Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
Brun sen
ISBN
9789392216930
Language
Bengali
Publisher
Mousumi
Publishing Year
2025
কখনও জানতে ইচ্ছে হয়নি, বিভিন্ন প্রকারের মদ কী করে তৈরি হয়? মদ নিয়ে ইতিহাসে কত যুদ্ধ ঘটেছে, আর কীভাবে মদের বাজার তৈরি হয়েছে? মদ খেলে শরীরে কী ঘটে? কেন মানুষ মাতাল হয়? কেন এক-একরকম গ্লাস? বিয়ার কেন তেতো হয়? কী করেই বা বিভিন্ন ককটেল বানায়? কেন সিডি আর মিনারেল ওয়াটারের আড়ালে মদের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়? কোন রাজ্যে আর কোন দেশে মদ সন্তা? কোথায় বা নিষিদ্ধ? দেবতারা কোন মদ খেত? ইসলামে ও বৌদ্ধদের মদ্যসেবন নিষিদ্ধ কেন?
এ ছাড়াও আরও মদ নিয়ে প্রশ্ন আছে? অথচ কাউকে জিজ্ঞেস করতে পারেন না? তাহলে সুরামন্থন করে ফেলুন, এক অবিস্মরণীয় সফরে পেয়ে যান আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর…
চিয়ার্স… (সেটাই বা কেন গ্লাসে গ্লাসে ঠোকাঠুকি করে বলা হয়?)
Weight
0.5 kg
Dimensions
21 × 18 × 2 cm
Author Name
Brun sen
ISBN
9789392216930
Language
Bengali
Publisher
Mousumi
Publishing Year
2025
উনিশ শতকের মনীষীদের লেখায় তাঁদের বাল্যকালের শিক্ষাব্যবস্থার অপূর্ব জলছবি।
ভারতশিল্প বস্তুত একটি মহাসমুদ্রের মতো। তার আছে নানা অঙ্গ, নানা প্রকোষ্ঠ যেমন সৌন্দর্যতত্ত্ব, রীতি, শৈলী,বিবর্তন,কাল বিভাজন, অঞ্চল বিভাজন ইত্যাদি। এই বইটিতে শিল্প – ঐতিহাসিক ড.মলয়শঙ্কর ভট্টাচার্য স্বল্প পরিসরে আলোচনা করেছেন ভারতশিল্পের চর্চার উন্মেষকাল ও তার শিল্পানুসন্ধানীদের কথা, শিল্পের নানান ধারা এবং শৈলী, শিল্পকর্মে জীবনের প্রতিফলনের কথা, ভারতের বাইরে তার প্রসারের কথা এবং আরও অন্যান্য বিষয়।
বৈদিক সভ্যতার উদ্ভবস্থল ছিল প্রাচীন গৌড়-বরেন্দ্রভূমি। লেখক বিভিন্ন তথ্য ও তত্ত্বের সমন্বয়ে গৌড়-বরেন্দ্রর প্রাচীন রাজধানী শোণিতপুর থেকে বস্তিয়ার খিলজী দ্বারা বিজিত লক্ষ্মণাবতীর সন্ধান দিয়েছেন। অজস্র চিত্রসহ এই সুবৃহৎ গ্রন্থটি গৌড়-বরেন্দ্রভূমির প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহ জাগায়।
বাংলার ঐতিহ্যবাহী মধ্যয়ুগের ইসলামী পর্বে পৌঁছে আমরা দেখি, শিল্পধারা ও শিল্পের প্রয়োগশৈলীর ক্ষেত্রে ধ্যান-ধারণার আঙ্গিক, দর্শন ও সংস্কৃতির অভূতপূর্ব সংমিশ্রণ। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও একটি গুণগত পরিবর্তনের ধারা পরিস্ফুট। বাংলার মধ্যযুগে নির্মিত ইসলামী স্থাপত্যগুলি শিল্পীর সৃজনশৈলীর যথার্থ পরিচায়ক। বাংলাদেশের মসজিদগুলির Terracotta Motif সমৃদ্ধ অলংকরণ সম্পর্কে কোনো ঐতিহাসিক দলিল সহজলভ্য নয়। সেইদিক দিয়ে অসংখ্য চিত্রসহ এই গ্রন্থটিকে একটি কালানুক্রমিক দলিল বলা যেতে পারে।
