Year
2025
Bharatpathik Raja Rammohan Roy er ek mulyaban grantha…
আমাদের পূজা -পার্বণ অসংখ্য। স্থান বা অঞ্চলভেদে পার্বণের ভেদও রয়েছে। পূজা -পার্বণের উৎপত্তি ও প্রকৃতি না জানলে সঠিক ইতিহাস অজ্ঞাত থেকে যায়। লেখক এই গ্রন্থে সাবলীল ভাষায় কতকগুলি প্রসিদ্ধ পূজা -পার্বণের উৎপত্তি ও প্রকৃতি বর্ণনা করেছেন। এই বর্ণনা থেকে পূজা -পার্বণের প্রকৃত প্রয়োজনীয়তা সঠিকভাবে প্রতীয়মান হয়। স্মৃতি ও পুরাণের মাধ্যমে কি অপূর্ব কৌশলে আমাদের ইতিহাস জনসাধারণের মধ্যে প্রচারিত হয়ে চলেছে তা পাঠক এই গ্রন্থ পাঠে অবগত হবেন।
লোকায়ত উৎসবে – গাজনে – চড়কে -ষষ্টীতলায়- কাবায় শাক্ত পীঠস্থানে পাথরের অশেষ ভুমিকার কথা সর্বজন বিদিত। গীতা -চন্ডী- ভাগবত – উপনিষদ -রামায়ণ – মহাভারতের আলোকে অজস্র ছবির সঙ্গে দেবাত্মা পাথরের মধ্যে মানবত্ব বিশ্লেষণ।
বইয়ের কথা
দেবাঞ্জন প্রথম ভূতবাংলোটার কথা শুনেছিল এক ঝড়বৃষ্টির সন্ধেবেলা। ট্রেনে টাটানগর যাওয়ার পথে একজন বয়স্ক লোকের মুখ থেকে। লোকটা কথায় কথায় বলেছিল গোরুমারা জঙ্গলের গভীবে একটা ভাঙা বাংলো আছে। লোকে বলে ওটা ‘হান্টারসাহেবে ভূতব্যাংলো’। শুনেই দেবাংও ঠিক করল অয়নকে নিয়ে যে ভূষ দেখতে যাবে ওই বাংলোটায়। লোকটার মুখ থেকে শুনল, ওই বাংলোয় এখনও হান্টারসাহেবের ভূতের দেখা পাওয়া যায়। খুঁজতে-খুঁজতে লাটাগুড়িতে গিয়ে ওরা দেখা পেয়ে গেল মতিমুকুন্দ খটুয়ার সঙ্গে। গরুমারা জঙ্গলটা তার নখদর্পণে। যে গোরুমারা জঙ্গলের অনেক অজানা খবরও জানে। অন্ধকার ঘনিয়ে আসা এক বিকেলে দেবাংশু আর অয়ন মতিমুকুন্দর সঙ্গে একটা টোটোয় চড়ে চলল গোকুমারা জঙ্গলে সেই বাংলোর খোঁজে। তখন জঙ্গলের মাথায় রূপরূপ করে অন্ধকার নামছে। গভীর জঙ্গলে হান্টারসাহেবের সাদা ঘোড়া বিরহীর সমাধিটা পেথেতেই মতিমুকুন্দ বম মেরে দাঁড়িয়ে পড়ল। তারপর হাত তুলে অ্যাসবেস্টসের বড়-বড় ভাঙা জানলাওলা একচালা বাড়িটা দেখিয়ে ঘড়ঘড়ে বলব, ‘ওই হান্টারসাহেবের ভূতবাংলো’ তারপর।
লেখক পরিচিতি
রতনতনু ঘাটীর জন্ম ১৮৯৫৩ খ্রিস্টাব্দের ৩০ জুন মেদিনীপুরে। বাবা স্বর্ণত সন্তোষকুমার, যা সুভদ্রা। স্নাতকোত্তর পড়াশোনা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে আনন্দবাজার পত্রিকায় চাকরি। ২০১৩ খ্রিস্টাব্দে ‘আনন্দমেলা’ পত্রিকার সহ-সম্পাদকের। পদ থেকে অবসর গ্রহণ। একালের জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক। সত্তরটিরও বেশি বই প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হয়েছে পনেরোটি কিশোরদের বই। ইংরেজি ও ওড়িয়া ভাষায় লেখা অনূদিত হয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁর লেখা ভুতের গল্প-উপন্যাস পাঠকদের মন জয় করেছে। ‘কমিকস দ্বীপে টিনটিন’ বইটির জন্যে শিশুসাহিত্যে পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ‘উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী পুরস্কার’। পেয়েছেন