মধ্যযুগ অবসানের পূর্ববর্তী কালপর্বে শৈল্পিক সৃজন- শীলতার এক কালপ লক্ষ্যণীয় প্রস্ফুটনের প্রমাণ পাওয়া যায় দুই সহস্রাধিক মন্দিরের স্থাপত্যশিল্প নিদর্শনসমূহের মধ্য দিয়ে। অজস্র চিত্রসহ এই সুবৃবৎ গ্রন্থটি শিল্পকলার সামাজিকীকরণের এক উজ্জ্বল দলিল।
এতে পাওয়া যাবে জব চার্ণকের সময়ের কলকাতা, সেকালের বাবুসমাজ, রথযাত্রা, দুর্গোৎসব, চড়ক, অন্তর্জলি যাত্রা, সহমরণ, ভৃত্যতন্ত্র, শ্রাদ্ধানুষ্ঠান, বুলবুলির লড়াই, বাংলার শিল্পবাণিজ্য, সপ্তগ্রাম, মারাঠা খাত, কলকাতার ঝড়, জেলে পাড়ার সঙ, রূপচঁদ পক্ষী ও কলকাতা শহরবর্ণন, কলকাতার প্রথম হাসপাতাল, বাংলার হুঁকা, নৌকা, ইত্যাদি বহুবিধ বিষয়। সুচিপত্র রয়েছে দেখে নেওয়া যেতে পারে।
এতে পাওয়া যাবে জব চার্ণকের সময়ের কলকাতা, সেকালের বাবুসমাজ, রথযাত্রা, দুর্গোৎসব, চড়ক, অন্তর্জলি যাত্রা, সহমরণ, ভৃত্যতন্ত্র, শ্রাদ্ধানুষ্ঠান, বুলবুলির লড়াই, বাংলার শিল্পবাণিজ্য, সপ্তগ্রাম, মারাঠা খাত, কলকাতার ঝড়, জেলে পাড়ার সঙ, রূপচঁদ পক্ষী ও কলকাতা শহরবর্ণন, কলকাতার প্রথম হাসপাতাল, বাংলার হুঁকা, নৌকা, ইত্যাদি বহুবিধ বিষয়। সুচিপত্র রয়েছে দেখে নেওয়া যেতে পারে।
এতে পাওয়া যাবে জব চার্ণকের সময়ের কলকাতা, সেকালের বাবুসমাজ, রথযাত্রা, দুর্গোৎসব, চড়ক, অন্তর্জলি যাত্রা, সহমরণ, ভৃত্যতন্ত্র, শ্রাদ্ধানুষ্ঠান, বুলবুলির লড়াই, বাংলার শিল্পবাণিজ্য, সপ্তগ্রাম, মারাঠা খাত, কলকাতার ঝড়, জেলে পাড়ার সঙ, রূপচঁদ পক্ষী ও কলকাতা শহরবর্ণন, কলকাতার প্রথম হাসপাতাল, বাংলার হুঁকা, নৌকা, ইত্যাদি বহুবিধ বিষয়। সুচিপত্র রয়েছে দেখে নেওয়া যেতে পারে।
এতে পাওয়া যাবে জব চার্ণকের সময়ের কলকাতা, সেকালের বাবুসমাজ, রথযাত্রা, দুর্গোৎসব, চড়ক, অন্তর্জলি যাত্রা, সহমরণ, ভৃত্যতন্ত্র, শ্রাদ্ধানুষ্ঠান, বুলবুলির লড়াই, বাংলার শিল্পবাণিজ্য, সপ্তগ্রাম, মারাঠা খাত, কলকাতার ঝড়, জেলে পাড়ার সঙ, রূপচঁদ পক্ষী ও কলকাতা শহরবর্ণন, কলকাতার প্রথম হাসপাতাল, বাংলার হুঁকা, নৌকা, ইত্যাদি বহুবিধ বিষয়। সুচিপত্র রয়েছে দেখে নেওয়া যেতে পারে।
বাংলা থিয়েটারের পটভূমি প্রতিষ্ঠা এবং বিকাশ 2
ডঃ বৃন্দাবন কুণ্ডু
এক সময় একদল আফগান এবং পাকিস্তানি শিখ পরিবার নিরাপত্তার খাতিরে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারা ভেবেছিলেন এই দেশে নিরাপদের তারা বসবাস করতে পারবেন। কিন্তু ১৯৮৪ সালের নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে শুরু হয় ভারতবর্ষের ইতিহাসের এক লজ্জাজনক অধ্যায়। আজ ১৯৮৪ সর্দার গদ্দার হে এর এই পর্বে তুলে ধরেছি এরকমই এক শিখ পরিবারের কাহিনী।যারা ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান থেকে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। কি হয়েছিল সেদিন?