দ্য এশিয়াটিক সোসাইটি অফ কলকাতা এবং পারুল প্রকাশনীর যৌথ ‘শিশুসাহিত্য পুরস্কার’, হলদিয়া পৌরসভার নাগরিক সংবর্ধনা। পেয়েছেন ‘আন্তজার্তিক রূপসীবাংলা পুরস্কার’, ‘নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী স্মৃতি পুরস্কার’, ‘মেদিনীপুর রত্ন সম্মান’ ছাড়া আরও অনেক পুরস্কার। এ পর্যন্ত লন্ডন, প্যারিস, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ড, জার্মানি, বেলজিয়াম, ভেনিস, ইতালি, রোম, মাউন্ট তিতলিস, সুইজারল্যান্ড, আমস্টারডাম, ব্রাসেলস, বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর অনেক দেশ ভ্রমণ করেছেন।
‘টাপুর টুপুর’ শারদীয়া ১৪৩২। সম্পাদক, শ্রী মধুসূদন ঘাটী। দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদটি এঁকেছেন শিল্পী সুব্রত মাজি। থাকছে আমার গল্প : মিথ্যা বলার খেসারত…
এক সময় একদল আফগান এবং পাকিস্তানি শিখ পরিবার নিরাপত্তার খাতিরে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারা ভেবেছিলেন এই দেশে নিরাপদের তারা বসবাস করতে পারবেন। কিন্তু ১৯৮৪ সালের নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে শুরু হয় ভারতবর্ষের ইতিহাসের এক লজ্জাজনক অধ্যায়। আজ ১৯৮৪ সর্দার গদ্দার হে এর এই পর্বে তুলে ধরেছি এরকমই এক শিখ পরিবারের কাহিনী।যারা ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান থেকে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। কি হয়েছিল সেদিন?
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Panchkari Dey
Weight – 0.4kg
Binding – Hard Bound
রঘু ডাকাত
Publication -Shabdo Prokashon
Author – Tamoghna Naskar
Weight – 0.25kg
Binding – Hard Bound
ট্রু ক্রাইম
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Riju Ganguly
Weight – 0.35kg
Binding – Hard Bound
রহস্যময় দশ
অফিস ট্যুরে গিয়ে অনন্যর পরিচয় হল ঐশানীর সঙ্গে। ভীষণ মুডি আর অনেকখানি রহস্যে ঢাকা এক মেয়ে। অনন্য দূরে থাকতে চেয়ে গেছে প্রতিনিয়ত। ঐশানীকে বুঝতে চেষ্টা করে গেছে। তাকে বোঝা কি খুবই কঠিন? কলকাতা ফিরেই বা দুজনের কী হবে? মেঘছায়ে খুব কম একটা সময়ের গল্প। ওই কম সময়টুকুই অবশ্য মানবজীবনের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ সময়। দেখা যাক শেষ অবধি দুজনের কী হয়..
প্রেমিক একটা আদ্যন্ত হিন্দু – মুসলমান মানব মানবীর প্রেমের গল্প হতে পারতো। অথবা প্রেমিক একটা প্রেমের গল্পই।
করোনাকালের প্রেম। যে সময় সমস্ত দ্বন্দ্বের উপরে মনুষ্যত্বকে ঠাঁই দেওয়ার সময় এল, প্রেমিক সেই সময়ের গল্প। নাসিম একজন রেড ভলান্টিয়ার। করোনার সময় যখন প্রতিটা মানুষ, প্রত্যেকের থেকে দূরে চলে যাচ্ছে, নাসিমরা সেই সময় এগিয়ে এসে মানুষের পাশে দাঁড়ালো। কাউকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া, কাউকে অক্সিজেন দেওয়া, সেই সময়ে তারা কী করেনি?