জঙ্গল, নদী, ঝর্ণা, পাহাড় ও বিপুল খনিজ সম্পদে ভরা প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খণ্ডের গড়ে ওঠার নেপথ্যকাহিনি, সেখানকার জনজীবনের নিত্য-নৈমিত্তিক লড়াই ও শোষণের অপূর্ব দলিল এই বই।
মেয়েদের ক্ষেত্রে ‘লাস্যময়ী’ শব্দটির ব্যবহার নিয়ে বাগবিতণ্ডা চলছে দীর্ঘকাল ধরে।
ব্যুৎপত্তিগত অর্থের বিচারে লাস্যমায়ী মানে লীলায়িত ভঙ্গিতে নৃত্যরত নারী হলেও প্রচলিত অর্থে যৌন উদ্দীপক অর্থেই এই শব্দটি বহুল ব্যবহৃত হয়। বিশেষত সিনেমার নায়িকাদের বেলায় অনেক সময় ‘কমপ্লিমেন্ট’ স্বরূপই বলা হয় কথাটি।
এই লাস্যময়ী ইমেজ ব্যবহারে শুধু নায়িকারাই নয়, তাদের চেয়ে বরং অনেকাংশে এগিয়ে আছেন মহিলা গুপ্তচররা।
বাস্তব জীবনে প্রতি মুহূর্তে অভিনয় করতে থাকা এই মহিলাদের মারণাস্ত্র ‘হানি ট্র্যাপ’ বা ‘মধুর ফাঁদে’ যে কত শত রাঘব বোয়াল ধরা পড়েছে, তার কোনও ইয়ত্তা নেই।
অনন্যা দাস বাংলা ভাষায় প্রকাশিত গুরুত্বপূর্ণ পত্রপত্রিকার নিয়মিত লেখক। বাংলা, ইংরেজি ও হিন্দি ভাষায় সৃজনশীল রচনার সঙ্গে তিনটি। ভাষাতেই পারস্পরিক অনুবাদের কাজ করেন। বর্তমানে স্বামী ড. অরুণাংশু দাশ-এর সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়ায় বসবাস করেন এবং পেন স্টেট ইউনিভার্সিটিতে কর্মরত ।
অনন্যা দাস বাংলা ভাষায় প্রকাশিত গুরুত্বপূর্ণ পত্রপত্রিকার নিয়মিত লেখক। বাংলা, ইংরেজি ও হিন্দি ভাষায় সৃজনশীল রচনার সঙ্গে তিনটি। ভাষাতেই পারস্পরিক অনুবাদের কাজ করেন। বর্তমানে স্বামী ড. অরুণাংশু দাশ-এর সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়ায় বসবাস করেন এবং পেন স্টেট ইউনিভার্সিটিতে কর্মরত ।
ফের জ্বলছে কাশ্মীর। চারদিকে রক্তের গন্ধ। মৃত্যুর মিছিল ভূস্বর্গে। চিনারের বন পেরিয়ে যে হাওয়া সর্বাঙ্গ ছুঁয়ে ছুঁয়ে যায় সে হাওয়ায় আজ তীব্র বারুদের গন্ধ। সে হাওয়া অন্য এক ভারতের তীক্ষ্ণ হাহাকার আর সর্বগ্রাসী ক্ষোভের কথকতা শুনিয়ে যায়! কাশ্মীর মানে, বিধ্বস্ত নিরাপত্তা, সম্মান। ভূমিপুত্রদের সকলের নাম একযোগে অঘোষিত জঙ্গি তালিকায় তুলে দেওয়া! রাস্তায় বেরোলেই পদে পদে তল্লাশি আর উর্দিধারীদের শরীর ও চোখের চাউনি থেকে ঝরে পড়া অপমান। জনজীবন বিপর্যন্ত হওয়াটা তো বাইরে থেকে চোখে পড়ে! গোটা মানবজমিন যে তছনছ হয়ে যাচ্ছে, তা আমার ‘নিরাপদ’ আশ্রয়ে বসে টের পাই কই। এই ভূস্বর্গে দমবন্ধ হয়ে আসে!