রাত্রি বা নাসিমের কাহিনি কোভিডের কঠিনতম সময়ের কাহিনি। ওই সময়টাকে ধরার প্রয়াস রইল প্রেমিক উপন্যাসে।
অন্যায়ভাবে হত্যা করা হলো সোলায়মান খাঁ’কে। সুদূর তুরানে বিক্রি হয়ে গেল দুই নাবালক পুত্র। শস্যশ্যামলা বাংলা মায়ের কোল থেকে গিয়ে পড়ল তারা রুক্ষ পাহাড়ের মাঝে ঊষর প্রান্তরে। বালক থেকে কিশোর অবস্থা কাটিয়ে দাসজীবন গড়িয়ে চলে যৌবনের পথে। কে তাদের ফিরিয়ে এনেছিল? কীসের বিনিময়ে দাসজীবন থেকে মুক্তি পান তাঁরা? একজন বাংলার সেরা বীর হয়ে ওঠেন। মুঘল সাম্রাজ্যের সেরা সম্রাটের সাথে প্রথমে হয় শত্রুতার সম্পর্ক। ওদিকে পর্তুগিজদের আধিপত্য। তাদের শত্রু হবেন না বন্ধু হবেন ঈসা? সমসাময়িক ভূঁইয়ারা একজোট হতে পারলেন না কেন? কেদার রায় চাঁদ রায়ের সাথে জোট নষ্ট করার আড়ালে ছিল কোন নারী? সব ঘটনা, কল্পনার মিশ্রণে এগিয়ে গেছে এক কাহিনি। বহু মানুষের সংগ্রামের কাহিনি…
Publication – Shabdo Prokashon
Author – Sankar Chaterjee
Weight – 0.16kg
Binding – Hard Bound
রহস্যময় মনেস্ট্রি
প্রণবেশ রায়, ওরফে পানু তাচ্ছিল্যে পেনো, চাপরাশি হয়ে পত্রিকার অফিসে ঢুকেছিল। পত্রিকার তৎকালীন কর্ণধারের দাক্ষিণ্যে সে সাংবাদিক বনে। পানু রিপোর্টার। কিন্তু স্নেহপরায়ণ মালিকের পুত্রের আমলে সে আর তেমন কল্কে পায় না। বর্তমান মালিক হাঁদু চক্কোত্তি তাকে একরকম বলেই দিয়েছে, যে ভাবেই হোক পত্রিকায় রকমারি ছন্দের কবিতা দিয়ে সে যদি তাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী পত্রিকাটিকে পরাস্ত না করে তাহলে তাকে এই সাধের চাকরিটির মায়া কাটাতে হবে।
হাঁদু চক্কোত্তি আবার ছন্দরসিক। কোত্থেকে একটা পুরনো বাংলা পুঁথি যোগাড় করেছে। তাতে আছে অজ্ঞাত কবিদের লেখা নানান ছন্দের কবিতা। পানুর ওপর ভার পড়ে সেই সব প্রাচীন কবিদের কুলুজী খুঁজে বার করার।
সেই কাজেই পানুর সঙ্গে দেখা হয়ে যায় এক মাথা পাগলা কিন্তু মস্ত গুণী কবির। চরিত্রটি সরাসরি যেন উঠে এসেছে হ-য-ব-র-ল থেকে। তাই সে কখন পেটুক রামু, কখনও ছাপোষা কেরানি, কখনও বা বার্নার্ড পঞ্চাশ, অসিতবরণ, ভোলা নর্তক কিংবা বীরপুরুষ সাহা। অন্তিম অবতারে সে নিত্য গোঁসাই। একই অঙ্গে এতো রূপ! তুখোড় ছান্দসিক ও ছড়াকার।
আসলে কে সে? সেটাই রহস্য। সেটাই ইতিহাস। সেই নিয়েই গল্প। পঞ্চাননমঙ্গলের মতো রুদ্ধশ্বাস না হলেও কাহিনীতে মজা আছে। সম্যক জানতে হলে বইটা পড়া দরকার।
শেষে যা হয় হোক, এই উপন্যাসে প্রাপ্তি শুধু সেটাই নয়। কাহিনী ছাড়াও পুরো আখ্যান জুড়ে এর ছড়িয়ে আছে অজস্র ছড়া। অসম্ভব নিপুণতায় ছড়াগুলো নির্মাণ করা হয়েছে বিভিন্ন ছন্দে। ছন্দের দৃষ্টান্তরূপে গদ্যের মাঝে এলেও ছড়াগুলো কোথাও আরোপিত লাগে না। আর এগুলোকে মূলত ছড়া বললেও তার মাঝেই লেখক রেখে দিয়েছেন রামায়ণ, গীতগোবিন্দ, মেঘনাদবধ কাব্যের কিছু কিছু বাংলা ছন্দরূপ! যা অন্যান্য ছড়াগুলোর লঘুতা থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন।
আছে দৃষ্টান্ত দিয়ে ছন্দের প্রকরণ বোঝানো। অবশ্যই গল্পের মধ্যে, অ্যাকাডেমিক ক্লিষ্টটা নেই তাতে। অথচ গঠন দেখে বোঝা যায় তার পিছনে রয়েছে বিস্তর অধ্যয়ন। পণ্ডিত লোক পাঠ করলে নিশ্চয়ই বুঝবেন। ভুলভ্রান্তি আছে কিনা তাঁরাই বলতে পারবেন।
নিজের বাড়িতে হঠাৎ আত্মহত্যা করেন রাজ্য পুলিশের ডিজি শুভময়।… ছুটি কাটাতে গিয়ে এক অদ্ভুত মানুষের মুখোমুখি হন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের এক বড়োকর্তা।… অথর্ব হয়ে হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা এক বিস্মৃতপ্রায় তদন্তকারী হঠাৎই উধাও হয়ে গেলেন রাতারাতি।… কুলডিহার ঘন জঙ্গলে ঘটে চলেছে সন্দেহজনক কীর্তিকলাপ।… কীসের সংকেত দিচ্ছে আপাতদৃষ্টিতে কোনো যোগাযোগ না থাকা ঘটনাগুলো? এই বইয়ে কি এই ধাঁধার সমাধান সম্ভব?