সীমান্ত গ্রামের ধুলোবালিতে বেড়ে ওঠা। কাঁটাতারের যন্ত্রণা ভুলতে সাঁতরে পার হওয়া ইছামতী। সময়ের সঙ্গে শুধুই জড়িয়ে পড়া স্বপ্নের প্যাঁচে। লিটলম্যাগ। মফঃস্বলের পত্রিকায় হাতেখড়ি। পেটে খিদে। ফেরার পথ ছিল না। তাই শুধুই লেখা। লিখতে লিখতে ভাত জোগাড়ের চেল। কত লেখা যে পুষ্টি পায়নি। কিন্তু জীবনকে কথা দিয়েছি, লিখেই যাব। গত ২০ বছর বাংলা দৈনিক সংবাদপত্রে সাংবাদিকতা আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। আরও শিখতে চাই। মিশে যেতে চাই অজস্র জীবনের সঙ্গে। ব্যক্তিগত কান্না নেই, নেই ব্যক্তিগত জয়।
Titumir
Kumaresh Das
কথায় বলে, ‘লক্ষ্মী-শ্রী’ -কী বোঝায়, একথা দিয়ে?
বস্তুত, ‘লক্ষ্মী’ আর্থে অতুল ধন-সম্পদ-ঐশ্বর্য; আর ‘শ্রী’ অর্থে অনির্বচনীয় লাবণ্য-সৌন্দর্য ও ধীর-স্থির অচলভাব। উভয় মিলে ‘লক্ষ্মী-শ্রী’।
ভারতবর্ষে, স্মরণাতীত কাল ধরে এই ‘লক্ষ্মী-শ্রী’ ভাবনার রেশ চলেছে নানাভাবে, নানান বিভঙ্গে।।
হিন্দু-বৌদ্ধ-জৈন, ভারতবর্ষের এই তিনটি প্রধানতম ও প্রাচীনতম ধর্মধারায় বাক্যপথাতীত রূপও লাবণ্য, অপরিসীম ধন ও ঐশ্বর্য এবং প্রাণময় ও প্রাণপ্রদ অন্ন-এ সকলের প্রতিভূ ও প্রতীকরূপে গণ্য হয়েছেন ‘শ্রী-লক্ষ্মী’ তথা দেবী লক্ষ্মী।
হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে, ভারতবর্ষে, মার্গ ধর্ম ও লোকধর্ম, মার্গ-সংস্কৃতি ও চিরায়ত লোকসংস্কৃতি, এবং ইতিহাসের অঙ্গনে, দেবী লক্ষ্মী অবিরামভাবে পদচারণা করে চলেছেন। ‘লক্ষ্মীর পা-চালি’ গ্রন্থে তারই চমকপ্রদ ও আকর্ষণীয় বিবরণ।
বাঙলার লোকমানসে ও লোকসাংস্কৃতিক জগতে, বাঙালির গৃহাঙ্গনে ‘লক্ষ্মীর পা-চালি’ সম্পর্কে ইতিপূর্বে কোনো গ্রন্থ প্রকাশিত হয়নি। মধ্যযুগীয় বাঙলা কাব্যাদিতে ধান-চাল-অন্নের, কবিগণ প্রদত্ত বিচিত্র বিবরণ, এ যাবৎ সম্পূর্ণ অজ্ঞাতই আছে বলা চলে। এসবের বিস্তৃত বিবরণ দানের পাশাপাশি রয়েছে বাঙলার কৃষি-অর্থনীতিতে এবং প্রবাদ-প্রবচন তথা সমাজজীবনে ধান-চালের ভূমিকার কথা।
সোভিয়েত সমাজে যখন সর্বব্যাপী ভাঙনের ঢল নেমেছিল, সেই সময়ের তিনটি কাহিনি নিয়ে এই বই। বিশ্বখ্যাত প্রকাশনা সংস্থা প্রগতি প্রকাশনের সদর দপ্তর ছিল মস্কোর ১৭ জুবোফস্কি বুলভারে। সেখানে অনুবাদকের কাজ করতেন বাংলাদেশের সৌমেন রায়, পশ্চিমবঙ্গের ননী ভৌমিক, অরুণ সোম এবং আ অনেকে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রগতি প্রকাশন বল হয়ে গেলে সেখানে যে গভীর বির্য নেমে এসেছিল, তারই গল্প জুবোফস্কি বৃচার। বাংলাদেশ থেকে মস্কোর এক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাওয়া এক তরুণ ছাত্রের চোখে দেখা সোভিয়েত সমাজের ভাঙনের কাহিনি হলো পানপর্ব। সোভিয়েত ভাঙনের কালে মস্কোর এক বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান থেকে যাওয়া দুই ছাত্রের ঐতিহাসিক মোকাবিলা হচ্ছে পাকিস্তান, যেখানে ফিরে ফিরে আসে ১৯৪৭ সালের ভারতভাগ এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাসের খুঁটিনাটি।
ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ সৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর। আজকে তাঁকে যতই কেবল মাত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভ্রাতুপৌত্র, রবীন্দ্রসংগীতের অন্যতম বিশেষজ্ঞ, বৈতানিকের প্রতিষ্ঠাতা ইত্যাদি বলে পরিচিত করানো হোক না কেন, আদতে তিনি ছিলেন ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। পরবর্তীকালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ভারতের বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টি বা আরসিপিই। শুধু দেশের শ্রমিক আন্দোলনেয়ে, আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দেশনের মঞ্চেও সৌম্যেন্দ্রনাথের নাম উল হয়ে আছে। কিন্তু একাংশের য এবং আমাদের সচেতনতার অভাবে আজ তিনি এক বিস্মৃতপ্রায় চরিত্র। তাঁর বিরোধীরা তাঁকে ভুলিয়ে দিতে চান, মুছে দিতে চান তাঁর রাজনৈতিক অবদান; অপরদিকে, তাঁর অনুগামী বলে পরিচিত কিছু লোক, তাঁকে বিগ্রহ বানিয়ে পুজো করার ভান করে তাঁর মার্কসবাদী পরিচয়টাই লোপাট করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। এই দ্বৈত আক্রমণের সামনে দাঁড়িয়ে সৌম্যেন্দ্রনাথকে তাঁর সামগ্রিকতায় আবিষ্কারের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে আজ। ছোট এবং বিক্ষিপ্তভাবে হলেও কাজটা শুরু হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় প্রকাশিত হল সৌম্যেন্দ্রনাথের নির্বাচিত রচনাবলীর এই প্রথম খণ্ড।
An award of the national repute, from Bengladesh in the year 2018. Apart from making tele-films and tele-programmes, he has also authored and compiled several articles and titles on music, theatre, film as well a jatra for the publications of Sahitya Akademi, Oxford University Press, Ananda Publishers, Asi-atic Society, and man others of the sam repute. Gevajit was awarded the Juning Fellowship (1992-1994), the Se-nior Fellowship (1996-1998) and the Tagore National Re-searcher Fellowship (2011-2012) by the Ministry of Cul-ture, Government of India.
He is also the founder of the Academy Theatre, an in-stitution of national repute, founded in 1984 and the cura-tor of the Academy Theatre Archive of colonial and post-colonial culture of India.
ইনসুলিন কী? কে আবিষ্কার করলেন ইনিসুলিন? কী ভাবে আবিষ্কার করলেন জিন? ইত্যাদি হাজারও প্রশ্নের উত্তর পতে হলে অবশ্যই পড়তে হবে এই বইটা। ইনসুলিন আবিষ্কারের পঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ সহজ সরল ভাষায় বর্ণনা করেছেন লেখক। সাথে রয়েছে আবিষ্কারক ডা. ফ্রেডরিক গ্রান্ট বান্টিঙের জীবনের রোমহর্ষক কাহিনী।
ভ্যাম্পায়ার ও অন্যান্য অতিপ্রাকৃত অলৌকিক গল্প
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়